পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২২ অহিংসা, সত্য, অচৌর্য্য, ব্রহ্মচৰ্য্য ও অপরিগ্রহকেই ‘যম? কহে । ২য় । নিয়ম, “শৌচমস্তোবতপ:স্বাধ্যায়েশ্বরপ্রণিशानानि निघ्नभाः ।। " শুচি, সন্তোষ, তপস্যা, অধ্যয়ন এবং ঈশ্বরেতে প্রণিধানের নাম "নিয়ম' । ৩য় । আসন, “কয়চরণাদিসংস্থানবিশেষলক্ষণানি । পদ্মস্বস্তিকাদীনি আসনানি । ” হস্ত পদাদির সংস্থানবিশেষ-পদ্মাসন প্রভূতির নাম ‘আসন’। ৪র্থ। প্রাণায়াম, “রেচুকপূরককুন্তকলক্ষণা: প্রাণनेि6ों८छ्*ांग्नj? disiांशांभ13 । ’ রেচক পূরক কুম্ভক রূপ প্রাণ দমন করিবার উপায়কে ‘প্রাণায়াম’ কহে । ৫ম । প্রত্যাহার, “ইক্রিয়ানাং স্ব স্ব বিষয়েভ্য: প্রত্যাহরণং প্রত্যাহারঃ " । ইন্দ্রিয়দিগকে স্ব স্ব বিষয় হইতে প্রতিনিবৃত্ত করার নামই 'প্রত্যাহার’ । ৬ষ্ঠ। ধারণ, “ অদ্বিতীয়বস্তন্যস্তুরিস্ক্রিয়ধারণং ধারণা " । অদ্বিতীয় পরব্রহ্মে অন্তঃকরণের অভি নিবেশ করার নাম "ধারণা” । ৭ম । ধ্যান, “তত্রাদ্বিতীয়বস্তুনি বিচ্ছিদ্য বিচ্ছিদ্য অন্তরিক্সিয়ৱত্তিপ্রবাহঃ ধ্যানং । ” po অদ্বিতীয় পরব্রহ্মে অন্তঃকরণের বৃত্তি প্রবাহকে‘ধ্যান’ বলে । go ১ম , এই সাধন-অঙ্গ গুলি পৰ্য্যায়ক্রমে অভ্যস্ত হুইলে জীব সহজেই সমাধিলাতে সমর্থ হইয়া থাকে যম, ব্ৰহ্ম-সাধনের প্রথম সোপান । হিংসা-দ্বেষ, মিথ্যা প্রবঞ্চনা, চৌর্য্য প্রতারণা, লোভ লালসা প্লভূতি পাপের উৎস সকল নিকৃষ্ট প্রবৃত্তি नभूश्ब्र धवलष्ठ शहै८छहे প্রমুক্ত হইয়া থাকে। ইহাদিগকে দমন কৰিয়া জগৎ কাৰ্য্য হইতে নিরস্ত হওয়াই লাখকের প্রথম কার্য । কাম-জোধ, লোভ, মোছ, ছিংলা তত্ত্ববোধিনী পত্রিক। २० कश्न, छांत्र দ্বেষ প্রভৃতি পশু প্রবৃত্তি সকল যদি প্রবল থাকে, তাহা হইলে মানব-হৃদয় পাপের অশেষ অালয় হইয়া উঠে । নানাবিধ অসৎ কার্য্যে, অসৎ চিন্তায়, অসৎ কামনায় তাহার চিত্ত সৰ্ব্বদাই উদ্বেল হয় । শান্ত সংযত হইয় দেব ভাব অর্জন করা দূরে থাকুক, সে দুষ্প্রবৃত্তির উত্তেজনায় দুর্দম্য হিংস্র জন্তু অপেক্ষাও ভয়ানক রাক্ষস-প্রকৃতি প্রাপ্ত হয়। এই জন্য বীজ বপনের পূৰ্ব্বে কৃষক যেমন ভূমিকে নিষ্কণ্টক করিয়া থাকে, ব্রহ্মসাধনে প্রবৃত্ত হইবার প্রারম্ভে সাধকের মিতাহার মিতাচার অভ্যাস দ্বারা সংযমী হওয়াই আবশ্যক । ২য় ; অন্তর ও বহিঃশুদ্ধি দ্বারা শুচি ও পবিত্র ন হইলে, লোভ-লালসা পরিত্যাগ করিয়া সন্তোষ-পরায়ণ না হইলে, “কষ্টক্লেশ-সহিষ্ণু হইয়া অধ্যয়নশীল ন হইলে, কদাচ ঈশ্বরের নবতর কল্যাণতর জ্ঞান-শক্তি মহিমার পরিচয় প্রাপ্ত হওয়া যায় না । অtগুকাম ঈশ্বরপ্রাণ সাধু সঙ্গনদিগের সাধনলব্ধ সত্যগৰ্ত্ত গ্রন্থাদি পাঠে প্রবৃত্তি জন্মে না। সুতরাং বহুদৰ্শন না হইলে বুদ্ধি মাজ্জিত, জ্ঞান উজ্জ্বল, হৃদয় প্রেম-বিস্কারিত হইয়া ধৰ্ম্মতত্ত্ব অনুসন্ধানে প্রবৃত্ত হইতে পারে না এবং ঈশ্বরেতেও চিত্তের অভিনিবেশ হয় না ; এই কারণেই ব্রহ্মসাধনের दिउँौग्न चक्र “निम्नग” अङोहन निबूङ थाको কর্তব্য বলিয়া যোগ গ্রন্থে অবধারিত হই য়াছে | له 爵 ৩য় ; শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ সকলের উপরে যদি কর্তৃত্ব না থাকে, তাহাদিগকে यनि हेऋथिए जांब्रड कब्रिटठ नांद्रा मा शांग्न, कन काट्नब्र घना उभट्रथन कब्रिट्नई बनि হস্ত পদ ব্যথিত হয়, তবে আর সাধক কে शब कब्रिह चममामन चबनाकई श्रेंद्रा छेक्टूबङ्ग शांन-षांब्रमग्नि झएकई करेदक्का ?