পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

, “. ~ * * * * * , . " i o - 1 * , է : r I ، ونی) ۲م ...” r n ' ' ,

  1. * t r ل. ه

1 - - - ستپہیے۔ محصحصص صص _சகாயம்காக উখোধিত ম৷ হইতে পরিবে { उiशहै रग्न, छांश इहेहल गहनद्र थाङ्गचार छेद्वषांबन जमा बांब्र चमा क्लल्लिभ झट्टबन्न আরোপণা কাজেই প্রয়োজন হয় না; এবং তাহা হইলে বর্তমান প্রতিবোধে আত্মজ্ঞানের যে নিদর্শন পাওয়া যায় তাছাকে অবশ্যই প্রতিবোধের স্বাভাবিক ও दिउक क्छिखि, वा वरशोण ख्ळांन दल যাইতে পারে। আর তাহা সুতরাং সন্দেহের অতীত। অতএৰ মিল সাহেব যে বলেন, ইন্দ্রিয়োপনীত অনুভূতি সকলকে দীর্ঘকাল বোধগোচর করিয়া অর্জিত সংস্কার বিশেষ দ্বারা মনে আত্মেতর ভাবের উদ্ভব না হইলে, কোন রূপ অদ্যানুভূতির দ্বারা প্রতিবোধ মধ্যে আত্মভাবের উদ্বোধন । হইতে পারে না, তাহার এ উক্তি সিদ্ধ উক্তি নহে । আমরা উপরে প্রতিপন্ন করিয়াছি যে, আমাদের আত্মভাব বাহ বস্তু সন্নিকর্ষে প্রথম উদ্ভূত হয় বটে, কিন্তু তাছা বাহ জগতের ভাবের উপর একান্ত নির্ভর করে না। বাহ জগতের ভাব আমাদের মনে উদয় না হই । তিনি বলেন যে, আমাদের মনচক্ষুয়াদি লেও কেবল । অনুভূতি মাত্রকে অবলম্বন ক রিয়া আত্মজ্ঞানের স্বাভাবিক প্রকাশ হইতে । পারে। অতঃপর দেখা যাউক, আমাদের বর্তমান প্রতিবোধ-ৰোধিত সে আত্মজ্ঞান কি রূপ যাহার জন্য মিল সাহেব এত কষ্ট কল্পনা করিয়৷ তদাগমের কৃত্রিম ক্রম নিৰ্দ্ধারণের চেষ্টা করিয়াছেন ? আত্মাকে আমরা कि বলিয়া জানি ? ' ' थांबब जांच्चाहरू “লিমিঞ্চং দশস্থাপ্লিৱৰে৷ নিরঞ্চাইখিলোপী

ႏိုင္ဆို • * • *. ন্ধিবােৰৰণঃ प्रमथ्छकूबॉलिना ধ্বৰেৰে গতি নকশামৰ • • • • • ¥ी কেন ? যদি ১৬৭ স্বস্ব ব্যাপারে নিষিক্ত স্বরূপ, সমস্ত উপাধি রহিত আকাশের ন্যায় বিশুদ্ধ, যাহা নিত্য-ৰোধ স্বরূপ, যাহাকে আশ্রয় করিয়া মন চক্ষু আদি অযোধায়ক ইন্দ্রিয় সকল স্বস্ব কার্য্যে প্রবৃত্ত হয় এবং যাহা নিশ্চল ও একক * { श्रहtग्रंश्लक } এই রূপ বলিয়া জানি । বিশেষ রূপে । প্রণিধান করিয়া দেখিলে সুস্পষ্ট প্রতীত হুইবে যে, এতদ্বারা আত্মার যেরূপ স্বরূপ নির্দেশ করা হইল, তাহ! সাক্ষাৎ প্রতিবোধের বিযয় । আমরা প্রতোক ইন্দ্ৰিয়বোধ-ক্রিয়াতে আত্মার এরূপ প্রকাশই অনুভব করিয়া থাকি। আমরা আপনাকে আমাদের প্রত্যেক মনন ও জ্ঞান শক্তির নিয়ন্ত এবং অনন্য একই নিত্য পুরুষ বলিয়। উপলব্ধি করি । আমরা যে আপনাদিগকে (আমাদের আত্মাকে) আমাদের সংস্কার সকলের আশ্রয় ও কৰ্ত্তারূপে বর্তমানে অনুভব করিয়া থাকি, ইহা মিল সাহেব ও অস্বীকার করেন না । ইন্দ্রিয়ের কার্য্যে কর্তার ভাব অনুভব করা চির-অভ্যস্ত কুসংস্কারের প্রবর্তন ভিন্ন অন্য কিছুই নহে। আমরা প্রথমতঃ চিরাভ্যস্ত ংস্কারের পরতন্ত্র হইয়। এরূপ কৰ্ত্তার অধিষ্ঠান অনুমান করিতে বাধ্য হই। এবং এই অনুমান দীর্ঘ কালের অভ্যাস छाङ्ग আমাদের বিশ্বাসের সহিত এরূপ অনুসৃত হইয়া যায় যে, পরিশেষে তাহ অপরিহার্য্য স্বতঃসিদ্ধ জ্ঞানবৎ প্রতীত হইয়া থাকে। প্রত্যুত এরূপ অনুমান করার কোন নির্দিষ্ট কারণ নাই। আমরা যেমন ভৌতিক । পদার্থের নানাবিধ গুণাভিব্যক্তি সন্দর্শন করিয়া সম্পূর্ণরূপে অজ্ঞেয় আধার বস্তুর ।