\ly জীবনী-সংগ্ৰহ। ২৮। সগুণোপাসনা-ঈশ্বরকে, সৰ্ব্বজ্ঞ সৰ্ব্বশক্তিমান শুদ্ধ নিত্য আনন্দময় সৰ্ব্বব্যাপক এক সনাতন সৰ্ব্বকৰ্ত্ত সৰ্ব্বধার সর্বস্বামী সৰ্বনিয়ন্ত সৰ্বািন্তর্যামীমঙ্গলময় সৰ্বানন্দপ্রদ সৰ্বপিতা সৰ্ব্বজগৎ সৃষ্টিকৰ্ত্তা ন্যায়কারী দয়ালুতাদি সত্যগুণযুক্ত জানিয়া তাহার উপাসনা করাকে সগুণোপাসনা বলে। ২৯। মুক্তি-সমস্ত কুৎসিত কৰ্ম্ম এবং জন্মমরণাদি দুঃখসাগর হইতে বিমুক্ত হইয়া সুখস্বরূপ পরমেশ্বরকে প্রাপ্ত হইয়া কেবলমাত্র সুখে অবস্থান করার নাম মুক্তি। ৩০। মুক্তির সাধন-সমস্ত কুৎসিত কৰ্ম্ম পরিত্যাগ পূর্বক পূর্বোক্ত । প্রকারে পরমেশ্বরের স্তুতি প্রার্থনা ও উপাসনা, ধৰ্ম্মাচরণ, পুণ্যকাৰ্য্যানুষ্ঠান, সৎপুরুষসঙ্গ এবং পরোপকারাদি যাবতীয় উত্তম কৰ্ম্ম মুক্তির সাধন। ৩১। কৰ্ত্ত—যিনি স্বতন্ত্রভাবে কৰ্ম্ম করেন অর্থাৎ যাবতীয় সাধন रौशल अक्षौन, ऊँीश्क करूं दल। ৩২। কারণ-যাহাকে গ্ৰহণ করিয়া কৰ্ত্তা কোন কাৰ্য্য অথবা পদার্থ নিৰ্ম্মাণ করিতে সমর্থ হন, অর্থাৎ যাহা ব্যতিরেকে কোন পদার্থ নিৰ্ম্মাণ হওয়া সম্ভব নহে, তাহাকে কারণ বলে। উহা তিন প্রকার ;-উপাদান, নিমিত্ত ও সাধারণ। ৩৩। উপাদান কারণ—যেরূপ মৃত্তিকা হইতে ঘট প্রস্তুত করা যায়, সেই প্ৰকার যাহাকে গ্ৰহণ করিয়া কোন পদার্থ উৎপাদন অথবা নিৰ্ম্মাণ করা যায়, তাহাকে উপাদান কারণ বলে। i ७8 । निभिड काझ१-6शनों कूष्ठकाल शुद्ध निष्ट्रीडा, (लशेक्ष* পদার্থের যে নিৰ্ম্মাতা, তাহাকে নিমিত্ত কারণ বলে। ৩৫। সাধারণ কারণ-যেরূপ ঘাট-নিৰ্ম্মাণ-বিষয়ে, দণ্ডাদি, দিক, আকাশ এবং আলোক সাধারণ কারণ, সেই প্রকার সাধারণ কারণের লক্ষণ জানিবে।
