পাতা:জীবনী সংগ্রহ - গনেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/২০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>も象 জীবনী-সংগ্ৰহ। SDDDD DDD D BBBB DBBDB BDBD DDD S लूगानां मठं ऊँ 6मान्न श्रूषा*।। 6श७ छ्ल ॥ ভক্তবছল ভগবানকী বেদ বিদিত ইহ গাথা। মুরলী মুকটু দুরাউকে নাথ ভয়ে রঘুনাথ ॥” হে নাথ ! আজি যে অপূর্ব শোভায় শোভিত হইয়াছেন, তাহা আর কি কহিব ; কিন্তু ধনুৰ্ব্বাণ হস্তে গ্ৰহণ না করিলে তুলসী মস্তক প্ৰণত করিবে না। এই কথা শুনিয়া বেদগাথাপ্রসিদ্ধ ভক্তবৎসল হরি, চুড়া ও বঁাশী লুকাইয়া ধনুৰ্ব্বাণ হস্তে গ্ৰহণ করিয়াছিলেন। তুলসীদাস শ্ৰীবৃন্দাবনে কিছুদিন অবস্থান করিয়া অযোধ্যায় গমন করেন। অযোধ্যায় অবস্থানকালে তিনি রামায়ণ রচনা করিয়াছিলেন ; রামায়ণ রচনার সময় নির্দেশ এইরূপে করিয়াছেন,- “সম্বৎ সোলাহলৌ ইকতৈসা, করেী কথা হরিপদ ধরি সীমা । নৌমী ভৌমবার মধুমাস, অবধ পুরায়াহ চরিত প্ৰকাশা ৷” অর্থাৎ ১৬৩১ সংবতে চৈত্রমাস মঙ্গলবার নবমী তিথিতে হরিপদ ধ্যান করিয়া অযোধ্যাপুরীতে এই রামচরিত প্ৰকাশ করিলাম। তুলসীদাস অযোধ্যা হইতে কাশীতে আগমন করেন। যে সময় তিনি কাশীতে অবস্থান করিতেছিলেন, সেই সময়ে এক ব্যক্তি একজন ব্ৰাহ্মণকে হত্যা করে। ঐ ব্ৰহ্মহত্যাকারী সর্বদাই পাপের বিভীষিকা মূৰ্ত্তি দর্শন করিত, ক্ষণেকের জন্যও তাহার মনে শান্তি ছিল না। কি উপায়ে সে ঐ পাপের যন্ত্রণা হইতে মুক্তিলাভ করিবে, তাহার বিধান লইবার জন্য কাশীতে গমন করে। সে কাশীতে গিয়া তথাকার ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিতদিগের নিকট আপনার অভিলাষ ব্যক্তি করে । “এ পাপের প্রায়শ্চিত্ত নাই” এই কথা বলিয়া পণ্ডিতগণ তাহাকে তাড়াইয়া দেন। হত্যাকারী মনের ঘূণায় ও দুঃখে ভাগীরথী-সলিলে জীবন বিসর্জন করিতে সঙ্কল্প করে। ইতিমধ্যে