অক্ষয়চতন্দ্র পাওয়া যায়। স্বদেশী যুগে রাজনীতি ক্ষেত্রে তাহার ৰঞ্জনির্ঘোষ ওজস্বিনী ৰক্ত তা হৃদয়ে উন্মাদনার স্বষ্টি ৰুরিত । তাহার শেষ জীবনে সি, আই, ই উপাধি প্রদান দ্বারা ভারত সরকার তাহার গুণের প্রতি যথেষ্ট সম্মান প্রদর্শন করিয়াছিলেন । ভারতের উন্নতি সাধ নের জন্য র্তাহীর ঐকান্তিক আগ্রহ ছিল। তাহার সত্যামুরাগের একটী দৃষ্টান্ত পাওয়া যায় যে, একবার একজন বিখ্যাত পুস্তক প্রকাশক, এক লক্ষ টাকার বিনিময়ে পাঠ্য গ্রন্থকে কৃfএম পণ্যে পরিণত করিয় ,দবার জন্ম, দেশের প্রকৃত ইতিহাসের মর্যাদি। অপেক্ষা, কাহারও স্বার্থের মর্যাদ। রক্ষ। করিয়া, একখানি ফুলপাঠ্য ভারত ইতি হাস প্রণয়ন করিতে তাঁহাকে অনুরোধ করেন । তেজস্বী অক্ষয়কুমার তদুত্তরে জানাইলেন যে, আত্মবিক্রয় স্বদেশের অসত্য ইতিহাসের উপাদান ংগ্ৰহ করা তাহার অসাধা, ঐতিহাসিক সত্য উদঘাটন করাই তাহার জীবনের একমাত্র লক্ষ্য । অক্ষয়কুমারের বিখ্যাত ঐতিহাসিক গ্ৰন্থ সিরাজদ্দেল, মীরকাশিম, ফিরিঙ্গী বণিক, গোড়লেখ মালা প্রভৃতি তাহার স্মৃতি অক্ষয় রাখিবে । ১৩৩৬ সালের ২৬শে পেষ, उँशब्र भृङ्ग श्ञ । অক্ষয়চন্দ্র –তিববতীয় পণ্ডিত তার নাখ, ভারতীয় বৌদ্ধধৰ্ম্মের ইতিহাস করিয়া জীবনী-কোষ vo নামে যে গ্রন্থ রচনা করিয়াছেন, তাহাতে ধাঙ্গল দেশের সেন ও পালবংশীয় নরপতিদের পূর্ববর্তী চক্রবংশীয় নরপতিদের নাম উল্লেখ করিয়াছেন । অক্ষয়চন্দ্র সেই চন্দ্রবংশীয় অন্যতম নরপতি ছিলেন । } অক্ষয়চন্দ্র অধিকারী—ইনি একজন কথকথ। ব্যবসায়ী ছিলেন । চন্দন নগরে তাহার বাস ছিল । অক্ষয়চন্দ্র সরকার B. 10,-—১২৮০ সালে (১৮৭৩ খৃঃ) তিনি চুচুড়া হইতে সা "হিক পত্রিক বাহির করেন । তিনি নবজীবন পত্রিকার ও সম্পাদক ছিলেন । কিছুদিন সাধারণী ও নবজীবন এক সঙ্গে বাহির তিনি বাঙ্গাল সাহিত্যের এক এসিদ্ধ লেখক ও সমালোচক ছিলেন : তাহার যুক্তাক্ষর বজ্জিত “গোচারণের মাঠ" নামক কবিতা পুস্তক অতি সুন্দর , বঙ্কিম বাবুর সময়ে “বঙ্গদর্শনের” তিনি একজন প্রধান লেখক ছিলেন । সাধারণী নামে এক খান क्लकुंड জন অক্ষয় নাথ—হঠযোগসিদ্ধ একজন প্রসিদ্ধ যোগী । অক্ষয়ালন্দ– যশোহর জিলার হাতিয়ীগড়ে মহিদানন্দ নামে এক রাজা ছিলেন । র্তাষ্ঠীর অক্ষয়ানন্দ ও বকানন্দ নামে দুই পুত্র ছিলেন । গোড়াই গাজির সহিত র্তাহীদের ভয়ানক যুদ্ধ হয় । সেই যুদ্ধে বকাননা
