ख्ञां७ब्रजऊँौच 訥 न * -. ম....", . \9e কিন্তু তিনি ভালরূপে কাৰ্য্য অরম্ভ আওরঙ্গজীবের রাজত্বকালে বঙ্গে করিবার পূৰ্ব্বেই, জাঠের নানা স্থানে লুটপাট করিয়া সাম্রাজ্যের নানারূপ ক্ষতি করে। ১৬৮৮ খ্ৰীঃ আবেদ রাজারাম নিহত হইলে, জীঠ উপদ্রব কথঞ্চিৎ হ্রাস পায় মাত্র, কিন্তু জাঠদিগকে সম্পূর্ণ রূপে বশে আনয়ন করিতে একাধিক বৎসর সময় লাগিয়াছিল। রাজারামের ভ্রাতুপুত্র চূড়ামন ভরতপুরের বর্তমান জাঠ রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন । গোয়ালিয়রের নিকটবৰ্ত্তী বুন্দেলখণ্ডেও সাময়িক উপদ্রব হইয়াছিল। পাহাড় সিংহ গাউর নামক একজন রাজপুত ভূস্বামী, কিছুকাল লালসিংহ খিচি নামক আর একজন চৌহানবংশীয় রাজপুতের সহিত মিলিত হইয়া, মুঘল সাম্রাজ্য ভুক্ত স্থানে উপদ্রব করিতে থাকেন । রাজকীয় সৈন্সের হস্তে পাহাড় সিংহ নিহত হইলেও, তাহার অন্ততম পুত্র ভগবন্ত সিংহ এবং তাহার পর পাহাড় সিংহের অপর পুত্র দেবী সিংহ কিছুকাল পর্য্যন্ত মুঘলদিগকে যুদ্ধে ব্যাপৃত থাকতে বাধ্য করেন । ১৬৯২ খ্ৰীঃ অব্দে এই বিদ্রোহ শান্ত হয় । এতদভিন্ন বিহারে গঙ্গারাম নামক একজন উচ্চপদস্থ কৰ্ম্মচারী এবং রাজপুতানার অন্তর্গত রামপুরার রাও গোপালসিংহ চন্দাবৎ নামক এক জন ভূস্বামী, পারিবারিক কারণে विद्वग्नांशै। इन । ७झे नकळ वि८झांझ् অচিরেই দমিত হয় । ইংরেজদিগের বাণিজ্য— আওরঙ্গজীব সিংহাসনে আরোহণ করিবার বহুপূৰ্ব্বে উড়িষ্যার কোনও কোনও স্থানে ইংরেজ বণিকদের কুঠী স্থাপিত হয় এবং ১৬৫১ খ্ৰীঃ অব্দে সম্রাট শা-জাহানের রাজত্ব কালে হুগলীতে প্রথম ইংরাজ বাণিজ্য কুঠী স্থাপিত হয়। রাজকুমার গুজ। তখন বাঙ্গালার শাসনকর্তা ছিলেন । তিনি ইংরেজদিগকে, বার্ষিক তিন হাজার টাকা খাজানা প্রদানে বাণিজ্য করিতে অনুমতি দেন । তাহাদিগকে অপর কোন ও প্রকার বাণিজ্য শুল্ক দিতে হইত না । কিন্তু রাজকৰ্ম্মচারীদিগের অসাধুত, অর্থলোভ, ইংরেজ বণিকদিগেরও সেইরূপ দোষের জন্য ধীরে ধীরে উভয়ের মধ্যে বিরোধ বধিয়া উঠিতে লাগিল। তদ্ভিন্ন ইংরেজ বণিকেরা, মুরাট বন্দরে আমদানী দ্রব্যের উপর যে শুল্ক নিদিষ্ট ছিল, তাহার অজুহাত দেখাইয়া বাঙ্গাল। ও উড়িষ্যার বন্দরে আনীত পণ্য দ্রব্যের জষ্ঠ্য শুল্ক দিতে অনিচ্ছ প্রকাশ করেন । ১৬৬৫ খ্ৰীঃ অব্দে সম্রাট আদেশ দেন যে, সমস্ত প্রদেশেই আমদানী দ্রব্যের জন্য হিন্দুগণ শতকরা পাঁচ টাকা ও মুসলমানগণ শত করা আড়াই টাকা শুল্ক দিবে । ইউরোপীয় বণিকগণের উপর জিজিয় কর স্থাপন করা সুবিধা জনক বোধ না হওয়াতে এবং অন্তষ্ঠি
