পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (তৃতীয় কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कृञ्जन्खञ्चञ्ज क्लन्ञ्च च्ञ्ज त्य रेश भन्नुट्याङ्ग अङ्गजिम आबिब अद डि श्रेड ७ष९ अंश ७ङ्गलिक छ স্থার আদর্শস্বৰূপ। ষজুৰ্ব্বেদে বাহুল্যৰূপে স্বজ্ঞাদির বিবরণ ও তদনুষ্ঠানের পদ্ধতি ও মন্ত্র-সকল প্রকটিত অাছে স্বতরাং প্রাচীন ছিন্তুদিগের মধ্যে ধৰ্ম্ম ও তদনুষ্ঠানসংক্রান্ত নানা প্রকার কপনিক প্রথ। সংস্থাপিত হইলে পর, উক্ত বেদ রচিত হইয়াছে । অপর তাহাতে স্থানে স্থানে ঋগ্বেদ হইতে স্তোত্র-সকল উদ্ধত হইয়াছে। সাম বেদ প্রায় ঋগ্বেদের অবিকল অধ্যাহার বলিতে হুইবেক ; ঋগ্বেদেরি স্বত্ত-সকল ইহাতে উদ্ধৃত হইয় গান করিবাৰু নিমিত্ত নুতন to প্রকারে সঙ্কুবেশিত হইয়াছে। ঋগ্বেদের । শ্লোক ও বাক:সকল যেমন অপরাপর বেদে বাহুল্য-ৰূপে প্রাপ্ত হওয়া যায়,তদ্রুপ ঋগ্বেদে অপর বেদ-ত্রয়ের কোন কথাই দৃষ্ট হয় না ; মুক্তরাং ঋগ্বেদ ষে সৰ্ব্বাপেক্ষা প্রাচীন, তাহা ইহার দ্বারা স্পষ্টই প্রকাশ পাইতেছে। অতএব আমারদের প্রাচীন সামাজিক অবস্থার অনুসন্ধান বিষয়ে ঋগ্নেদই সৰ্ব্বাপেক্ষ প্রধান গ্রন্থ। । পৌরাণিক মতে চারি বেদ ব্রহ্মার মুখচতুষ্টর হইতে বিনিঃস্থত হইয়াছে। স্নতরাং চারি বেদই সমকালোৎপন্ন এবং সমান ৰূপে প্রামাণিক । যে সম্পূর্ণ কাল্পনিক ও अक्षौरू, ङीझ বেদজ্ঞ পণ্ডিতের সকলেই জ্ঞাত আছেন । কোন বেদই এক কালে ৰ এক ব্যক্তি কর্তৃক রচিত হয় নাই। সকল বেদের छिप्न छिप्न अश्थ छिन्न लिन्न क्षर्षि कर्छुक রচিত এবং বেদ-রচয়িতা ঋষিদিগের নামও অনেক স্বানে প্রাপ্ত হওয়া যায়। এই ৰূপে পূৰ্ব্বঙ্গ ঋষিগণ সময়ে সময়ে ষে সকল জলপমঞ্জজিঙ্গের স্বাভাবিক ও মান্ত ब्रिक अरण चक्-क्का काङ कब्रिटच्न, জছ হাদিগের অনুচরগণের মধ্যে প্রচা 83 কিন্তু এই মত স্পরীয় এ কাল পর্য্যন্ত প্রৱাহিত হইয়। অগসিয়াছে । বৈদিক শ্লোক-সকল যে বহু কাল বিচ্ছিন্ন ভাবে ছিল, তাহার কোন সংশয় নাই। পরে ৰেদব্যাস কর্তৃক তৎসমুদায় সংকলিত হইয় পর্যায়-ক্রমে অষ্টক, অধ্যায়, বর্গ ও স্থত্তাদিতে বিভক্ত ক ইয়াছে । অতএব এক্ষণে যে প্রণালীতে বেদ-চতুষ্টয় নিবন্ধ দেখা যায়, তাঙ্ক বেদব্যাসের পুৰ্ব্বেতে ছিল না। বেদবাস কোন সময়ে জীবিত ছিলেন, তাহ জ্যেতিয ও অপরাপর প্রমাণ দ্বারা এক প্রকঃ নিশ্চয় ৰূপে নিৰূপিত হইয়া,ছ । পীয় পণ্ডিতগণ স্থির করিয়াছেন যে বেদব্যাস l খ্ৰীষ্ট অব্দের ১৪০০ বৎসর পূৰ্ব্বে জন্ম গ্ৰহণ করিয়াছিলেন । অতএব সমুদয় বেদ ঐ সময়ের পূর্বেই রচিত হইয়াছিল। এতাধিক প্রাচীন কালের মনুষ্যগণের মুগ-বিনিগত বচন-সকল শ্রচঠি-পরম্পরায় শত শত বৎসর অতিক্রম করিয়। যে অসিয়াছে, তদপেক্ষ অtশ্চর্য্যের বিযয় আর কি আছে । যে বেদ আমাদের আদিপুরুষদেগের স্মরণ-চিহ্ন-স্বৰূপ অদ্যাবধি রকিয়াছে, তাহার প্রাচীন ভাষা ও প্রাচীন ভাব শ্রীতিগোচর হইলে কাহার না মনোমধ্যে মানন্দের উদয় হইবেক । যে ভাষা এক্ষণে আমাদের দুৰ্ব্বোধ্য ও মৃত বলিয়। পরিগণিত হইতেছে, তাহা ও এক কালে জীবিত ছিল ; যে ভাবের এক্ষণে কোন আদর্শই প্রাপ্ত হওয়া যায় না, তাকাও এক কালে প্রাধান্য-ৰূপে প্রচলিত ছিল । এক্ষণে সেই বেদ হইতে আমারদের প্রাচীন কালের বৃত্তান্ত জান। যাইতে পারে। পুরাণ ও অপরাপর সংস্থত গ্রন্থ হইতে কেরল নানু প্রকার অসঙ্গত কাপনিক ও অনর্থক গণপই প্রাপ্ত হওয়া য়ায় । বাস্তবিক