পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भग्ना । পক্ষে বিপদশৃন্ত ? কখনই না। কারণ, সতীত্বই জাতির জীবনীশক্তি। তুমি কি ইতিহাসে দেথ নাই যে, জাতির মৃত্যুচিহ্ন অসতীত্বের মধ্য দিয়া আসিয়াছে ? যখন ইহা কোন জাতির ভিতর প্রবেশ করে, তখনই উহার বিনাশ আসন্ন হইয়া থাকে। এই সকল দুঃখজনক প্রশ্নের মীমাংসা কোথায় পাইব ? যদি পিতা মাতা নিজ সন্তানের জন্ত পাত্র বা পাত্ৰী নিৰ্ব্বাচন করেন, তাহা হইলে এই তথাকথিত প্রেমের দোষ নিবারিত হয়। ভারতের দুহিতৃগণ ভাবুকত অপেক্ষা অধিক কাৰ্য্যকুশল । তাছাদের । জীবনে কল্পনাপ্রিয়তা অধিক স্থান পায় না। কিন্তু, যদি লোকে আপনার স্বামী ও স্ত্রী নিৰ্ব্বাচন করে, তাহাতে অধিক সুখ আনয়ন করে না। ভারতীয় নারীগণ বেশ সুখী। স্ত্রী ও স্বামী পরস্পরের মধ্যে কলহ প্রায়ই হয় না। পক্ষান্তরে যুক্তরাজ্যে । যেখানে স্বাধীনতার আতিশয্য বিরাজমান, মুখী পরিবার প্রায় নাই। অল্পসংখ্যক সুখী পরিবার হয়ত বিদ্যমান থাকিতে পারে, কিন্তু অমুখী পরিবার ও অসুখকর বিবাহের সংখ্যা এত অধিক । যে, তাহ বর্ণনাতীত। আমি যে কোন সভায় গমন করিয়াছি, তথায়ই শুনিয়াছি—তথায় উপস্থিত তৃতীয়াংশ স্ত্রীলোক তাহদের । পতিপুত্রকে বহিষ্কৃত করিয়া দিয়াছে। এইরূপই সৰ্ব্বত্র। ইহ কি প্রকাশ করিতেছে ? প্রকাশ করিতেছে যে, এই সকল আদর্শ স্বারা অধিক মুখ উপার্জিত হয় নাই। আমরা সকলেই মুখের জন্ত উৎকট চেষ্টা করিতেছি, কিন্তু একদিকে কিছু প্রাপ্ত না হইতেই, অপরদিকে দুঃখ উপস্থিত হইতেছে। : . उtद कि अंॉभङ्ग ७७केंद्र कन्{ কৰিল বিমৰি ○>