$48 లీ আলাউদ্দিন বদীয়ুনে গমন করেন । তথাকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে আকৃষ্ট হইয়া তিনি বদায়ুনে রাজধানী করিতে अडिळांशी झन' । किछु भन्नेौ झांभिल अँ ইহার অপকারিতা প্রদর্শন করিলেন । সুলতান আলাউদ্দিন ইহাতে ক্রুদ্ধ হইয়। র্তীহাকে কারারুদ্ধ করিলেন । সুলতানের দুইজন গুলিক ছিলেন । তিনি একজনকে দিল্লীর শাসনকৰ্ত্তার পদ ও অপরকে আমীর উপাধি প্রদান করেন । র্তাহারা দুই ভ্রাত। পরম্পর fববাদ করিয়া একজন সমরক্ষেত্রেই শয়ন করেন । অপর হামিদ খার প্ররোচনায় নিহত হন । ইহাতে মুলতান আলাউদ্দিন মন্দ লোকের প্ররোচনায় হামিদ খাকে হত্যা করিবার আদেশ দেন। হামিদ খ। উপায়ান্তর ন দেখিয়া লাহোরের বহলেtল লেfদীকে দিল্লী অধিকার করিতে আহবান করেন । বহলোল রাজ্যলাভের এই সুবৰ্ণ সুযোগ পরিত্যাগ করিলেন না। তিনি সসৈন্তে দিল্লীতে উপস্থিত হইলে হামিদ খ। তাছাকে সাদরে অভ্যর্থন। করিলেন । এই সময়ে মুলতান আলাউদ্দিন বদtয়ুনে অবস্থান করিতেছিলেন । বহলেtল দিল্লী অধিকার করিয়াই মুলতানকে লিখিয়া পাঠাইলেন—“আমি জtহাপনার মঙ্গলার্থই বিরুদ্ধাচরণ করিতেছি, আমি আজ্ঞাবহ ভূত্য ।” ভারতীয়-ঐতিহাসিক বহলোল । তাহার উত্তরে নিরুপীয় সুলতান জালাউদ্দিন লিখিলেন—“আমার পিতা আপনাকে পুত্র বলিয়া সম্বোধন করিতেন । আপনাকে বাধা দিবীর ক্ষমতা অীমার নাই। অামি রাজপদ অtপনাকে দিয়া, মাত্র বদীয়ুনের অধিকার লইয়াই সন্তুষ্ট রহিলাম ।’ বলাবাহুল্য এই স্থানেই তিনি ১৪৭৮ খ্ৰীঃ আকো পরলোক গমন করেন । বহলোল এখন নিশ্চি স্তু হইয়া নিজের নামে থোৎবা পীঠের আমনতি দিলেন । নিজের ক্ষমতা অব্যাহত রাখিবার জন্য তিনি একটী ঘোরতর পাপ কাৰ্য্যে লিপ্ত হইলেন । যে হামিদ খাঁ। তাহtকে : দিল্লী অধিকার করিতে ডাকিয়া অনিয় । ছিলেন, র্তাহাকেই তিনি প্রতারণাপূৰ্ব্বক হত্যা করিয়াছিলেন। তিনি নিজের নামে খেতিব পাঠের অমুমতি fদলেন, এমন কতকগুলি লোক ছিল, যাহারা ইহার বিরোধী ছিল । অর্থাৎ র্তাহার। বহলোলকে দিল্লীর সম্রাট বলিয়। মান্ত করিতে প্রস্তুত ছিলেন না । , র্তাহার। জৌনপুরের অধিপতি মোহাম্মদ শাহ সারকিকে দিল্লীর সিংহাসন অধিকার করিতে অfমন্ত্রণ কfরলেন । মোহাম্মদ শাহ সারকি, দিল্লীর ভূতপূৰ্ব্ব সম্রাট আলাউদিনের এক কন্যাকে . বিবাহ করিয়াছিলেন । সেই সম্রাট কস্তা তাহfর স্বামীকে যুদ্ধার্থ খুব উত্তেজিত করিয়াছিলেন । এমন কি ,
