(ζίy" TarunnoBot (আলাপ) ১৯:৩৩, ১ মে ২০১৬ (ইউটিসি)• ء " منها ،هك حجيجيج প্রবেশ তাঁহাই জীবাত্মা শব্দে উক্ত হইয়াছে। ইহা ব্যবহারিক অল্পজ্ঞ জীবাত্মা নহে । তিনি ইন্দির,পি দেবগণের প্রকাশক, স্থল শরী othee লের প্রকাশক এবং জীবেহে আভাস চৈতন্য স্বরূপে, মুখ্য জীবাত্মারূপে, অন্তরাত্মা রূপে । অবস্থিত পরমাত্মাই । তিনি স্বীয় স্থঃ সুক্ষম ভূত ইন্দিয় ও জীবগণকে নমরূপে প্রকাশ করি: এই প্রত্যক্ষ ও ব্যবহারিক বিশ্ব প্রকাশ । করিশাস্থেন । তিনি এই বিশ্বের সাধারণ ! অ12} । প্রত্যেক জীবের তিনি মুখ্য জী প্রভৃতি বুদ্ধিবৃত্তির উদয় হইতেছে । অল্প এব যদি প্রকৃতিকে ঐ সংশব্দে কহ, কচ্ছ, তাহাকে জড় বলিয়া অঙ্গীকার কর তবে দেবতাতে ও জীলেতে তাহার জীবাত্মা রূপে অনুপ্রদেশ অসম্ভব । উক্ত শ্রীতিতে সতের দেবতাতে অণুপ্ৰবেশ, ইন্দ্রিয়ে অনুপ্রবেশ, গরে জরায়ুজ অণ্ডজ প্রভৃতি জীবে অনুপ্রবেশ ক্রমে ক্রমে উক্ত হইয়াছে । যদি সে সংকে অচেতন প্রকৃতি বল অথচ উক্ত রূপ অনুপ্রবেশ স্বীকার কর তাই। হইলে এ সংসারের সমস্ত জীবের জড়ত্ব-দোষ উপস্থিত হয়। জড় প্রকৃতিকে জীবের মুখ্য আত্মা বলিতে পার না । জীবাত্ম হইতে গেলেই প্রক ভর মুখ্য চৈতন্য প্রয়োজন । তাহাকে গেণ দৃষ্টিতে গ্রহণ করিলে চলিবে না । কেবল চৈতনা স্বরূপ ব্রহ্মই জীবের মুখ্যাত্মা । উক্ত বেদপাক্যে যখন সেই সতের প্রতি ঐরাপ আত্মাশদের প্রয়োগ আছে, তখন তাহাকে জড় প্রকৃতি কেন বলিব, কেনই বা তাহার ঈক্ষণকে গে।ণ বলিব । কেবল চৈতন্য স্বরূপ ব্ৰহ্মই ঐ সন্ধ্রপ । ‘তত্ত্বমসি শ্বেতকেতো? এই শ্রুতিতেও সেই সৎকেই আত্মা শব্দে উপদেশ করিয়া চেতন শ্বেতকেতুর মুখ্য আত্ম রূপে তাছাকেই গ্রহণ করিয়াছেন । তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা २१ च्छ, खांव
- sista siste gangst
“नउख,ान्नभचाब्रप्शोभशैकिङ्षश्” । (नी: डॉ॰) অতএব ব্রহ্মেতে যে আত্ম শব্দের ও ঈক্ষতৃত্বের প্রয়োগ তাহা গৌণ প্রয়োগ নহে। কিন্তু মুখ্য প্রয়োগ । ফলে তেজ, জল, আন্ন প্রভৃতি স্বঃ বস্তু সমূহের চৈতন্য নাই । তাহাদের ঈক্ষণ প্রভৃতি যাহা কিছু বেদে আছে তাহাই গৌণ । যেমন লৌহপিও-সং পৃক্ত অগ্নির অধিষ্ঠান জন্য লৌহপিণ্ড দহন করিতেছে’ ইত্যাকার বাক্যের ব্যবহার, হয়, সেই রূপ তেজ, অপ, অন্ন কর্তৃক যে আলোচনার উক্তি আছে, তাহা তত্ৰানুপ্রবিষ্ট ব্রহ্মচৈতন্যের অধিষ্ঠান জনা ব্যবহৃত হইয়াছে। তাৎপৰ্য্য এই যে ঈক্ষণ, আলোচনা, সঙ্কল্প, DDDD DDDDDD D DDDD gttDD eBB BBB B BBBB BB eBBB প্রয়োগ হয় নাই, কিন্তু মূখ্যরূপে সৎ সচেতন ব্রহ্মতে প্রয়োগ হইয়াছে। ক্রমশঃ ব্যাখ্যান মঞ্জরী । শ্ৰীযুক্ত প্রধান আচাৰ্য্য মহাশয়ের ব্যাখ্যান-মুলক পদ্য । অষ্টম ব্যাখ্যান । দেহু রূপ শাৰী, তাহে দুই পাখী, দেখিতে সুনীর কয় ।
- সাক্ষী এক জন, না করে অশন, অন্য জন ফল খায় ॥
দেহু বৃক্ষে দুই পক্ষী শোভমান। যেন দিবাকয় চন্দ্রের সমান । একটী রূপের ছয় অতুলন। অপরে বিতরে কিরণ আপন ॥ সেই সে কারণে জপর উজ্জ্বল । নিজের রূপের মা খাফি সন্ধল ৷ সখী পরস্পর সাক্ষী এক জন । অপরে করান মুফল ভোজন I বুৰছ প্রাচীন রূপক নিচয় । , জাত্মা পরমাত্মাঞ্চৰ দেছে রয় ॥
