মোহাম্মদ শাহ যুদ্ধার্থ গমন না করিলে; তিনি স্বয়ংই রণক্ষেত্রে গমন করিবেন, ७भन बडिगि५२ नेिनtछ्ःिटन ।। 4छ् সমরে বহলেtল শরতিনো ছিলেন । মোহাম্মদ শাহ দিল্লী অীক্ৰমণ করিবার উদ্যোগ করিতেছেন, এই সংবাদ প্রাপ্তি মাত্র তিনি দিল্লী অভিমুখে রওনা হইলেন । কিন্তু তাহীর সৈন্যবল প্রতি পক্ষ অপেক্ষা অনেক কম ছিল । সুতরাং বহলোলের যুদ্ধে জয়লাভ করা একপ্রকার অসম্ভব ছিল । কিন্তু এই মোহাম্মদের সৈন্যদলের মধ্যে অtফ গাণের স্বজাতি প্রীতি নিধন্ধন মোহ ম্মদকে পরিত্যাগ করিয়া বহলোলের পক্ষ অবলম্বন করিল । ইহাতেই তিনি যুদ্ধে জয়লাভ করিলেন । এই জয়লাভের ফলে তাহার পিরোধী পক্ষের লোকের সাহস হারাইল । প্রাস্তবন্তী শাসনকৰ্ত্তার। খুব সতর্ক হইলেন । জোনপুরের মোহাম্মদ আলী সারকি এই পরাজয়েও দমিয়া গেলেন না । তিনি আবীর দিল্লী অtফ্রমণ করিবার উদ্যোগ করিলেন । কিন্তু সেনাপতি কুতব খ ও প্রতাপ সিংহের পরামর্শে উভয়ের মধ্যে সন্ধি সাক্ষরিত হইয়া প্রত্যেকে স্ব স্ব রাজ্যের মালিক রহিলেন । কিন্তু এই সন্ধি দীর্ঘকাল স্থায়ী হইল না । সন্ধির সর্ব অনুসারে দোয়াবের অন্তর্গত শামসাবাদ অধিকার করিতে বহুলোল অগ্রসর হইলেম । জীবনী-কোষ Sq88 কিন্তু জৌনপুরপতি মোহাম্মদ শাহ ইহাতে বাধা দিলেন । কেবল তাঁহাই নহে, বহলেীলের সেনাপতি কুতব খ বন্দী হইলেন । কিন্তু ইতিমধ্যে মোহাম্মদ শাহ পরলোক গমনের আহবান প্রাপ্ত হইলেন । যুদ্ধের বিরাম হইল। কিন্তু কুতব খ মুক্তি পাইলেন না । সুতরাং আবার যুদ্ধ আরস্ত হইল । এবার জোনপুর সেনাপতি জfলাল খ। বনী হইলেন । এই সময়ে জৌনপুরে হোশেন খ। বিদ্রোহী হইয়া জৌনপুরের সিংহাসন অধিকার করিলেন । তখন দিল্লী ও জৌনপুরের মধ্যে সন্ধি সাক্ষরিত হইল। কন্তু এই সন্ধি মাত্র চারি বৎসর স্থায়ী হইয়াছিল। বহলেtল লোদী মুলতানের শাসন কাৰ্য্য পরিদর্শন করিতে গমন করিলে, হোশেন খ। দিল্লী রাজ্য আক্রমণ করিলেন। একটা যুদ্ধে দিল্লী সৈন্ত পরাজিত হইল। বহলোলের বিখ্যাত সেনাপতি অtহ মদ খাঁ। মেওয়াতি ও বিয়ানার শাসনকৰ্ত্ত ঈশা খ। পরস্পর বিবাদ করিয়া হোশেন খার বগু ত৷ স্বীকার করিতে বাধ্য হইলেন । এমন সময়ে বহলোল, মুলতান হইতে এই দুঃসংবাদ শ্রবণ করিয়া, যুদ্ধক্ষেত্রে উপস্থিত হইলেন। ছোশেন খ। তখন সন্ধি করিতে বাধ্য হইলেন । কিন্তু হোশেন নিশ্চেষ্ট থাকিবার পাত্র ছিলেন না । এই সময়ে বদায়ুনে ভূতপূৰ্ব্ব দিল্লীর মুলতান আলাউদ্দিন পরলোক
