পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (ত্রয়োদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*e बन, * खtः। Տե-Տ তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা নানা কৰ্ম্ম করিতে হইবে, তাই ঈশ্বর তাহার পদ প্রভূতি নানা কৰ্ম্মেন্দ্রিয় করিয়া लिग्नां६छ्म । ऐश दTउँौउ उांशंद्र धां*|রক্ষা করিবার জন্য জঠর পাকস্থলী প্রভূতি মিলিয়া এক প্রাণযন্ত্র তাহার দেহের মধ্যে স্থাপিত হইয়াছে। অশ্ব প্রভৃতি পশুগণ দেখিয়া শুনিয়া আপনার অন্ন সংগ্ৰহ করিয়া লইয়া অাসিল । সেই অন্ন যখন উদরের মধ্যে গেল, তখনই রস প্রস্তুত হইল। বৃক্ষের প্রাণ যেমন ভূমি হইতে রস সঙ্গ হ করিয়া বৃক্ষকে গড়িতে থাকে, তেমনি পশুর প্রাণ আপনার উদর হইতে রস লইয়া পশুকেই গড়াইতে লাগিল। এই প্রাণ থাকাতেই প্রাণময় কোষের মধ্যে মন থাকিতে পারিয়াছে। প্রাণ যদি না থাকে, মনের কার্য্য সব বন্ধ হইয়া যায়। প্রাণের উপরে মন রহিয়াছে ; পরম্পর পরস্পরকে সাহায্য করিতেছে। এই মনোময় রাজ্যই জন্তরাজ্য ; ইহাই জঙ্গম রাজ্য । তৃণ প্রভূতি অন্ন, যাহা উদরে স্থান পাইল, তাহাই লইয়া প্রাণ শরীরকে পোষণ করিতে লাগিল । কিন্তু ভাবিয়া দেখ যে, প্রথম যদি তৃণ গুল্ম প্রভৃতি প্রস্তুত ন হইত, তবে পশুর অন্ন সংগ্ৰহ করিয়া আপনাদিগকে পোষণ করিতে পারিত না । এইখানে লক্ষ্য দেখা মাইতেছে—সূৰ্য্য না থাকিলে যেমন গাছ প্রভূতি থাকিতে পারিত না, সেইরূপ গাছ প্রভূতি না থাকিলে জীব জন্তু থাকিতে পারিত না । ছোট কীট যেমন অল্প রসেই সন্তুষ্ট হয়, তেমনি হস্তী প্রভৃতি বড় বড় পশুদিগের বিস্তুর রস আবশ্যক ; তাই ছোট ছোট কীটদিগের নিমিত্ত তৃণ প্রভূতি হইল, আর বড় বড় পশুদিগের নিমিত্ত বড় বড় বৃক্ষ উৎপন্ন হইল । আবার ঈশ্বর বড় বড় পশুদিগকে প্রকাণ্ড প্রকাগু বৃক্ষ হইতে আহার সংগ্ৰহ করিবার উপযুক্ত অঙ্গও প্রদান করিয়াছেন । মনোময় কোষেও ক্রমোন্নতি দেখা যায়। প্রথমে কীটাণু; ক্রমে ক্রমে অঙ্গের উন্নতি হইল, মেরুদণ্ডবিহীন জন্তু হইল ; ক্রমে আরও উন্নতি, মেরুদণ্ডবিশিষ্ট জন্তুর স্বষ্টি হইল। ইহার সঙ্গে সঙ্গে মাথার মস্তিষ্কেরও উন্নতি হইতে লাগিল । তৃণ বৃক্ষাদির যেমন ক্রমোন্নতি ও বিচিত্রতা, পশুরাজ্যেও সেইরূপ । এই সকলে ঈশ্বরের জ্ঞানের কেমন স্পষ্ট পরিচয় পাওয়া যায়। সূৰ্য্য চন্দ্র প্রভৃতি যেমন প্রকৃতি রাজ্যে কাৰ্য্যকারণে বদ্ধ হইয়া কার্য্য করিতেছে, বৃক্ষলতা প্রভূতি প্রাণীরাজ্য যেমন প্রকৃতিরাজ্যে কাৰ্য্যকারণে বদ্ধ হইয়া কাৰ্য্য করিতেছে, সেইরূপ পশু প্রভৃতি মনোময় রাজ্যও প্রকৃতিরাজ্যে কার্য্য কারণে বদ্ধ হইয়াই কাৰ্য্য করি তেছে । Ha যত কিছু বলিতেছি, আর যাহা কিছু বলিব, তাহার বীজ এই যে, ঈশ্বর, তিনি আপনার মঙ্গল ইচ্ছ। নিত্যই জানিতেছেন ; এবং সেই ইচ্ছাতেই সকল জগত নিয়মিতরূপে নিয়ত চলিতেছে । ওঁ শান্তিঃ শান্তিঃ শান্তিঃ হরি ওঁ । শান্তিনিকেতনে মঠপ্রতিষ্ঠা। ইষ্টইণ্ডিয়ান রেলওয়ের বোলপুর নামক ষ্টেশনের অনতিদূরে শ্ৰীমৎ মহর্ষি দেবেন্দ্র নাথ ঠাকুর মহাশয়ের শান্তিনিকেতন নামে ५ीक शनब्र खेनTॉम वां८छ् ।। ७हे छेनTांटमब्र চারিদিকে যোজনব্যাপী হবিস্তৃত প্রান্তর पूं कब्रिए७८श् । बश्र्षि अनिक अर्ष