পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (ত্রয়োদশ কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8b・ عــصصفص “वन्द्वीरथौ* बढ़ नब्रिऊाजा नTानिठिrबयनांकूर्शः । ॐ७थानथनमां८बछाः क्रिअर न भब्रिशैब्रहउ ॥ नtरु: शंभ°ब्र६ **९ *ब्रिzक्लभं१ न विमडि । ~ न छ उनाउि मांखांद्या झूछे गब्रभंडां९ थिब्रश् ॥” অর্থাৎ যিনি ধৰ্ম্মার্থ পরিত্যাগ পূর্বক ইন্দ্রিয়গণের অধীন হন তিনি ঐ প্রাণ ধন ইত্যাদি পদার্থ হইতে পরিচু্যত হইয়া থাকেন । যিনি ইন্দ্রিয় ও মনকে ংযত করিয়াছেন তাহাকে বারংবার ক্লেশ প্রাপ্ত হইতে হয় না । শান্তচিত্ত ব্যক্তি পরশ্ৰী দেখিয়া কদাচ কাতর হন না। উপরোক্ত মৰ্ম্মের শ্লোক আমাদিগের ধৰ্ম্ম শাস্ত্রে যথেষ্ট পাওয়া যায় উদাহরণ স্বরূপ দুই একটা এস্থলে উদ্ধৃত করিলাম মাত্র। এখন ইন্দ্রিয়নিগ্রহ জন্য অষ্টাঙ্গ যোগ সামান্য রূপে কহিতেছি, যথt-— পাতঞ্জল দর্শনের সাধন পাদে লিখিত আছে, “যমনিয়মাসন প্রাণায়াম প্রত্যাহার ধারণাধ্যান সমাধয়োইষ্টাবঙ্গানি।” অর্থাৎ যম, নিয়ম, আসন, প্রাণায়াম, প্রত্যাহার, ধারণা, ধ্যান ও সম্প্রজ্ঞাত সমাধি যোগের এই আট অঙ্গ । তন্মধ্যে যম কাহাকে বলে শুন, “অহিংসাসত্যাস্তেয় ব্রহ্মচর্য্যাপরিগ্রহ যমাঃ ** অর্থাৎ অহিংসা, সত্য, অস্তেয়,ব্রহ্মচৰ্য্য ও অপরিগ্রহ এই পাচ প্রকার কার্য্যের নাম যম । শাস্ত্রে লিখিত অাছে “মনোবাক্কাযৈঃ সৰ্ব্বভূতানামপীড়নং অহিংসা” অর্থাৎ কায়, মন, বাক্য দ্বারা সমস্ত প্রাণীর প্রতি অপীড়নকে অহিংসা বলে। যোগ শাস্ত্রে লিখিত আছে “অহিংসাপ্রতিষ্ঠায়াং তৎসন্নিধেী বৈরত্যাগঃ” অর্থাৎ চিত্ত হিংসাশূন্য হইলে তাহার সমীপে বৈরত্যাগ হয় অর্থাৎ হিংসা ত্যাগ করিলে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা । % SAA TTSTSTSMMMSAGAAAS শক্ররও বৈরভাব থাকে না । সত্য সম্বন্ধে निथिउ श्रेष्ठां८झ् “*ब्रश्उिॉर्थ६ बांड মনসোর্যথার্থত্বং সত্যমূ” অর্থাৎ পরের আক*छे हिउछमा बांका ®वर भम८क यथानूके, যথাশ্রত ও যথানুভূত বিষয় ব্যক্ত করিতে নিযুক্ত করাকে সত্য বলে । অস্তেয় সম্বন্ধে লিখিত আছে “অন্যায়েন পরধনাদি গ্রহণং স্তেয়ং তদ্ভিন্নমস্তেয়মৃ” অর্থাৎ অন্যায় উপায় দ্বারা পরদ্রব্য গ্রহণ করাকে স্তেয় বলে, ইহার বিপরীত ভাবকে অস্তেয় বলে অর্থাৎ স্বামীর অসমক্ষে বা ছল, বল, কপটতা, বিশ্বাসঘাতকতা দ্বারা বা বেদবিরুদ্ধ উপায় অবলম্বন করিয়া তাহার কোন বস্তু গ্রহণ করাকে স্তেয় বলে এবং এই স্তেয় বৃত্তিকে মন বাক্য ও কার্য্য দ্বারা ত্যাগ করাকে অস্তেয় বলে । চৌর্য্য বৃত্তিকে কায়িক স্তেয় বলে, বাক্যের অপলাপকে বাচনিক স্তেয় বলে ও দম্ভাদিকে মানসিক স্তেয় বলে । এই তিন প্রকার বৃত্তি ত্যাগকে অস্তেয় বলা যায় । যখন যোগীরা পরস্বাপহরণ স্বপ্নেও জানেন না তখন র্তাহারা সর্ববরত্ব লাভের তৃপ্তি অনুভব করেন, এই জন্যই যোগশাস্ত্রে লিখিত আছে ‘‘অস্তেয়প্রতিষ্ঠায়াং সৰ্ব্বরত্নোপস্থানমূ” অর্থাৎ অস্তেয় যোগশাস্ত্র ২৩. বৃত্তি স্বসিদ্ধ হইলে সর্ববরত্বলাভ হয় । ব্রহ্মচর্য্যের অর্থ শুক্ৰধারণ ও বেদাদি শাস্ত্রের পঠন পাঠন । শরীরে যদি শুক্র ধাতু প্রতিষ্ঠিত থাকে তবে সমস্ত ইন্দ্রিয়ের শক্তি অর্থাৎ প্রকাশ শক্তি বাড়িয়া যায় । যিনি অষ্টাঙ্গ যোগ সাধন করিতে ইচ্ছুক তাহার পক্ষে ব্রহ্মচৰ্য্য অত্যাবশ্যক । মনুর মতে যদি গৃহস্থ কেবল পুত্রার্থে ঋতুকালগামী হন তাহা হইলে তাহার ব্ৰহ্মচৰ্য্য নষ্ট হয় না। যোগীর পক্ষে অষ্ট মৈথুন অর্থাৎ শ্রবণ কীৰ্ত্তন কেলি •e, कन्छ ७ ७छि ”