পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

د • w د چff6* menatgim mamma...mayasmans

  • pmās

হইয়া পরম সাম্য প্রাপ্ত হয়েন। “তদা ৰিদ্ধান পুণ্যপাপে বিধূ নিরঞ্জন পরম সাম্য মুপৈতি। ” তিনি পাপের মূল ও বন্ধনের কারণ হইয়৷ আহুনিশি উাহারই প্রিয়কাৰ্য্য-সাধন করিতে থাকেন। যেখানে কাম ক্রোধ লোভ মোহের প্রবলতা, যেখানে স্বার্থপরতার আতিশয্য, সেই খানেই পাপ-তাপ, ভয়-শোক, আত্মপ্লানি ও অনুশোচনা । শান্ত সংযত পুণ্যাত্মা, সে সকল জঞ্জাল হইতে বিমুক্ত হইয়া আনন্দময় পরব্রহ্মকে লাভ করত আনন্দিত হয়েন। তিনি ভয়-তাপ, পাপ-শোক হইতে উত্তীর্ণ হইয়া—হৃদয়গ্রন্থি সমুদায় হইতে বিমুক্ত হওত অমৃত হয়েন । . A

  • তরতি শোকং তরতি পাপানং গুহা গ্রন্থিভ্যো বিমুক্তোহমৃতো ভবতি । ”

এই অবস্থাতেই জীবন্মুক্ত পুণ্যাত্মার দিব্য জ্ঞান-চক্ষু লাভ করিয়া সকল শক্তির শক্তিতে, সকল সৌন্দর্য্যের মূলে, সকল কৌশলের অভ্যন্তরে, সকল ঘটনার ভিত্তিভূমিতে সেই শক্তির শক্তি, কারণের কারণ, মূলাধার ঈশ্বরকে জাজ্বল্যমান সন্দর্শন করিয়৷ বলিতে থাকেন "সৰ্ব্বং খনৃিদং ব্রহ্ম” সকলই ব্রহ্মের সত্তাতে পরিপূর্ণ। “তমেব ভাস্বমন্ত্রভাতি সৰ্ব্বং তস্য ভাসা সৰ্ব্বমিদং বিভীতি । ” সমস্ত জগৎ সেই দীপামান পরমেশ্বরেরই দ্বারা অনুপ্রকাশিত হইয়া দীপ্তি পাইতেছে। “দশাৰামমিদং সৰ্ব্বং বংকিং জগত্যাং জগৎ" পরব্রহ্ম দ্বারা ব্ৰহ্মাণ্ডের যে কিছু পদার্থ नमूनांब्रहे ' oउteांउ शहेम्ना , ब्रहिम्नांtछ । उँीशबराब झाक भेवरतत्र भङि-नड डिब जब क्रैि eउिडाउ रश न । निझी সমাধি シン(r ভয়, পুণ্যের ফলাফলাকাঙ্ক্ষা হইতে বিমুক্ত যেমন কোন শিল্প-কার্য্য দেখিলে এককালে র্তাহার দৃষ্টি সেই শিল্প-চাতুরীর মূলে নিপতিত হয়, বিজ্ঞানবিং কোন যন্ত্রাদি নিরীক্ষণ করিলে এককালে যেমন র্তাহার চক্ষু সেই কৌশল-ভিত্তিই সন্দর্শন করে, ব্ৰহ্মদর্শী স্বার্থপরতাকে বিসর্জন দিয়া ব্রহ্মগত-প্রাণ জীবন্মুক্ত সাধু-সজ্জনগণ তেমনি জগৎ দর্শন সময়ে স্থতাক্ষ জ্ঞান, সমুজ্জ্বল প্ৰেমদৃষ্টি দ্বারা সকল আবরণ অন্তরাল ভেদ করিয়া এককালে সকলের মূলে সেই সৰ্ব্বাশ্রয় মূলাধার পরব্রহ্মকেই সনদর্শন করেন । “র্তাহাতে সকল ভূত, সকল দেবতা, সকল লোক, সকল প্রাণ, এই সমুদয় জীব অপিত হইয়। রহিয়াছে এবং তিনি সকলেতেই বর্তমান রহিয়াছেন দেখিয়া পরমানন্দ অনুভব করেন । ” " তে সৰ্ব্বগং সৰ্ব্বত: প্রাপ্য ধীর যুক্তাত্মান: সৰ্ব্বমেবাবিশন্তি ৷ ” সেই যুক্তাত্ম। ধীরের সর্বব্যাপি পরমাত্মাকে সৰ্ব্বত্র প্রাপ্ত হইয়া সকলেতে প্রবিষ্ট হয়েন। io পার্থিব প্রেমের সূত্রপাত সময়েই যখন “ষদেতদু স্বদষং মম, তদন্তু হৃদযং তব । যদেত হৃদয়ং তব, তদস্থ হৃদয়ং মম । ” আমার যে এই হৃদয়,তাহা তোমার হউক; এই রূপ তোমার যে এই হৃদয়,তাহা আমার হউক, শুভ প্রার্থন। শ্রত হওয়া যায়; তখন সেই প্রেমের গাঢ়তা হইলে, সেই প্রণয়-অস্কুর ফুল ফলে বৰ্দ্ধিত হইলে আর পরস্পরের লক্ষ্য-ইচ্ছা দ্বিধা-ভাব ধারণ করে না । প্রেমের পরিণত অবস্থায় লোকে বন্ধুকে অভিন্ন-হৃদয় স্বহৃদ বলিয়া সম্বোধন করে। তৎকালে শরীর মন আত্মার স্বতন্ত্র সত্তা থাকিলেও স্বহদে সুহৃদে একপ্রাণ, একমন, একাত্মা বলিতেও কুষ্ঠিত হয় না। ভগবৎপ্রেম কি পার্থিব প্রেম অপেক্ষা উচ্চতর মহত্তর নহে? মনুষ্যে" মনুষ্যে যেরূপ