পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sર 8 এইরূপে অদ্বিতীয় পরব্রহ্মে অন্তঃকরণের একাগ্রতা-চিত্তবৃত্তি সমূহের ধাবমানতাই*ধ্যান শব্দের বাচ্য ।” પ્રન્ગ';: সমাধিরভিধীয়তে।” অবাতকম্পিত দীপশিখার ন্যায়, যখন চিত্ত নিরবচ্ছিন্ন পরব্রহ্মের প্রতি একাগ্র হইয়া থাকে, আত্মার সেই অবস্থাকেই সমাধি বলে । সমাধি দুই প্রকার ; নির্বিকল্প ও সবিকল্প । নিৰ্ব্বিকল্প সমাধি । নিৰ্ব্বিল্প ও নিরু হইয়া থাকার নামই "নিৰ্ব্বিকল্প সমাধি ৷ ” সবিকল্প সমাধি; নির্বিকল্প-সমাধি-কালে যদি চিত্ত ঈশ্বরের মহান ভাব অনুভব ও অবলম্বন করিতে গিয় অবসন্ন হয় ; তাহাতে চিত্ত অভিনিবেশ করিতে গিয়া যদি অন্যমনস্ক বা অন্য-চিন্তায় ব্যাপৃত হইয় পড়ে ; কিম্বা চিত্ত অবসন্ন ও বিক্ষিপ্ত না হইয়াও যদি সমাধি-কালে সহসা রাগাদি বাসনা দ্বারা উত্তেজিত হইয়া ব্ৰহ্মাবলম্বনে অসমর্থ | হইয়া স্তব্ধ হয় ; অথবা যদি তাহাকে নিবির্বকল্পরূপে অবলম্বন করিতে অপারগ হইয়া ক্ষণিক ক্ষুব্ধ, ক্ষণিক আনন্দাম্বাদন করে অর্থাৎ তাহাকে সম্যক্ অবলম্বন করিতে না পারিয়া যোগ-বিচু্যতি-জনিত চিত্ত নিরাশ ও নিরানন্দ হয়, আবার ক্ষণিক যোগনিবন্ধন উল্লাস ও আনন্দ আস্বাদন করে, তাহাকেই “সবিকল্প-সমাধি” বলে। সমাধির প্রাগুক্ত বিঘ্ন চতুষ্টয় যোগ-শাস্ত্রে লয়, বি ক্ষেপ, কষায় ও রসাস্বাদন শব্দে অভিহিত হইয়া থাকে। যথা : नव्र । “अ१७बखूनबणषtन किङइटखनिfधा । ” অখণ্ড ব্রহ্ম বস্তুকে অবলম্বন করিতে অস মর্থ হইয়া অন্তঃকরণ-বৃত্তির নিদ্রার নাম লয়৷ विप्म" । “अथ७दख,नबनवप्नम छिडइtङद्रनादिबलश्नं१ श्रृिंहsiः ।” তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা সমাধি ; “নিৰ্বাতদীপবচ্চিত্তং । s পদ্রব-ভাবে ব্রহ্মাপিত ও ব্রহ্ম-যোজিত-চিত্ত সবিকল্প:নন্দাস্বাদনং রসাস্বাদ । i সবি কণপানন্দ স্বাদনং ব{ ।” ১• কল্প: ১ ভাগ অখণ্ড ব্রহ্মবস্তুকে অবলম্বন করিতে সমর্থ না হইয়া অন্তঃকরণ-বৃত্তির অন্য-অবলম্বনকেই বিক্ষেপ বলে । .কষায় । “লয়-বিক্ষেপাভাবেইপি চিত্তরক্তেরাগা१िांगनग्रां खङ्गौडांबt९ ब१७बखुनबलश्नः शिनिः ।। " লয় ও বিক্ষেপের অভাবে ও রাগাদি বাসনা দ্বারা অন্তঃকরণ স্তব্ধ হইয়া অখণ্ড ব্রহ্ম বস্তুকে অবলম্বন করিতে অসামর্থ্যই কষায় । রসাস্বদন । * অপগুবস্তৃনবলম্বনেনপি চিত্তৱত্তে: সমাধ]fরস্ত সময়ে নিৰ্ব্বিকল্প অখণ্ড ব্রহ্ম বস্তুর অবলম্বনে অন্তঃকরণ-বৃত্তির সবিকল্প আনন্দ-আস্বাদন অথবা নিৰ্ব্বিকল্প সমাধির আরম্ভকালীন সবিকল্প-আনন্দ অস্বিাদনকে রসাস্বাদন বলে। নির্বির্বকল্প-সমাধি ।” “অনেন বিঘ্নচতুষ্টয়েন রহিতং চিত্তং নির্বাতদীপ বদচলং সদখণ্ডচৈতন্যমাত্রমবতিষ্ঠতে যদা তদানিৰ্বি, কলপকঃ সমাধিরিত্যুচ্যতে। ” এই বিয়চতুষ্টয় অতিক্রম করিয়া অবাতকম্পিত দীপের ন্যায় যখন চিন্ত অচল হইয়া সেই পূর্ণ জ্ঞান সচ্চিদানন্দ স্বরূপের চিন্তাপর হয়, তখন তাহাকে “ নিৰ্ব্বিকল্প-সমাধি” বলে । সেই সমাধি অবস্থাতেই ঈশ্বরের স্বরূপ সত্তা ভিন্ন অন্তশ্চক্ষুতে আর কিছুই প্রতিভাত হয় না । সেই অবস্থাতেই ঈশ্বরই কেবল সাধকের প্রাণের প্রাণ, চক্ষুর জ্যোতিঃ, আত্মার অন্তরাত্মা হইয়া প্রকাশ পাইতে থাকেন। তঁহাকে প্রাপ্ত হওয়াতেই জ্ঞান-চক্ষু জ্যোতিষ্মান হয়, সমুদায়হৃদয়-গ্রস্থি ছিন্ন হয়, সকল ফল-কামনা তিরোহিত হইয়া যায় । "ত্যিতে হয়গ্রস্থিাৰে সৰ্ব্ব-সংশা। चौब्रटख झांगा कईनि उन्थिन् मृन्छे नब्रांवtब्र।” uहे अवशहे औषष्यूङिद्र भवन्ह । সাধক এই অবস্থাতে উত্থিত হইলেই পাপের