לישג זerif(zי প্রতিবোধ-ক্ষেত্রে বিদ্যমান রহিয়াছে, এবং তাহাদিগকে প্রতিবোধ হইতে অপসারিত করা দুস্কর, অথবা দুস্করবৎ প্রতীয়মান হয়, তথাপি ইতর সত্তার ভাব প্রথমাবধি যে আমাদের প্রতিবোধ মধ্যে ছিল, ইহা বিশ্বাস করিবার কোন কারণ নাই। যেহেতু প্রথমাবধি না থাকিলেও উহা যে প্রকারে উদ্ভত হইতে পারে,—হইতে পারে কেন—বরং নিশ্চয় যে প্রকারে উদ্ভূত হয়, তাহার ক্রম আমাদের বোধগম্য । ” no notion of not-self, untill after considerable We have, in all probability, experience of the recurrence of sensations acconding to fixed laws and in groups. Iłut without the motion of not-sels, we cannot have that of self which is contrasted with it and independently of this, it is upt cro dible that the first sensation which we ex perience, awakens in us any motion of an Ego or Self.” “Although these two elements, an Ego and a Non-ego, are in our consciousness now, and are, or seem to be, inseparable from it, there is no reason for believing that the latter of them, tho, non-ego, was in consci Gusuess from the beginning ; since even it was not, we can perceive a way in which it তাহাতে আর সন্দেহ নাই। কিন্তু হ্যামিণ্টন not only might, but innst have grown up."— Mill's Examination of Hamiltion's Philosophy pp 214, 204. উদ্ধৃত বাক্যগুলি পর্য্যালোচনা করিয়া দেখিলে প্রতীতি হইবে যে, প্রতিবোধের বিশুদ্ধ বিজ্ঞপ্তির প্রতি কাহারও অশ্রদ্ধা নাই । এবং উভয় পক্ষই স্বীকার করেন যে, প্রতিবোধের বর্তমান অবস্থাতে, তন্মধ্যে উক্ত কূটস্থ তত্ত্বযুগল আত্মা ও ইতর সত্তা উপলভ্য হয় । দার্শনিক প্রবর হ্যামিলটন সাহেব সমূহ সাধারণ মনুষ্যবর্গের সহিত একমত হইয়া বলেন যে প্রতিবোধ মধ্যে এই তত্ত্ব-দ্বিতয়ের আবির্ভাব স্বাভাবিক । এবং আমাদের তৎ তৎ বিষয়ক জ্ঞান, মুখ্য পরকাল i ჯ ო(č জ্ঞান; তাহ অবশ্য বিশ্বসনীয়। কিন্তু তার্কিকবর মিল সাহেব বলেন, উক্ত কূটস্থ তত্ত্বদ্বয় যদিও বর্তমানে আমাদের প্রতিবোধে অপরিহার্য্য বলিয়া প্রতীত হয়, তথাপি তাহtদিগকে প্রতিবোধের স্বাভাবিক বিজ্ঞপ্তি বলিয়া স্বীকার করা যাইতে পারে না। যে হেতু প্রমাণ করা যাইতে পারে যে, ইতর সন্তার ভাব উপার্জিত ও আগন্তুক । আমাদের আদিম প্রতিবোধ কিরূপ, তাহা এক্ষণে নির্ণয় করা অসাধ্য ; অতএব বর্তমান প্রতিবোধান্তর্গত আপাতত স্বাভাবিকবং প্রতীয়মান উক্ত ভাবের আগম-পথ নির্দেশ করিতে পারিলে, তাহাকে আর স্বাভাবিক বা স্বয়যুদ্ধত বলা যায় না । বলিলে প্রমেয় যাচঞ করা হয় । অধিকন্তু আবার ইতর সত্তার ভাব ব্যতীত আমাদের আত্মজ্ঞানও সম্ভব হয় না । কারণ আমাদের জ্ঞান অন্ধভাবাত্মক । আমরা তাপমাদিগকে কি ভাবে অবগত হই ? অন্য হইতে ভিন্ন বলিয়াই তামরা আপনাদিগকে জানি । অতএব ইতর সত্তার ভাব আগন্তুক হইলে তদালঙ্গিত আমাদের আত্মভাব ও যে আগন্তুক হইবে, বলেন আমাদের প্রতিবোধ মধ্যে আমর। এই দুইটা কুটস্থ তত্ত্বকে কেবল যে যুগ্মভাবে প্রাপ্ত হই, এমন নছে । উহারা তথায় উভয়ে একত্রে কিন্তু পরস্পর সমতুল ও স্বতন্ত্র ভাবে উদিত vşşi | “Consciousiness not only gives us a duality, but it gives its elements in cqual counterpoise and indepen dence. The ego and non-ego--mind and matter—are not only given together, but in absolute coequality." Lecturc. XVI. P. 292. মিলের উপরি উক্ত মত যদি সত্য হয়, “আমি আছি” বর্তমান কালের এই সহজ আত্মবোধ যথার্থই প্রতিবোধের স্বাভাবিক বিষয় না হইয়া, যদি আগন্তক হয়, তাহ।
