পাতা:জীয়ন্ত - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রকম সকম দেখে মনে হয় ওয়াই চুম্বকের মত জমিদার, ব্যবসায়ী, নেতা, কলেজের অধ্যক্ষ, সরকারী উপাধিধারী প্ৰভৃতিকে কাছে টেনে জড়ো করেছে। -খাট চুম্বকের মত ওয়াই হল আসল সভ্রান্ত-লোহার টুকরোর মত অন্যদের DDDBD LLLD YLLL C BDBBS छत्रं ब्रांड गांऊं uांद्मां}ांव्र । BKB BBBDB BBDB BD D DD BDD DBDB DDD SDDD DBDBBY DuDD LLiBB BBDDBD KDLDBBDB BB DD D DD TBBB BD DBDB প্ৰথম দলকে ভোজনে বসাইতেই হবে শীগগির। তার আয়োজন চলছে ছাতে । একতলায় চলছে বিয়ের অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি, অকারণেই নানা ছুতায় উলুধ্বনি uukuBS S DDDD DDD SSS BBBB BD DBD DBDD D BDB BBk বিতরণের সম্বদ্ধনা ৷ অথচ মেয়ের বাপ সুরেন যেন একেবারেই নিরপেক্ষ। এ যেন তার মেয়ের বিয়ে নয়, তারই পয়সার ঘটা নয়, সে-ই যেন শুধু নগদেই সাড়ে তিন হাজার টাকার পণ দিয়ে কলকাতা কর্পোরেসনের নতুন কাউন্সিলর অঘোরের জীবনের ভরসারূপ পুত্ররত্ন কর্পোরেসনেই সদ্য নিযুক্ত কেরানী রোগ ও কালো শ্ৰীমান পরিমলকে বাগায় নি মেয়েকে বিলিয়ে দেবার এই উৎসবের জন্য । তাকে কেমন যেন মন-মরা, উদাসীন মনে হয়। জেলা জজ অরবিন্দবাবুকে ফাগুনের দখিন হাওয়ায় দামী শাল উড়িয়ে আসতে দেখেও সে এগিয়ে গিয়ে অভ্যর্থনা জানায় না। কাজটা করতে হয় তার দাদা হরেনকে। অরবিন্দ বলে, সুরেনবাবু-? জজ হয়েও বোকার মতই বলে। কারণ, দু’জনেই তারা খানিক দূরে স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছে সুরেনকে। বাঁশের খুঁটিতে লটকানো ডে-লাইটের নীচে তাদেরই দিকে মুখ করে দাড়িয়ে সুরেন যেন সব ভুলে তন্ময় হয়ে শুনছে তার মেয়ের বিয়ের সানাই। বাড়ীর সদর দরজার ডাইনে রোয়াকে বসে লখীন্দর তান ধরেছে তার নিজস্ব মেশাল পূরবীতে-এ জেলায় লখীন্দর বিখ্যাত সানাইওয়ালা । বিভোর হয়ে বাজাচ্ছে লখীন্দর, ওটা তার স্বভাব। পে-ধরা তাল বাজানেদের নিয়ে সানাই বাজিয়ে মোট পাবে তেরটি টাকা, ዓw9