প্রজ্ঞাপাল মনের বল ও তেজস্বি ও কিছুমাত্র হ্রাস প্রাপ্ত হয় নাই । সব্বপ্র ক1র অধীনতার বিরুদ্ধেই তাহীর সংগ্রাম চলিয়াছিল । সেই জন্তই বোধ হয় গপূর্ণমেণ্ট তাহীকে বিপ্লবী বলিয়া সন্দেহ করিতেন । রাজনৈতিক সন্ন্যাসী সন্দেহে, সরকারী নিগ্রহের কোন দুর্ভোগই র্তাহার ভাগে} বাকী ছিল না । কিন্তু মন যার দুৰ্জ্জয় বললাভে পণীয়ান শারীরিক নিগ্ৰহ তাহাকে কি করবে ? এই নিৰ্য্যাতনের ভিতরে ও তাগার প্রফুল্ল মুখের প্রসন্নতার কিছুমাএ ব্যতিক্রম হয় নাই । মহিষাদল গ্রামে অবস্থানকালে তিনি ম্যালেরিয়া জরে আক্রান্ত হন । এই রোগের বার বার আক্রমণের ফলে, তাহার দেহ ক্রমে ক্রমে শীর্ণ হইতেছিল । কিন্তু সেদিকে একেবারেই দৃষ্ট দিতেন ন। একবার শীতকালে তিনি খুব কাতর হইয় পড়েন । শিষ্যবৃন্দ খুব চিন্তি ত হইলেন, চিকিৎসা ও শুশ্রীষার অভাব কিছুই ছিল না । অবশেষে ১৩২৭ বঙ্গাব্দের ২৩শে মাঘ তিনি কলি কাতায় ইহধাম ত্যাগ করিলেন । তাহার শিষ্যবৃন্দ তাহার श्रृङ८नश् २ (t८* म|१ বরিশালে আনয়নপূর্বক তাহার প্রতি ষ্ঠিত শঙ্কর মঠ সমাহিত করেন। মাত্র ছত্রিশ বৎসর বয়সে ভারতের चॅग्नङि“ काँग्रेौ 4झे नव्र!ांनी श्रृंद्व८ञां क १ङ হইলেন । প্রজ্ঞাপাল -যে সকল ভারতীয় বৌদ্ধ জীবনী-কোষ ১৩৬২ আচার্যা, ধৰ্ম্ম প্রচার ব্যপদেশে, চীন ও তববতে গমন করিয়৷ পৌদ্ধ ধৰ্ম্মশাস্ত্র মূহ তৎতৎদেশীয় ভাষায় অনুবাদ করিয়াছিলেন, প্রজ্ঞা পাল তাহদের অনুতম | প্রজ্ঞা বৰ্ম্মা—অনেক ভারতীয় বৌদ্ধার্য্য তিববত ও চীন দেশে গমন পূৰ্ব্বক, পৌদ্ধ ধৰ্ম্ম শাস্ত্র সকল তৎতং দেশীয় ভাষায় অনুবাদ করিয়াছিলেন । তিনি ঠ{হীদের মধ্যে এক জন ছিলেন । প্রজ্ঞ শ্ৰীজ্ঞান—যে সকল ভারতীয় বৌদ্ধাচার্য্য তিববত, চীন প্রভৃতি দেশে মন পুৰ্ব্বক, বৌদ্ধ ধৰ্ম্ম শাস্ত্র সকল তৎতং দেশীয় ভাষায় অনুবাদ করিয়াছলেন, প্রজ্ঞ। শ্রীজ্ঞান তাহীদের অন্ততম ছিলেন । প্রতাপ— কুষণ বংশীয় একজন রাজা । তাহার নামাঙ্কি ত দুই একটি মুদ্র মা ত্র পাওয়া গিয়াছে | আর কোনও বিবরণ ॐ न यभूि न । প্রতাপচন্দ্র ঘোষ – একজন রাজকৰ্ম্মচারী ও বিদ্বেtৎসাহী ব্যক্তি । তিনি কলিকা ত বারাণসী ঘোষ ষ্ট্রীটের অধিবাসী বিখ্যাত হরচন্দ্র ঘোষের জ্যেষ্ঠ পুত্র ছিলেন । তিনি বি, এ, পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হইয়। এশিয়াটিক সোসাইটর সছকারী লাইব্রেরীয়নের পদ গ্রহণ করিয়াছিলেন । কয়েক বৎসর ঐ কার্য্য করিবার পর, কলিকাতার ডিড ও জয়েণ্ট ষ্টক্ কোম্পানীর রেজিষ্টারের
