অচ্যুতাননা অচ্যুতানন্দ গাকুলী—পিতার নাম শ্ৰীনিবাস গাঙ্গুলী । পিতা বালগোপাল মন্থে দীক্ষিত ছিলেন । তিনি লঙ্গতিপন্ন ছিলেন না, কিন্তু মৃত্যুকালে স্বীয় পুত্র অচ্যুতানন্দকে দেববিগ্রহ স্থাপন করার জন্য বিশেষ অনুরোধ করেন । পুত্রও পিতার দ্যায় বৈষ্ণব ধৰ্ম্মে আস্থাবান ছিলেন । তিনি সাওতাল পরগণায় কারবার করিয়া সম্পত্তিশালী হন। এই সময় একদিন দেওঘরের নিকটবর্তী এক জঙ্গলে ৰসিয়া পিতার মনোবাসন কিরূপে পূর্ণ করিৰেন, বালগোপাল মূৰ্ত্তি কোথায় পাইবেন, এইরূপ চিন্তাबच्च श्राप्झ्न । यभन गभव्र जप्टेनक ব্ৰহ্মচারী একটা অষ্টধাতু নিৰ্ম্মিত বালগোপাল ও একটী শ্ৰীধর মূৰ্ত্তি লইয়। তথায় উপস্থিত হন ও মূৰ্ত্তি দুইট তাছাকে প্রদান করেন । মহানন্দে বিগ্রহ স্থাপন করিলেন । কোন পূজারী নিযুক্ত না করিয়া তিনি নানা কাজ কৰ্ম্মের ব্যস্ত তার মধ্যেও স্বয়ং দেব পূজা করিয়া তৃপ্তি লাভ করিতেন । শুনিতে পাওয়া যায় তাহার পঞ্চাশ হাজার গরু ছিল । হেতমপুর দুর্গের পশ্চিমে তাহার প্রতিষ্ঠিত “গাঙ্গলী পুত্বরণী” আদাবধি বর্তমান আছে । अछूडांब्ब्न ब्रांज—(०) डिनि উড়িষ্যা দেশের একজন রাজা । তাহার পুত্র রসিক মুবুরির চরিত্র অবলম্বন अक्लाउॉनन জীবনী-কোষ Sbro করিয়। উড়িষ্যা ৰাসী ৰুৰি গোপী বল্লভ দাস “রসিক মঙ্গল” নামে একখান কাব্য রচনা করিয়াছেন । (২) হুগলী জিলার আরামবাগের নিকট রণজী রায় নামে এক রাজ ছিলেন । অনুমান চারিশত বৎসর পূৰ্ব্বে তিনি , বর্তমান ছিলেন । তাঁহারই পুত্রের নাম আচুতানন্দ । তিনি শাক্ত তান্ত্রিক মতাবলম্বী ছিলেন । অজয় সিংহ—চিতোরের অধিপতি রাণ লক্ষ্মণ সিংহের দ্বাদশ পুত্রের মধে; তিনি দ্বিতীয় ছিলেন । সম্রাট অালা উদ্দিন খিলিসি চিত্তোর অtফ্রমণ করিলে লক্ষ্মণ সিংহ ও র্তাহার অপর একাদশ পুত্র যুদ্ধে প্রাণত্যাগ করেন। কেবল অজয় সিংহ কতিপয় সৈনিক সমভি ব্যাহারে কৈলবার প্রদেশে আশ্রয় গ্রহণপুৰ্ব্বক জীবন রক্ষা করিয়াছিলেন । মিবারের পশ্চিম পাশ্বস্থিত ৰিশাল আরাবল্লী পৰ্ব্বত মালার উপত্যক। দেশে শেরেীনল্প নামক একটী সমৃদ্ধ জনপদ আছে । তাঁহারই শীর্ষস্থানে কৈলবার স্থাপিত ছিল । অজয় সিংহের পিতা লক্ষ্মণ সিংহ মৃত্যুর পূর্বে বলিয়াছিলেন যে, অজয় সিংহের মৃত্যুর পরে, তাহার জ্যেষ্ঠপুত্র রণে মৃত অরিসিংহের পুত্র রাজা হইৰে । এৰখা অজয় সিংহ ক্ষণকালের জঙ্গও জুলেন নাই । তাহার পুত্র আজিম সিংহ ও সুজন সি•ছ তেমন কৰ্ম্মঠ ও ছিলেন না ।
