পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (তৃতীয় কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/২০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨૭8 হে অন্তর্যামী পরমেশ ! তুমি আমার অস্তরের প্রত্যেক ভাব জানিতেছ, অামার জীবনের কোন ঘটনাই তোমার অগোচর নাই । আমি এক্ষণে চিরানুষ্ঠিত পাপে মলিন ও বিকৃত হৃদয় হইয়া তোমার সম্মুখে দগুtয়মান হইতেছি । তুমি আমাকে তোমীর আশ্রয় প্রদান কর । তোমা ব্যতীত আর কে আমাকে উদ্ধার করিবে । সংসারের কোন বস্তুই আমার এই পাপ-ভার মোচন করিতে সক্ষম নহে । হা ! সংসারেই বা আমার কি আছে ? অামাকে সকলেই পরিত্যাগ করিয়াছে, যে সম্পদ লইয়। আমি গৰ্ব্বিত ছিলাম, তাহাও পলায়ন করিয়াছে । এক্ষণে দিন যামিনী অনুশোচনায় আত্ম। ক্রমশ অবসন্ন হইতেছে । হ ! সম্পদের সময় কেমন উন্মত্ত ছিলাম, তখন একবার তোমাকে স্মরণ করিবারও অবকাশ ছিল না । কিন্তু যাহারা তোমাকে পরিত্যাগ করে, তাহার কেবল দিন দিন দুৰ্গতির পথে গমন করিতে থাকে । হে নাথ ! তুমি যে আমাকে সেই সম্পদ হইতে পরিচু্যত করিয়াছ, তাছার নিমিত্ত তোমাকে ধন্যবাদ প্রদান করি । আমি আর সাংসারিক সুখের প্রার্থী নহি, কিন্তু যাহাতে তোমার মঙ্গল মুৰ্ত্তিকে দেখিতে পাই, যাহাতে তোমার করুণার উপযুক্ত হইতে পারি, তুমি আমাকে সেই পথে লইয়। যাও । কিন্তু হয় । আমি কি প্রকারেই বা তোমার করু, শার উপযুক্ত হইব । আমি যে সকল ভয়ানক পাপাচরণ করিয়াছি, তাছার নিমিত্ত আমি কিৰূপে তোমার নিকটে মার্জন চাছিব—আমার জীবন পাপ চিন্তা—পাপলাপ—পাপানুষ্ঠানেই পর্য্যসিত হইয়াছে, আমার আত্মা পাপের প্রস্রবণ স্বৰূপ হইয়াছে। পৃথিবীতে আসিয়া আমি কি করিলাম? তোমার মঙ্গলময় রাজ্যে কেবল অমঙ্গল | $ বিস্তার করিয়াfছ, পাপের স্রোতকে বৰ্দ্ধিত করিয়াছি, তোমার এজ হইয়। কেবল বিদ্রোহাচরণ করিয়াছি। হা ! তোমার सेलाङ বজ ষে জামাকে এত দিন একেবারে ধংস করে নাই, ইহা কেবল তোমারই করুণা—তোমারই সহিষ্ণুতা মাত্র। নাথ ! অামি অকৃতজ্ঞ পাষগু হইয়া তোমার করুণর কথা কি কহিব ? তুমি যে আমাকে ংখ প্রেরণ করিয়াছ, তাহা সম্পদ হইতে অধিক করিয়া জানিতেছি, কারণ তাহ। আমার মুহমান আত্মীকে তোমার প্রতি উন্নত করিয়াছে। হে পতিতপাবন ? অামার এই প্রণত হৃদয়কে এক্ষণে তোমার পবিত্র জ্যোতি দ্বার। আলোকত কর, অামার পাপ ভার মোচন কর, যেন আমি আর তোমা হইতে পরিচু্যত না হই । আমার কি সাধ্য যে আমি পাপ সক্তিকে দমন করিতে পারি, কিন্তু তুমি আমাকে প্রলোভন হইতে রক্ষা কর, তুমি আমার হৃদয় রাজ্যের অধীশ্বর হও, তোমার বলে বলীয়ান হইয়া যেন তোমার ধর্মের পথে পদ!! পণ করিতে পারি } سمه فمقاومة مصمم বৈদিক ধৰ্ম্ম ও বৈদিক আচার ব্যবহার । ২২৩ সংখ্যক পত্রিকার ১৮৯ পৃষ্ঠার পর । পূৰ্ব্বে উল্লিখিত হইয়াছে যে সমুদায় বেদ দুইটি প্রধান ভাগে বিভক্ত, যথা মন্ত্র এবং ব্রাহ্মণ । এই দুই খণ্ডের পরস্পর এত অধিক প্রভেদ দেখিতে পাওয়া যায়, যে তাহার যে কদাপি এক সময়ের রচনা নহে, তাহা নিঃসংসয়ে বলা যাইতে পারে। বেদের মন্ত্র বা সংহিতা খণ্ড কেবল ঋষিদিগের স্তোত্র সমুদায়েতেই পরিপূর্ণ। ঋষি*१, शेछ बङ्ग१ अधिं श्रांत्रिफTांनि cन६७ां