পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/১৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মায়া ও মুক্তি । এই সকল বাধা অতিক্রম করা বা না করা ব্যতীত তাহার শক্তির আর উচ্চতর ধারণ নাই ; সুতরাং সে এমন দেবগণের উপাসন করে, যাহার প্রাচীর ভেদ করিয়া অথবা আকাশের মধ্য দিয়া চলিয়া যাইতে পারেন, অথবা নিজরূপ পরিবর্তন করিতে পারেন। দার্শনিক ভাবে দৃষ্টি করিলে, এইরূপ দেবোপাসনার ভিতর কি রহস্ত নিহিত আছে ? এই রহস্ত নিহিত আছে যে, এখানেও সেই মুক্তির ভাব রহিয়াছে, তাহার দেবতার ধারণা পরিজ্ঞাত প্রকৃতির ধারণা হইতে উন্নত। আবার যাহারা তদপেক্ষা উন্নত দেবতার উপাসক, তাহাদেরও সেই একই মুক্তির অপরবিধ ধারণা। যেমন প্রকৃতি সম্বন্ধে আমাদের ধারণা উন্নত হইতে থাকে, তেমনি প্রকৃতির প্রভু আত্মার ধারণাও উন্নত হইতে থাকে ; অবশেষে আমরা একেশ্বরবাদে উপনীত হই। এই মায়া—এই প্রকৃতি রছিয়াছেন, আর এই মায়ার প্রভু একজন রহিয়াছেন—ইচাই আমাদের আশার স্বল, - যেখানে প্রথম এই একেশ্বরবাদস্থচক ভাবের আরম্ভ, সেইখানে বেদান্তেরও আরম্ভ। বেদান্ত উহা হইতেও গভীরতর তত্ত্বাস্থসন্ধান করিতে চান । বেদান্ত বলেন,—এই মায়াপ্রপঞ্চের পশ্চাতে যে এক আত্মা রহিয়াছেন, যিনি মায়ার প্রভু, অথচ যিনি মায়ার অধীন নন, তিনি ষে আমাদিগকে তাহার দিকে আকর্ষণ করিতেছেন এবং আমরাও যে সকলে তাহারই দিকে ক্রমাগত চলিতেছি, এই ধারণা সত্য বটে, কিন্তু এখনও যেন ধারণা স্পষ্ট হয় নাই, ७षन७ cषन यहे नर्णन अन्”डे ७ जभू-बनिख डेश गईठः যুক্তির বিরোধী নহে। যেমন আপনাদের স্তবগীতিতে আছে,— >89