পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

નોર ના পুনর্মিলিত রামানুজ প্রভৃতি শিষ্যগণের সহিত তথায় উপস্থিত হন। এই সূত্রে যামুনাচাৰ্য্য রামানুজকে দেখিতে পান । একদা রাষানুঞ্জ যাদবচার্য্যের সর্বাঙ্গে তৈলমর্দন করিয়া দিতেছিলেন, ঐ সময় তাহার নিকট একটা শ্রুতিবাক্যের অযথা অর্থ | নের অঙ্গীকার করিলে পর ঐ তিন অঙ্গুলি শুনিতে পান । তিনি ঐ শ্রীতিবাক্যের & i অপার্থতায় অতিমাত্র অসন্তুষ্ট হইয়া বিচারে | যাদবকে পরাস্ত করিলেন । এই ব্যাপারে যা দবাচার্য ও ক্রন্ধ হইয় তাহাকে তথা হইতে বহিস্কৃত করিয়া দেন। তখন রামানুজ রামানুজের সংক্ষিপ্ত জীবন চরিত ১৭৫ করিলেন যে রামানুজের প্রতিই এই ভারটি অপর্ণ করিয়া যাইবেন । কিন্তু রামানুজের কালবিলম্ব হওয়াতে তিনি হস্তের তিনটি অঙ্গলি সঙ্কচিত করিয়৷ দেহত্যাগ করেন । পরে রামানুজ র্তাহার অভিপ্রায় বুঝিয়া শ্ৰীভাষ্য রচনা প্রভৃতি তিনটি কর্তব্য সাধ অসঙ্কুচিত হইয় যায় । অন্তর রামানুজ পূর্ণাচার্যের সহিত সাক্ষাৎ করিবার জন্য রঙ্গ নগরে গমন করেন এবং তথায় পঞ্চসংস্কারে দাক্ষিত হইয়। অপমানিত হইয়া পুনরায় হস্তিগিরি নগরে পুনরায় স্বগৃহে প্রতিনিবৃত্ত হন । তৎকালে প্রত্যাগমন করেন এবং হস্তিগিরিনাথের । পূর্ণাচাৰ্য্যও সস্ত্রীক তাহার সহিত আগমন সেবায় নিযুক্ত হন । একদা যামুনাচার্য্য হস্তিগিরিনাথের নিকট পাঠ করিবার নিমিত্ত কতকগুলি শ্লোক রচনা করিয়৷ এক শিষ্যকে পাঠাইয়া দিলেন। শিষ্য গিয় যখন ঐ সমস্ত শ্লোক পাঠ করিতেছিলেন তখন রামানুজ তথায় উপস্থিত ছিলেন । তিনি অনুসন্ধানে জানিলেন যমুনাচার্য ঐ শ্লোকের রচয়িতা। পরে তিন তাহার সহিত সাক্ষাৎ করিবার জন্য তদীয় শিষ্যের সহিত রঙ্গনগরাভিমুখে প্রস্থান করিলেন। ঐ সময় যায়ুনাচাৰ্যও তাহার প্রত্যুদগমন করিবার জন্য কাবেরী নদীর তীর পর্য্যন্ত উপস্থিত হন, কিন্তু তথায় উৎকট পীড়ায় আক্রান্ত হইয়া দেহত্যাগ করেন । এদিকে রামানুজ গতি-প্রসঙ্গে তথায় আসিয়া এই ব্যাপার প্রত্যক্ষ করিলেন । তখনও যমুনাচার্য্যের অত্যেষ্টি-ক্রিয়া যথাবিধি সমাহিত হয় নাই। রামানুজ দেখিলেন ষ্ঠাহার হস্তের তিনটি অঙ্গুলী সঙ্কচিত হইয়া জাছে । প্রসিদ্ধি এইরূপ যে যমুনাচার্ষ্য ঐভাষাদি রচনা করিবেন তাহার এইরূপ चउिetद्र ब्रिन किख डैशत्र छोविउकाल चडिनश्कस श्हेब्र यानिप्न उिनि बस्न করিয়ছিলেন। রামানুজ গুহে আসিয়া দ্রাবিড় দেশীয় শাস্ত্র সকল অনুশীলন করিতে প্রবৃত্ত হন। একদা পূর্ণাচার্য্যের ভার্য্য কুপ হইতে জল উত্তোলন করিতে ছিলেন। ঐ সময় রামানুজ-পত্নী রক্ষকাম্বার সহিত তাহার কলহ হয়। এই কারণে পূর্ণাচাৰ্য ভাৰ্য্য লইয়। পুনরায় রঙ্গনগরে প্রত্যাগমন করিলেন। রামানুজও এই সূত্রে স্ত্রীর প্রতি বীতরাগ হইয় উঠেন । একদা এক ব্রাহ্মণ আসিয়া রামানুজকে কহিল, আমি অত্যন্ত ক্ষুধার্ত, আমাকে কিঞ্চিৎ খাদ্য সামগ্রী দেন। রামানুজ কহিলেন বিপ্ৰ ! তুমি ভোজ্য লাভার্থ আমার গুহে গমন কর । পরে ব্রাহ্মণ উইার নিদেশানুসারে তথায় উপস্থিত হন । রক্ষকাম্বা অতি কৃপণস্বভাব ছিলেন । তিনি ব্রাহ্মণকে অতিথিভাবে আসিতে দেখিয়া অতিশয় বিরক্ত হন এবং তাছাকে যথোচিত তিরস্কার করিয়া স্বগৃহ হইতে বহিস্কৃত করিয়া দেন । পরে ব্রাহ্মণ রামানুজের নিকটস্থ হইয়া उँशद्र ढौद्र कृर्विादशंदब्रव्र कथा ख्ठां°न করিলেন । তখন রামানুজ কছিলেন, বিপ্ৰ ! তুমি এই হরিদ্র-রঞ্জিত বস্ত্র এবং