३७ রাজন। জাতীয় স্বাধীনতা-সমরের অধিনায়ক না হন, তাহা হইলে ইহাকে কিছুদিন বিলম্বিত করিাবেন মাত্র, কখনই একেবারে নিবান্বিত করিতে ‘পরিবেন না। “ বিধান্ত ইতালীয় জাতির ললাটে ভাবী স্বাধীনতা অঙ্কিত করিয়া রাখি, য়াছেন । বিধাতার লেখন কে খণ্ডন করে ? “আপনি যদি ইহা না করেন, অপারে করিবেঃ তাহারা আপনার অভাবেও ইহা করিবে, অধিক কি আপনার বিরুদ্ধেও করিবে ।” . রাজন! আপনার সিংহাসনাধিরোহণে সাধারণ আনন্দ ও সাধারণ উৎসাহ দেখিয়া আপনি ভ্ৰান্ত হইবেন না । আপনি অনুসন্ধান করিয়া দেখিবেন, এই আনন্দ ও এই উৎসহের মূল কি ? প্ৰজাসাধারণ আপনাকে তাহাদিগের সমস্ত আশা ও সমস্ত উচ্চাভিলষের প্রতিভু বলিয়া মনে করে এবং আপনার নাম স্মরণ মাত্র তাহাদিগের মনে ১৮২৯ খৃষ্টাcकांब बकृषद्भौ ब्रांत्रिकूभांद्मश्र दारुषं, भूऊि ठे श्रे । রাজনী! আমি আপনাকে ভূতাৰ্থ বিদিত করিলাম। স্বাধীনতাপক্ষপাতী প্ৰজাবৃন্দ আপনার কাৰ্য্যাবলীতে এই পত্রের উত্তর 7ऊँौक्षधि ठयूथ श्ग्रा अश्लि। cन छद्ध যাহাঁই হউক, ইহা নিশ্চিত জানিবেন যে, ভবিষ্যৎ পুরুষ আপনাকে হয় মহত্তম পুরুষনয় ইতালীর শেষ প্রজাদ্রোহী রাজা-বলিয়া নির্দেশ করিবে । ভিরুচি।” চার লস অ্যালবার্টের প্রতি লিখিত এই পত্ৰখানি । ১৮৪৭ খৃষ্টাব্দে পারিসে পুনমুদ্রিত হয় । , সেই পত্ৰখানিবু প্ৰথমে প্ৰকাশকের প্ৰতি লেখকের নিম্নলিখিত উক্তিনিচয় সন্নিবেশিত হয়। उधां*नि श िqई हैऊांठोंौध' ५८° रूi°न् *१°- ५ জোসেফ ম্যাট সিনি ও নব্য ইতালী “লণ্ডন, এপ্রিল ২৭, ১৮৪৭ “মহাশয় । »४७० शु♚c cश्डॉ८ां ख्ञांबि व्रां চার লস অ্যালবার্টকে যে পত্ৰখানি লিখি, তাহার পুনমুদ্ৰাঙ্কনের জন্য আপনি আমার अश्मडि (2iर्थना कब्रिग्रांछन । ऊछद्धcद्र আমি এই মাত্র বলিতেছি-যে সেই সময় হইতে আমি যাহা কিছু লিখিয়াছি বা যাহা কিছু প্ৰকাশ করিয়াছি, তৎসমস্তই সাধারণের जन्°ख्रि । शिनि क्षेष्छ् . बन्द्रन्, उिंनिशै ८ কোনও প্রকারে সেই সমস্তের সদ্ব্যবহার করিতে পারেন; তাঁহাতে আমার কোন उां४|छिं नांशें । 量 “কিন্তু আমি ইচ্ছা করি না যে, এই অনুমোদন পরামর্শ বা উপদেশ রূপে গৃহীত হয় । অনুগ্রহপূর্বক এই বিষয়টিতে সাবধান হইবেন, তাহা হইলেই আমি পরিতৃপ্ত হইব। “আমার দৃঢ়, বিশ্বাস যে রাজা প্রিন্স বা পোপ দ্বারা, কি বৰ্ত্তমানে কি ভবিষ্যতে, ইতালীর উদ্ধার-সাধন श्व ना । “ইতালীয় বিচ্ছিন্ন প্রদেশ সৰলকে একত্র করা, বিদেশীয় অধীনতা হইতে ইতালীকে উন্মুক্ত করা-সামান্য রাজার। কাৰ্য্য নহে । এরূপ রাজার অসাধারণ প্ৰতিভা চাই, নেপোলিয়নের ন্যায় তেজস্বিনী কাৰ্য্যশ্ৰেবণতা চাই এবং অসামান্য ধৰ্ম্মপ্রবণতা চাই । অসাধারণ প্ৰতিভা-যদ্বারা এই গুরুতর ব্যাপারের ভাব মনে আঙ্কিত করিতে পারা যায়—যদ্বারা জয়লাভের সহিত অনিবুৰ্য্য রূপে সংশ্লিষ্ট কৰ্ত্তব্য-নিচয়ের জ্ঞান উপলব্ধি করিতে পারা যায়। নেপোলিয়নের
