পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (তৃতীয় কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/১৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

t - Н л à , ve - 1 3. * ... * * n * * * , o o * , . . t i I 2. ' l 4. t J Ll r

  • h *I l

এত লোক যদি শিক্ষা বিরহে । शनांदइ ७ यदछठांठ श्रेझ थां८क, ८भ८णज़ सेन्नडांबन्ह বলিয়া পরিগণিত হইবার সম্ভাবনা কি ? যখন দেশ ও"জাতি সাধারণে শিক্ষাপ্রণালী অত্যাচার পথ রুদ্ধ হইয়া যাইত স ८माइ मांझे । আমরা উপরে যে যে বিষয়ের শিক্ষা দান প্রসঙ্গ করলাম, দেশীয় ভাষাতেই আদৃত ও প্ৰবৰ্ত্তিত হইবে, তখন কৃষক | তদান আবশ্বক। দেশীয় ভাষার আশ্রয় প্রভৃতিকে অগ্ৰে তন্মধ্যে গ্রহণ করিতে হইবে । আমরা উপরে ধৰ্ম্ম,ধৰ্ম্মনীতি,নীতি প্রভৃতি সাধারণ শিক্ষা দান প্রথাবলম্বনের যে অনুরোধ করিলাম, কৃষক প্রভৃতির বিষয়ে তাহাই পর্যাপ্ত বলিয়া বিবেচনা করা বিধেয় নহে । তস্তিন্ন তাহাদিগকে কৃষি বিদ্যার বিশেষৰূপে ব্যুৎপন্ন করিবার চেষ্টা করা অতিশয় অবিশ্ব্যক এবং যাহাতে তাহাদিগের রাজনীতি বিষয়েরও কিঞ্চিৎ কিঞ্চিৎ জ্ঞান জন্মে, সে চেষ্টাও আবশুক । এই দুটি বিষয়ের জ্ঞান না থাকাতে কৃষক প্রভৃতি বিশেষৰূপে দুরবস্থা প্রাপ্ত হইয়াছে। অমাদিগের দেশের ভুমি যেমন উৰ্ব্বর, তদনুৰূপ শস্য সম্পত্তি কি উৎপন্ন হয় ? তদনুৰূপ শস্য সম্পত্তি যে উৎপন্ন হয় না তাহার কারণ কেবল কৃষকদিগের কৃষি-বিদ্যানভিজ্ঞত। তাহারা যদি কৃষি বিদ্যায় ব্যুৎপন্ন হইত, তাহা হইলে পর্যাপ্ত পরিমাণে শস্য উৎপাদন করিয়া কেবল আপনারাই ঐশ্বৰ্য্যবান হইত এৰূপ নহে, এদেশকেও স্ব সমৃদ্ধ করিয়া তুলিতে পারিত সন্দেহ নাই । অপর কৃষক প্রভূতি জমীদণর প্রভৃতির অত্যাচার ও অন্যারীচরণের ষে একমাত্র আয়তন হইয়া রহিয়াছে, তাহার কারণ কেৰল তাহাদিগের রাজনীতি ख्लाम बिव्रश् । बरे खान िमा श्वाकां८७ । যিনি যে কৌশলে তাহাদিগের উপরে অত্যাচার করিবার মানস করেন, তাহাতেই তিনি পুর্গমনোরথ হন। তাহাদিগের যদি রাজনীড়ি জ্ঞান থাকি, সমগ্রৰপে না इडेक, वह অংশে ुअझैोनाङ्ग প্রভৃত্তির গ্রহণ ব্যতিরেকে কি স্ত্রী কি কৃষক সাধারণের শিক্ষা লাভ অনীয়া সসাধ্য নহে { বিশেষতঃ দেশীয় ভাষায় শিক্ষা দান প্রণালী প্রবর্তিত হইলে পর এই ভাষার দৈনন্দিন শ্ৰীবৃদ্ধি লাভ সম্ভাবনা আছে । ভাষা যত উৎকৃষ্ট হইবে, দেশও তত উন্নত হইয়। উঠিবে। ভাষার উন্নতি ব্যতিরেকে কোন দেশ কখন উন্নতিশীলী হইতে পারে না । مسھستی پس۔ বৈদিক ধৰ্ম্ম ও বৈদিক আচার ব্যবহার । .مده و تهیه مس-- ২২২ সংখ্যক পত্রিকার ১৫৬ পৃষ্ঠার পর । ঋষিদিগের মধ্যে দিবা ভাগে তিন বার আরাধনার নিয়ম প্রচলিত ছিল ৷ যথা, প্ৰ তুষে,মধ্যদিনে এবং নিমুক কালে অর্থাৎ সন্ধ্যার সময়ে । এই প্রকার অহ্নিক আরাধন৷ ঋত শব্দে উক্ত হইয়াছে । এই প্রথা নিতান্ত প্রাচীন ও অতি প্রশস্ত ৰূপে প্রচলিত ছিল। ঋগ্বেদের পশ্চাল্লিখিত স্থক্তে ইহার উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায় । হে অগ্নি ! হে জাতবেদঃ ! স্তুতিপুর্ণ প্রাতঃ সবনে তুমি আমারদের পূজা ও পুরোডাশ অর্থাৎ পিষ্টক পিগু গ্রহণ কর । , “ হে অগ্নি ! হে দেবতাদিগের কনিষ্ঠ । তোমার নিমিত্ত যে পকৃ পিণ্ড প্রস্তুত করা बांबू,फूमेिं डांश अर१ कब्र । ।

J

    • cरू अहिं! गिदीर्दनांन कांट्रलङ्गं पंमड