পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপরিউক্ত বেদধচন সমূহ হইতে জগৎকারণ আত্মার সর্বজ্ঞত্ব ও প্রয়োজন-বিজ্ঞবানত্ব সুন্দররপে সংগৃহীত হইতেছে। যথা ‘দেবাত্মশক্তিং যিনি জগৎকারণ তিনি আত্মপ্রকৃতি ভাঁহারই শক্তি এবং পরমাত্মাই একমাত্ৰ সৰ্ব্বগুণ-যুক্ত কারণ । তাহার স্বষ্টির বহিৰ্ভত অন্য কোন পদার্থ নাই। তিনি ‘কালকারঃ কালের স্রষ্টা, তিনি গুণী সৰ্ব্বগুণের প্রকাশক, প্রকৃতির গুণ র্তাহার স্ব৪ । তিনি জ্ঞঃ সৰ্ব্বজ্ঞ এবং সৰ্ব্ববিৎ। পৃথ্বী, অপ, তেজ প্রভৃতি ভূতগণও জগৎকারণ মছে। তাহারা তাহারই স্থঃ । শরীর ইন্দ্রিয় পঞ্চভুত প্রাণবায়ু প্রভৃতি কাহারই তিনি অধীন নহেন । তিনি একাকী সৰ্ব্বকারণ, ন তস্য কাৰ্য্যং তিনি হৃষ্টিরূপ ক্রিয়া-প্রকাশের জন্য কার্যারূপী হন নাই, অর্থাৎ বিরাটাদি শরীর ধারণ করেন নাই । ‘ন করণঞ্চ’ কুম্ভকারের যেমন দণ্ড চক্র সলিল সূত্র “করণ: (যন্ত্র), র্তাহার তাদৃশ কোন করণ নাই। তাহার শক্তি পরা ও বিবিধা, তাহার জ্ঞান ক্রিয়া ও বল-ক্রিয় স্বভাবসিদ্ধ ইহা সৰ্ব্ববেদে কছেন। তাহার জ্ঞান যোগীদিগের জ্ঞানের . ন্যায় জড়প্রকৃতির গুণ সম্পাদিত জনিত নহে। সে সমস্ত র্তাহার স্বীয় স্বভাবসিদ্ধ । তাছার মুলে কোন কারণরূপ অধিপতি, তাহার বীজয়পে কোন কারণশরীর বা লিঙ্গশরীর নাই। তিনিই কারণ, সকারণং। তিনি সকলের করুণাধিপঃ যে মন তাহারও অধিপতি। তিনি কোষে অথচ সৰ্ব্বভূতান্তরাঞ্জ t; তিনি কৰ্ম্মাধ্যক্ষঃ, যদি বল লগ্ন কর্ণই সংসারের হেতু সে জন্য কহিতিমিই কূৰ্মাধ্যক্ষ। কৰ্ম্ম অচেতন, Kl * - g * . . l , " .. * * v - r - م . * -- - .* * R - - - * , - " میرپه " * ” ४° , . - t = r - ”. ۰۰. . مخاں ۔۔ • د ئي ‘ ‘ - - - * s * _ که . * ---- • * r - - , - * t - * * - . . .- - - v. g * * o or . W * , - - r. f * * → * *, * - * r - * * * * – " ?

  • A*- ... r. - s o

- _ - - - s- - ها صحة 4 ق గ్హా" ""; " Aos ..... • , , , , o * *

  • : ન્યૂ ; yof . f : - - r r

- ** , -.' * o *. • e - • *

  • f. * - " x * : ויור" עליו

o "s .- - w to 争议 - l r

  • - a -

Įs மல் , ' l அ_ چه ممتحهمre-معتحتمه میی তিনি সাক্ষী সকল কৰ্ম্মের জীবন্ত পরিদর্শক । ‘চেতা সকলের চেতরিত জ্ঞানদাতা। তিনি কেবলং অসঙ্গ । তিনি মোক্ষাধিকারে কৈবল্য স্বরূপ । নিগুৰ্ণশ্চ তিনি প্রকৃতির গুণের স্রষ্ট হইয়াও ফলদাতা তিনি। স্বয়ং তাহাতে লিপ্ত নহেন। সবিশ্বকৃৎ এমন যে পরমেশ্বর তিনিই বিশ্বস্বজন করিয়াছেন, ‘বিশ্ববিৎ তিনি বিশ্বকে সৰ্ব্বতো ভাবে জানেন, “আত্মযোনি জীবাত্মার জন্মস্থানস্বরূপ মহানাত্মা, 'জ্ঞ’ সৰ্ব্বজ্ঞ, ‘প্রধানপতি প্রকৃতির প্রকাশক, ‘ক্ষেত্ৰজ্ঞপতি’ জীবাত্মার প্রকাশক, এবং সংসাররূপ বন্ধন ও মোক্ষরূপ স্বাধীনতার হেতু । “তস্মাৎ সৰ্ব্বজ্ঞং ব্রহ্ম জগতঃ কারণং । . নাচেতনং প্রধানমন্যুদ্ধেতি সিন্ধং ” ( শাঃ ভ1: ) এতাবত সৰ্ব্বজ্ঞ ব্রহ্মই জগতের কারণ। অচেতন প্রকৃতি বা অন্য কিছু জগৎ-কারণ নহে ইহা সপ্রমাণ হইল। পরব্রহ্মের সর্বজ্ঞত্ব সম্বন্ধে আরো কিঞ্চিৎ না বলিয়া এ অধিকরণ সমাপ্ত করিতে পারি না । পূজ্যপাদ শঙ্করাচার্য্য ব্রহ্মসূত্রের ল ক্ষিত স্পষ্ট্রার্থ-প্রতিপাদক বেদবাকা অবলম্বল পূৰ্ব্বক এ স্থানে পরব্রহ্মের যে সৰ্ব্বজ্ঞত্ব স্থা পন করিলেন তাহার প্রকারান্তর বাখ মাওকোপনিষদে দৃষ্ট হয় । সেই ব্যাখ্যার সহিত এই সকল সূত্রের তাৎপর্ষ্য সমন্বয় পূৰ্ব্বক পাঠ করিলে এ সম্বন্ধে বেদান্তের অভিপ্রায় উত্তমরূপে বুঝা যাইবে । উক্ত উপনিষদে দ্বিতীয় শ্রুতিতে আছে 'সৰ্ব্বংহ্যেতদ্ধ ক্ষ' এই সমস্তই ব্রহ্ম। এই শ্রুতিবাক্য ইতিপূৰ্ব্বের ব্যাখ্যাত “সৎ” শব্দকেই প্রকারাস্তরে নির্দেশ করিতেছে। ছান্দোগোর প্রতিজ্ঞ এই যে সেই “সৎ" কে জানিলেই সব জানা যায় । এখানেও সেই প্রতিজ্ঞা ফলিতেছে । “এই সমস্ত জগৎই |