*グ জীবনী-সংগ্ৰহ ।
, -.
LAAe eeS eeLSLSeSLeLeeLeLMLML MLeSLLLLSSeeSLLLL LLA E LM SLLLLL LSLLM SeLM L SALLLS AAAAS AAALLL AA AMAAA LLL LLALSAeALALALASSA অবলম্বন করিয়াছেন শুনিয়া, নীলাচলবাসা কাশী মিশ্র প্রভৃতি প্ৰধান প্ৰধান পণ্ডিতগণ চৈতন্যের পথাবলম্বী হন। অনন্তর চৈতন্যদেব ফাল্গুন মাসে জগন্নাথদেবের দোল দর্শন করিয়া বৈশাখ মাসে তীৰ্থ-পৰ্য্যটন-মানসে দাক্ষিণাত্য যাত্রা করেন। তিনি ক্রমে জীয়াড় নৃসিংহ ক্ষেত্র অতিক্ৰম করিয়া কয়েক দিবস পরে গোদাবরী-তীরে আসিয়া উপস্থিত হন। এই স্থানের নাম বিদ্যানগর বা রাজমহেন্দ্ৰী । ঐ গোদাবরী-তীরে, গোদাবরী প্রদেশের শাসনকৰ্ত্তা পরম বৈষ্ণব রামানন্দ রায় মহাশয়ের সহিত ইহার সাক্ষাৎ হয়। চৈতন্যদেব সাৰ্ব্বভৌমের মুখে রামানন্দের কথা শ্রবণ করিয়াছিলেন, এক্ষণে সেই রাজপুরুষকে দর্শন করিয়া এবং তঁাহার সহিত শাস্ত্ৰালাপ করিয়া বিশেষ প্রীত হন। রামানন্দের সহিত সাক্ষাতের পর তিনি দাক্ষিণাত্যে যাত্ৰা করেন। তিনি দক্ষিণাবৰ্ত্তের নানা স্থান পৰ্য্যটন করিয়া এবং শৈব ও রামাৎ সম্প্রদায়ের অনেক ব্যক্তিকে বৈষ্ণবধৰ্ম্মে দীক্ষিত করিয়া শ্ৰীরঙ্গক্ষেত্রে আসিয়া উপস্থিত হন। ঐ স্থানে বেঙ্কট ভট্টের আলিয়ে চারিমাস থাকিয়া সেতুবন্ধ রামেশ্বরে গমন করেন। রামেশ্বর হইতে দ্বারক তীর্থ ও দণ্ডকারণ্য হইয়া পুনরায় নীলাচলে প্ৰত্যাবর্তন করেন। গৌরাঙ্গদেব নীলাচলে কিছুদিন বাস করিয়া পুনরায় বঙ্গদেশে আগমন করেন। তিনি প্ৰথমে পানিহাটী, পরে কঁাচড়াপাড়ায় শিবানন্দের সহিত সাক্ষাৎ করিয়া, সাৰ্ব্বভৌমের ভ্রাতা, বাচস্পতি মহাশয়ের বাটীতে উপনীত হন। নিমাই আসিয়াছেন শুনিয়া, নানা স্থান হইতে বহুতর লোক তাহাকে দেখিতে আইসে। তথায় বহুলোেক সমাগত হওয়ায় চৈতন্যদেব তথা হইতে সকলের অজ্ঞাতসারে রাত্ৰিযোগে ফুলিয়া গ্রামে গমন করেন। ঐ স্থানে কয়েক দিন থাকিয়া তিনি রামকে লী নামক স্থানে আইসেন। রামকেলী বাঙ্গালার প্রাচীন রাজধানী। ইহা গৌড় নগরের নামান্তর মাত্র। রাম
