পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\ტ$ &: প্রাণ সংজ্ঞা দিয়াছেন এবং কোথাও বা তাহাকে উৎকৃষ্ট্রাপকৃষ্ট ভেদে যাগ, নাড়ি, যান, আতি-বাহিকী দেবতা প্রভৃতি নানা আখ্য। প্রদান করিয়াছেন * ১৭ মৃত্যুর পর জীবের যে যে স্থানে গতি হয়, তাহা সাধারণতঃ তিন শ্রেণীতে কথিত হয় । প্রথমতঃ সংযমনী অর্থাৎ যমস্থান, দ্বিতীয়তঃ ভূলোক, ভূবলোক ও স্বর্গ এই ত্ৰিলোক এবং তৃতীয়তঃ মহল্লেকি, জনলোক, তপোলোক ও সতঃলেক । ( গীত। ১R । ১৮ ) “উৰ্দ্ধংগচ্ছক্তি সত্বস্থ1 মধ্যে তি¢fঙ্ক রাজস: জঘন্যগুণবৃত্তিস্থা অধোগর্ভুপ্তি তা স্বামী--"সত্ত্ববৃত্তিপ্রধান উৰ্দ্ধং গচ্ছত্ত্বি । wo- که م ---- • w * - ברלי בעל ה: "לי - چوجه چ لا می - ** به ا، سپ سه r BBBBBDDSDBBBSBkDSDggBBBBBBSBBBBB মস: } মল্প ব্যস e역 - بيان উৎ দ্য ম্ভে । " :প তুলে ধ িলোকন সাং লে'ক':ধ্যস্তান BSDSJS BSBBSBS BBBBSDDDBB তমসোবৃত্তিতারতম্যাং

  • jび翌 ""

উক্ত টীকানিম্পন্ন অর্থ-সন্তু প্রধান ব্যক্তিগণ উর্দ্ধলোকে স্থলে প্র; গু হন । সত্ত্বগুণের তরতম সুলcর মনুষ্যলোক, গন্ধৰ্ব্বলোক, পিতৃলোক, দেবলোক এবং এমন কি তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা || ভা মত্ৰাদি নিরযেসূত্‍ | ११ & * ofं কৃতকৰ্ম্মানুসারে মরণকালে যদ্রুপ চিত্ত থাকে জীব তদ্রুপ প্রাণ প্রাপ্ত হয় । তখন ঐ প্রাণ উদান-বৃত্তি-তেজে অর্থাৎ উৎক্রমণ-শক্তিতে ংযুক্ত হুইয়। আত্মাকে অর্থাৎ জীবকে যথাসংকল্পিত লোকে লইয়া যায়। আত্মাই প্রাণের স্বামী | আত্মাই কৰ্ম্মফলের ভোক্তা, অতএব প্রাণ ভোক্তাস্বরূপ স্বীয় স্বামীকে যথাভিপ্রেত—যথাদৃষ্ট তদ্রুপ লোকে বহন করে । “পুণ্যেন পুণ্যং লোকং নয়তি পাপেন পাপমুক্তাভ্যামেব মসুষ্যলোকং’ । পুণ্য দ্বারা পুণালোক, পাপ দ্বারা পাপলোক এবং উভয় দ্বারা মনুষ্যলোকে লইয়া যায় । অতএব জীবের কৰ্ম্মানুসারে তাহার সূক্ষম দেহ শুভাশুভ ধাতু বা প্রাণ সম্পন্ন হয় । সেই ধাতু ও প্রাণ সুক্ষ দেহে থাকেই, তবে সাধু অসাধু ক্রিয়া দ্বার। তাহার উৎকর্ষপকর্ষ ংঘটিত হয় মাত্র । তন্মধ্যে যেরূপ ধাতু ব। প্ৰাণ নরক-সাধক তাহ। তমোগুণ-ও,ধান ; যাই। নরলোকে পুনর্জন্মসাধক তাহ রজোগুণপ্রধান ; যাহ। ভূলোক, ভুবলোক, স্বগলোক, মহল্লেকি, জনলোক, তপোলোক ও ব্রহ্ম লোক পৰ্য্যস্তের আনন্দসাধক তাহা সত্ত্বগুণ ব্ৰহ্মলোক পৰ্য্যন্ত গতি হয় । রজোগুণ-গ্রধান ব্যক্তিগণ মনুষ্যলোকেই জন্মেন । তমে গুণ 2সন ব্যক্তিগণ আধে লোকে গমন করে তথ:ং তামিত্ৰাপি মরকে জন্মগ্রহণ করে । t ভাগবতেও আছে (১১২৫l২০—২১ )— “স্বত্ত্বগুণে বিলীন হইলে স্বগলোকে (অর্থাৎ পিতৃলোকাবধি ব্ৰহ্মলোক পর্যান্ত) গমন করে । রজোগুণে বিলীন হইলে নরলোকে গমন করে । তমোগুণে বিলীন হইলে নিরয়ে গমন করে।” মৃত্যুর প্রাক্কালে স্বভাবতঃ যাহার চিত্ত যেরূপ শুভাশুভ-ধাতু-বিশিষ্ট্র থাকে তাহার সেইরূপ গতি হয়। এবিষয়ে শ্রুতিও আছে—(৩ প্রশ্ন ১০)— “যচ্চিত্তস্তেনৈব প্রাণমায়াতি প্রাণস্তেজসা যুক্ত । সহ:জুন যথাসঙ্কল্পিতং লোকং নয়তি ।” ७2६fन ! ১৮ সত্ত্বগুণ বা শুভপ্রাণযোগে জীবের যতপ্রকার উৰ্দ্ধ-সদগতি হয় তাহাকে শাস্ত্রে প্রধানতঃ তিন শ্রেণীতে বিভক্ত করিয়াছেন । চন্দ্রোপলক্ষিত পিতৃলোক, সুৰ্য্যোপলক্ষিতদেবলোক এবং ব্ৰহ্মার অধিকারভূত হিরণ্যগর্ভুtখ্য প্রাণায়তন সূক্ষ সৌরমণ্ডলে পলক্ষিত অমৃতাখ্য উৰ্দ্ধলোক । ব্ৰহ্মার অধিকারভূত ষে উৰ্দ্ধলোক, মহলোকাবধি সত্যলোক পৰ্য্যন্ত তাহার অন্তর্গত। তদ্ভিন্ন পিতৃলোক ও দেবলোকও উর্দ্রলোকশব্দের বাচ্য। সুতরাং সংক্ষেপত উৰ্বলোক এই তিন প্রকার-সৰ্ব্বোর্থ অথৰ}