२ ० २ २ একনাম হইল কাৰ্ত্তিকেয়। কিয়ৎকাল পরে ব্রহ্মার বাক্যে পাবক পুত্রকে দর্শন করিতে গমন করেন । পথিমধ্যে কুটিলার সহিত অগ্নির সাক্ষাৎ হয় এবং কুটিলা সকল বিষয় অবগত হইয়া কুমারকে নিজপুত্র বলিয়া দাবী করিলেন। তখন কুটিলা ও হুতাশন এই বিষয় লইয়া বিবাদ করিতে করিতে, বিষ্ণুর পরামর্শে মহেশ্বরের সমীপে গমন করিলেন । শঙ্কর র্তাহদের নিকটে কুমারের জন্ম বিবরণ শ্রবণ করিয়া অতিশয় প্রীত হইলেন এবং পাৰ্ব্বতী, কুটিলা ও বহ্নিকে লইয়া সেই শরবণে উপস্থিত হইলেন । তথায় তাহারা কুমারকে কৃত্তিকাগণের ক্রোড়ে শয়ান দেখিয়া পরম প্রীতিলাভ করিলেন । কুমার তাহাদিগের স্নেহময় ভাব বুঝিতে পারিয়া যোগ বলে চতুমূৰ্ত্তি হইলেন। তিনি কুমার, বিশাখ, শাখ ও নৈগমেয় এই চারি মূৰ্ত্তি ধারণ করিয়৷ যথাক্রমে শঙ্কর, পাৰ্ব্বতী, কুটীল ও অগ্নিকে আশ্রয় করিলেন । কৃত্তিকাগণ এই অদ্ভুত জীবনী-কোষ—ভারতীয়-পৌরাণিক । পরিচিত হইবেন । তদ্ভিন্ন এই কুমার ষট অংশ ধারণ করিয়াছিলেন বলিয়া, র্তাহার এক নাম হইবে ষড়ানন। অতঃপর দেবগণ সকলে কুমারকে লইয়া কুরুক্ষেত্র তীর্থে গমন করিলেন, সেই স্থানে গন্ধৰ্ব্ব, কিন্নর, মুনি, ঋষি প্রভৃতি সমাগত হইলে, তাহারা সকলে মিলিয়া স্কন্দকে যথাবিধানে দেবগণের সেনাপতি পদে অভিষেক করিলেন । অতঃপর তাহারা সকলে মিলিত হইয়। স্কন্দকে অমুর নিধনের সাহায্যের জন্য, বহু অনুচরাদি প্রদান করিলেন । প্রথমে শঙ্কর ঘণ্টাকর্ণ, লোহিত্যক্ষ, নন্দিসেন, কুমুদমালী নামক চারিজন প্রমথকে স্কন্দের সাহায্যার্থ প্রদান করিলেন । অতঃপর ক্রমে ক্রমে ব্রহ্ম। স্থাণু নামক গণ ; বিষ্ণু বিক্রম, সংক্রম ও পরাক্রম নামক গণত্রয় ; বসিব উৎক্লেশ ও পঙ্কজকে ; রবি দণ্ড ও কপিঞ্জলকে ; চন্দ্র, মণি ও বসুমণিকে ; অশ্বিনীকুমারদ্বয় বৎস ও ননীকে ; জ্যোতি জ্বলজিহবকে ; কুন্দ মুকুন্দ ও কুস্থ মনামক ড়ে তাশন বিধ}ত। |
- "नाँ **दनांकन कब्लिग्न, ये १ि९ ! अभधग्रल्द ; दछे ऽङ्ग 8 अश्रुकुक : &३ठ्ठ०ीएमई कtश्\द्र नन्लन, ड\झ\ \ ও স্বস্থিরকে ; পূব জিজ্ঞাসা করিলেন । হর বলিলেন— পণিত্যজ ও কালিককে ; ঠিমবন ঐ শিশু কাৰ্ত্তিকের নামে কৃত্তিকা- স্বর্ণমাল্য ও ঘনাঞ্চকে ; বিন্ধীগিরি গণের, কুমার নামে কুটীলার, স্কন্দ | অতিকৃষ্ণ ও পাশ্বদকে বরুণ সুবর্চ নামে শঙ্করীর, গুহ নামে শিবের এবং ও অতিবাচাকে ; নাগগণ সংগ্রহ,বিগ্ৰহ,
মহাসেন নামে পাবকের পুত্ররূপে ! জয় ও পরাজয়কে ; অধিক উন্মাদ, | লেঞ্চ নিস্থির |
