পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ddy धैवान बाट्टीव्र आखाड्याौबनौ বহুদেশ থেকে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে এসে তাঁর জন্মভূমি সেই ক্ষদ্র পার্বত্য-পল্লীতে সমস্ত BDugg DBB BBB BB BBBS DBB BBB BurB LDBD BB BBuuBD BuCL BBBtSuBBBDtSBB BBB চিনেছিল। মানসিক ও আধ্যাত্মিক জগতেও সেই একই সাহস তিনি দেখিয়ে গিযেচোন। “আমরা পথপ্রদর্শক। কাপরাম ও দািবল ব্যক্তিদের কাজ নয়, আমাদের সঙ্গে তাল রেখে পথ চলা।" এই ছিল তাঁর বাণী । আধ্যাত্মিক ও মানসিক ক্ষেত্রে তাঁর সংগ্ৰাম লাইবেলেব জেকবের স্বপোেনর কথা সমরণ করিয়ে দোষ । জেকব স্বৰ্গদ্যতের হাত ধরে টানাটানি করে বলচেন, “কোথায্য যাবে তুমি ? যতক্ষণ না আমায বরদান কববে, ততক্ষণ তোমাষ যেতে দেবো না।” কঠোর আত্মসংযম ও লৌহবৎ অনমণীয় ইচ্ছাশক্তি ছিল তাঁর জীবনের সব চেয়ে বড় সম্পদ । এই ছিল তাঁর সারা জীবনের কমেব পরিস্কার। জাহাজে যাপিত দিনগলি ( ১৯২৫ সালে টমাস বাটার প্রথম ভাবত ভ্ৰমণ উপলক্ষে লিখিত ) DBB DBBD BDBDBDBBD DLDE DLDBBD DSLD SS DDD SDDDS BBEDS DBDS DEES S DBSBSDB BDDtS SJJaBBB0 S BBBB DDBB gBBBBD DBBBDS BBBBD t ESB DDuD KDBBBD DBuB 0JD uBSBB জন্যে পাণ্ড । এতটুকু মনোমালিন্য কারো মধ্যে নেই। যদি কেউ তোমার গাযে ধাক্কা মারে, সে তখনি তোমার মাজােনা ভিক্ষা কববে, যেন সে কত অপরাধ করে ফেলেচে। তা বলে গতি সকলেরই বাধ্যাশন্য সকলেই হােসচে খেলচে। ছেলেমেযেবা সী-{ চেফে পেশি । নাবীদেব সঙ্গে পরিষদের ব্যবহােব অতি সম্পদব। নারী ও পরিষেব মধ্যে কোন পার্থক্যমািলক ব্যবহার চোখে পড়ে না। জাহাজে একটি সাঁতার দেবার স্থান ছিল। ভাবত মহাসমন্দ্রে গ্রীদ্মের দিনে যাত্রীবা। এখানে মেসোপবিষে একত্রে মিলে সাঁতার দিযে আমোদ করত-- কিন্তু কেউ কখনো আকার ঈঙ্গিতেও কোন অভদ্রতা প্রকাশ কবে নি। মেযেবাও সম্পপণ্য সচ্ছন্দভাবে বিচরণ করতে পারে। এজন্যে। তাবা সামাজিক আমোদ-প্রমোদে নিঃসন্দি ‘ধভাবে যোগ দেয়। প্রাচ্য দেশের মেয়েরা চারটি দেওয়ালের মধ্যে আবদ্ধ থাকে, সমাজে মিশবার সংবিধা পায না- তাদের সঙ্গে কি বিষম পার্থক্য এদের। সামাজিক রীতিনীতি মানষেকে অবাধভাবে বিচরণ করতে সংযোগ দেয সমাজে, জীবনকে বিস্তৃতভাবে ভোগ করবার সবিধা এনে দেয়। नाटग्रछ थाल বড় একটা ব্যাপাব বটে, কিন্তু কত সহজ । এটা বার বার কাটার দরকার হয়েছিল—আমাদের সাধারণতন্ত্রের ক্ষমাদ্র ক্ষমাদ্র ময্যদার কলের খালেব কাজ করতেও এর চেয়ে অনেক বেশি ভাবতে হয়েচে । প্রথম সংযোজ খাল দিয়ে যাবার সময মানষের মনে অদ্ভুত অনভূতি জাগে।