জ্ঞানযোগ i পূৰ্ব্বাপেক্ষ সমধিক উৎসাহান্বিত হইয় আমাদিগকে কাৰ্য্য করিতে হইবে। কিন্তু এই জ্ঞান-শিক্ষা আমাদের উদ্ধত বাড়াবাড়ি ও একঘেয়েমি ( Fanaticism ) দূর করিবে। ইংরাজ আর উত্তেজিত হইয়া হিন্দুকে, “ও পৈশাচিক হিন্দু! নারীগণের প্রতি কি অসৎ ব্যবহার করে”,—বলিঙ্গ অভিশপ্ত করিবেন না। তিনি বিভিন্ন জাতির প্রথা সকল মাভ করিতে শিক্ষা করিবেন। একঘেয়েমি অল্প হইবে। কাৰ্য্য অধিক হইবে। একঘেয়ে লোকেরা কাৰ্য্য করিতে পারে না। তাহার শক্তির তিন-চতুর্থাংশ বৃথা ব্যয়িত করে। র্যাহাকে ধীর প্রশান্তচিত্ত ‘কাষের লোক’ বলিয়া অভিহিত করা যায়, তিনিই কৰ্ম্ম করেন। নিরর্থক বাক্যপট একঘেয়ে লোকের কিছুই করিতে পারে না। অতএব, এই জ্ঞান দ্বারা কাৰ্য্যকারিণী শক্তি বৃদ্ধি প্রাপ্ত হইবে। ঘটনাচক্র এইরূপই জানিয়া তিতিক্ষা অধিক হইবে। দুঃখ ও অমঙ্গলের দৃপ্ত আমাদিগকে সমতা হইতে বিচ্যুত করিতে পারিবে না, ও ছায়ার পশ্চাদ্ধাবিত করাইবে না। সুতরাং সংসার গতি এইরূপ জানিয়া আমরা সহিষ্ণু হইব। দৃষ্টান্তস্বরূপ বলা যাউক, সকল মহন্তই দোষশূন্ত হইবে, তার পর পশুকুল ক্রমে মানবত্ব প্রাপ্ত হইবে এবং সেই সমস্ত অবস্থার মধ্য দিয়া অগ্রসর হইতে থাকিবে ; উদ্ভিদদিগেরও গতি ঐক্কপ হৈাই কেবল কিন্তু সুনিশ্চিত—এই মহতী নদী সমুদ্রাভিমুখে প্রবল বগে প্রবাহিত হইতেছে ; তৃণ ও পত্রখণ্ডসকল স্রোতে তাসমান ब्रिुइ अवः श्ब्रड बिश्वबौङ् कि ििबग्न अनिङ छाडे। করিতেছে ; কিন্তু এমন সময় আসিবে, যখন প্রত্যেক খণ্ড সেই अनढ बाििकक नरुउि रहेन। अउअब ७३ बौदम, जगढ
