তত্ত্ববোধিনী পত্রিক বাকি কি রাখিলি তুই বৃথা অর্থ অন্বেষণে, সে সাধ সাধিতে ? ক্ষত মাত্র হাত তোর মৃণাল কণ্টক গণে, কমল তুলিতে ! নারিলি হরিতে মণি, দংশিল কেবল ফণী । এ বিষম বিষজ্বালা ভুলিবি, মন, কেমনে । \') যশোলাভ লোভে অtয়ু কত যে ব্যয়িলি, হয়, কব তা কাহারে ? সুগন্ধ কুসুম গন্ধে অন্ধ কীট যথা ধায়, কাটিতে তাহারে,— মাৎসর্য্য বিষ দশন, কামড়ে রে ভানুক্ষণ ! এই কি লভিাল লাভ অনাকারে, অনিদ্রীয় ? মুকুন্ত। ফলের লোলে ডুবে রে অতল জলে যতমে ধীবর, মুক্তাধিক অণয় কালসিন্ধু জল তলে ফেলিস , পামর : ,ة : وه ফরি দিবে হারাধন, কে তোরে, অবোধ মন, হ!ষ রে, ভুলিবি কত অশার कूझ्क ছলে । ors on to - প্রতি । পত্র প্রেরকের SAAAAAAS SAAAA SAS AA SAASAASSACS আমরা একখানি প্রেরিত পত্র পাইয়াছি। পত্র প্রেরক এই বলিয়। আরম্ভ করিয়াছেন “ ব্রাহ্মধৰ্ম্মের কতদূর উন্নতি হইয়াছে, এই বিষয়ে আমার অভিপ্রায় মহাশয়ের নিকট ব্যক্ত করিতেছি । আমার বিবেচনায় এদেশে ব্রাহ্মধর্মের যতদূর উন্নতি হওয়া উচিত, তাহ এখনো হইতেছে না | ব্রাহ্ম দিগের মধ্যে এখনো একটা ভ্রাতু বন্ধন হয় নাই । প্রকৃত যে একটী ব্রাহ্মসমাজ হইয়াছে, এমন বলা যায় না। ব্রাহ্মসমাজের অবস্থা বিবেচনা করিয়া দেখুন। সমাজ নিৰ্ব্বা ন৭ হের ভার ২ । ৪ জনের উপর রহিয়াছে, সাধারণ ব্রাহ্মের তাহাতে কোন চন্ত নাই। " এইটি র্তাহার লেখা যথার্থ হয় নাই । যে কয় জনের উপর সমাজ নির্বাহের ভর সমৰ্পিত হয়, সাধারণ ব্রান্ধের সম্মতিতেই হইয়া থাকে । সমাজের কার্য বিবরণ বিশেষ ৰূপে পর্যালোচনা করি"র জন । সম্পাদক প্রভৃতি কৰ্ম্মচারী নিযুক্ত করবার জন্য পৌষমাসে এক সাধারণ সভা হইয়। | থাকে, সেই সময়ে পোন সকল ব্রাদেব | একত্র হল ন! ? সাম জের বীর্য প্রণালীsে মিনি যে দোষ দেখেন, যাহার যে কোন উন্নভির উপায় বলিবার থাকে, তিনি কেম সেই সময়ে অপম অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন ন ? অতএব এমন কখনই বলা যাইতে পারে ন। যে ব্রাহ্ম সমাজের কার্যে স ধরণের কোন গ্নস্থ নাই ! পরে লিখিয়াছেন “ ব্রহ্মেরণ মে মধ্যে মধ্যে সমাজে দান করেন, তাহীর সদ্ব্যয় হয় কি না, তা হ কোন ব্রাহ্মকে ষ্ট জানান ক্রয় না। কেন ব্রাহ্ম বিপাকে পড়লে সেই টাকাব মধ্য হইতে তাহীর সাহায্য করা , কি তাঙ্গাতে কতকগুলি ধুণ প! { নিৰ্ব্বাহ হয়, ত{চ অনেকেই ন জানিয়। দশ করেন । “ সমাজের আয় ব্যয় ত্র fক জানান হয় মা ? প্রতি বৎসরে ইয় তi: { ব্রাহ্মসমাজের আগ বায় বিবরণ কি নিমিত্ত্বে মূদ্রিত হইয় থাকে ? আর বিপদগ্রস্ত ব্রাহ্মদের সাহায্য দিবার নিমিত্ত্বে কোন উপায় হওয়া নিতান্ত প্রার্থনীয় বটে কিন্তু সে কেবল অর্থের অভtধ জন্য হইতে পারে নাই । তিনি অরে। লিখিয়াছেন “ এখন স্বাক্ষর পুস্তকে অনেক ব্রহ্মের নাম স্বাক্ষরিত আছে বটে কিন্তু সাধারণের সম্মুখে প্রতিজ্ঞ ও স্বাক্ষর করবার যে উদ্দেশ্য তাহাই সিদ্ধ হইতেছে না;—ব্রাহ্ম দিগের মধ্যে একটী বন্ধন স্থাপন করিবার
