পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

弱 گ حیحتاج تحت تعیت حصات=

তত্ত্ববোধিনী পত্রিক । ১১ কক্স ১ ভাগ _ ي فينته موسم মোক্ষস্থান, নিদ্রাবস্থায় বিশ্রামস্থান এবং বার | চক্র সলিল সুত্র কুম্ভকারের ঘটস্থার্থ করণ (যন্ত্র), এবং স্থত্তিক ঘটের উপাদান বা পরি বার আত্মা শব্দে কহিয়াছেন, তখন তিনি কিন্তু উপরি উক্ত কোন সূত্রে বিশেধ করির বেদের এমন কোন অধ্যায় ব; প্রকরণ দ্বার জগৎকারণের সৰ্ব্বজ্ঞত্ব সপ্রমাণ করেন নাই যাহার উপক্রমা সচেতন কারণ { বধি উপসংহার পর্যন্ত পাঠ করিলে জগৎ- , কারণ আত্মার সর্বজ্ঞ ত্ব ও প্রয়োজন-বিজ্ঞবনতু প্ৰতিপাদক স্পষ্ট শ্রীতি পা ও সাইতে পারে । মহর্মি ব্যামদেব মিম্বস্থ সূত্র দ্বার তাদৃশ বেদবাক্য সমূহকে লক্ষ্য পূৰ্ব্বক সেই অভাব পূরণ এবং এই সাংখ্য বিপ্রতিপত্তিপিচ:রাধিকরণ সমাপ্ত করিতেছেন । শ্রীড়াতু চণ্ড : ১১ ৷

  • 『二 ____ ❖ነ ግ عمہ _ ”محیے مئ‘ے{য ন জগৎকারণ তাহীর সর্ববজ্ঞভূ বেদে
55 झ: ।

ত{৫,"ধ্য । শ্বেতাশ্বতর উপনিষদে স্পষ্ট বাক্যে ব্ৰহ্মকে আত্মা, জগৎকারণ, সৰ্ব্বেশ্বর, দেবাধি

হো দলবeৈ০, *:লের

கக இக் ÚT.-- ఆr is- mo _i S তু: পতি, এবং বিশ্ব সৃষ্ট্রির মূল কারণ তাঁহাই = r = , ج - یے مبینہ چه مجتمع مایع میچ ۔، 4 :۔۔۔۔۔ -, بدیہ۔ -- س-- جه g উপনি ধদের স্বশেষ বক্তরা । ত{2}র উপক্রম হইতে উপসংহার পর্য্যস্ত পাঠ করিলে তাহা সঙ্গীতরূপে প্রতীত হইবেক । শুষ্টি উৎপত্তির কারণ দুই প্রকার। নিমিত্ত এবং উপাদান। নিমিত্ত কারণটা কর্তৃপরঅস্ত্র, প্রয়োজন-বিজ্ঞবান, জ্ঞান স্বরূপ এবং ঈশ্বর পদব চ্য। যেটি উপাদান কারণ তাঙ্গ। কৰ্ম্মপর তন্ত্র, জড়ধৰ্ম্মী, বিকারী এবং গরিশামী । যিনি নিজে বিকৃত বা পরিণত না হুইয়। জ্ঞান পূৰ্ব্বক কোন কার্ষ্য করেন তিনি নিমিত্ত কারণ। আর যাহা স্বয়ং অবশ হুইয়া কার্যারূপে পরিণত হয় তাহ উপাদান ণামী কারণ। পরব্রহ্ম স্বরূপতঃ এই জগতের নিমিত্ত কারণ এবং জীবাত্মার জনক স্বতন্ত্র উপাদান কারণের অভাবে তাহার শক্তিই জগতের উপাদান কারণ রূপে কথিত হইয়াছে । ফলে তাহার সে শক্তি মৃত্তিকাদি লৌকিক উপাদানের ন্যায় যে সত্য সত্যই বিকারী এমত উক্ত হয় নাই। কেনন তাঙ্গা কেলৈ খুব সত্য দ্রবারূপী নহে । তাছা কেবল ঈশ্বরের অনিৰ্ব্বচনীয় অঘটনঘটনপটীয়সী সৃষ্ট্রি-শক্তি মাত্র। তাছার অশ্চিধ্য প্রভাব, অপরিমিত বিক্রম, বিচিত্র কার্স্য ! তাহার প্রভাবে কোটি কোটি ব্রহ্মাণ্ড দৃশ্যমান হইয়াছে। সেই শক্তি স্বয়ং দ্রব্যময়ী ন হইয়াও এই বিপুল দ্রব্যসমষ্টিরূপ বিশ্ব প্রকাশ করিয়াছে এই বিশ্বের কোন উপাদান কারণ ছিল না । যাছা কিছু ছিল সকলই ঐ শক্তি। কাজে কাজেই সেই শক্তিকেই উপাদান কারণ বলিয়াছেন । কিন্তু তাহ সামান্য উপাদাম কারণের ন্যায় নহে বিধায় তাহাকে বিবৰ্ত্ত উপাদান কারণ বসিয়াছেন। তাৎপৰ্য্য এই যে পরব্রহ্মের সেই মহতী শক্তি নিজে উপা দান হইয়৷ আকাশ, বায়ু, জ্যোতিঃ, জল ওভূতি উপাদান সকল আপন হইতে সৃষ্টি করিয়া লইয়াছে। তাহ দ্বারা ক্রযে এই | ব্ৰহ্মাণ্ড রচিত হইয়াছে। এই ব্যাপারটি বুঝিবার দুইটি দৃষ্টি অাছে। এক প্রকার দৃষ্টি এই যে সেই শক্তিই দ্রব্যশক্তি । তাহাই অাদি উপাদান। তাহা হইতে মহত্তত্ত্বাবধি সংখ্যাক্রমে স্থল জগৎ অবতীর্ণ হই য়াছে । জীবাত্ম। তাহার অধিকার হইতে স্বতন্ত্র। এই দুইটি পদার্থ অর্থাৎ সেই দ্ৰব্যশক্তি ও জীবাত্মা-প্রকৃতি ও পুরুষ—স্বী কারণ। কুম্ভকার ঘটের নিমিত্ত কারণ, দও } কার করিলেই স্বষ্টিক্রিয় অবধি মোক্ষ পর্যন্ত