ভাস্করানন্দ সরস্বতী । SY 4 AA T LLSASeSeee SeA AeLeAeALeLeeL SeLSSTASeALS eeeSLLSeS eLSeeSeSeS SeeeSLeLSSSeSeAeTTLLee SeeSeeeee LeSMLeSLSLSLSSTATeS SeLeLeeL SeL LeSLe eASLLLS e eeeS SeLeLSLS TeASLe STTSkALSALS S TL LSeLLLLLL L LLLM S AeLALL LL AAAALSL LTTAL AAALSLLL LSLSSTA LLL M LSLTLLS পুনরায় প্রত্যাবৰ্ত্তন করেন। ঐ সময়ে প্রসিদ্ধ পরমহংস শ্ৰীপূৰ্ণানন্দ সরস্বতীর সহিত ইহার সাক্ষাৎ হয়। পূর্ণানন্দ সরস্বতী, মতিরামকে উপযুক্ত পাত্ৰ দেখিয়া, দীক্ষিত করেন ও মতিরাম নামের পরিবর্তে “শ্ৰীস্বামী ভাস্করানন্দ সরস্বতী,” এই নাম প্ৰদান করেন। ঐ সময়ে মতিরামের বয়স সপ্তবিংশতি বৎসর মাত্র হইয়াছিল। ভাস্করানন্দ স্বামী ঐ আশ্রমে কিছুদিবস বাস করিয়া কাশীধামে আগমন করেন। কাশীর দুৰ্গাবাড়ীর নিকটস্থ আনন্দবাগে ইহার আশ্রম নিৰ্ম্মিত হয়। কয়েক মাসকাল ইনি ঐ আশ্রমে থাকিয়া ফতেপুরের অন্তর্গত অশনিপুরে আইসেন ও তথা হইতে কাণপুর হইয়া জন্মভূমি দর্শনে গমন করেন । ইহার কিছু দিবস পরে, স্বামীজী কেবলমাত্র কৌপীন পরিধানপূর্বক ভারতের সকল তীর্থ পরিভ্রমণ করিয়া, কাশীধামের সেই আনন্দবাগের আশ্রমে পুনরায় আগমন করেন। কথিত আছে, ভারতের প্রায় সকল তীর্থ তিনি দর্শন করিয়াছিলেন । বদরিকাশ্ৰমে যাইবার সময় পথিমধ্যে তুষার পতন হওয়ায় স্বামীজী অত্যন্ত কষ্ট পাইয়াছিলেন। শাতে তাহার সমুদয় অঙ্গ অবশ হইয়া গিয়াছিল ও তিনি পথিমধ্যে মৃতপ্ৰায় হইয়া পতিত ছিলেন। তৎকালে তাহার সেবা-শুশ্রুষা করিবার জন্য সঙ্গে কেহই ছিল না । এই ঘটনার কিয়ৎক্ষণ পরে, এক মহাজন সেই স্থান দিয়া গমন করিতেছিলেন, তিনি উহার ঐক্লপ বিপন্নবস্থা দৰ্শন করিয়া সেবা-শুশ্রুষার দ্বারা তঁহার প্রাণরক্ষা করেন। এই স্থানে সাধু অনন্তরামের সহিত তাঙ্গার সাক্ষাৎ হয়। বেদান্ত-বিদ্যায় সাধু অনন্তরামের অসাধারণ পারদর্শিতা ছিল। তিনি সংসারাশ্রম ত্যাগ করিয়া সন্ন্যাসাশ্রম গ্ৰহণ করিয়াছিলেন এবং হরিদ্বারের কোন নির্জন স্থানে আসিয়া বাস করিয়াছিলেন। সাধু অনন্তরাম, ভাস্করানন্দের সমাগমে অতিশয় সুখী হইয়াছিলেন এবং দুইজনে ঈশ্বর-তত্ত্ব
