«ه به اتهام র্যাদিগের সামাজিক ও রাজনৈতিক উন্নতি সমাজকে উন্নত করিতে লাগিল । আর্যঋষিগণ লোক-ব্যবহার নিপুণ ছিলেন পূর্বে উক্ত হইয়াছে । তাহারা কিরূপে সমাজ ংস্কার করিতে হয় তাহ জানিতেন । র্তাহারা দেখিলেন যে আর্য্যসমাজের একটি অভাব রহিয়াছে, আর্য্যসমাজের কেহ নেতা নাই। যে সমাজের শাসন-শক্তি কাহারও হস্তে নিহিত না থাকে, সে সমাজের উন্নতি হয় না; যে হেতু সে সমাজে সকলেষ্ট প্রধান হইয়া আধিপত্য করি হইতে নানা প্রকার বিশৃঙ্খলা ঘটে । সুতরাং আর্য্যসমাজের আধিপত্য কোন ব্যক্তিবিশেমের বা সম্প্রদায়-বিশেষের হস্তে নিচিত করা উচিত । আর্যাসমাজ তখন কলকগুলি আর্য্য-পরিবারের সমষ্টিমাত্র। তখন তঁহাদিগের সংখ্যা অল্প । এই পরিবার সকলের মধ্যে বিবাদ বিসম্বাদ ছিল না । সকলেই একত্রে শান্তি সহকারে বাস করিতেন, কেচু কাহার উপর কোন অত্যাচার করিতেন না । প্রতি পরিবারের অন্তগত ব্যক্তিগণ একজন কৰ্ত্তার অধীনে থাকিতেন, এই কৰ্ত্তাই তাছাদিগের প্রধান ছিলেন এবং তাছাদিগকে শাসন করিতেন। অনেক পরিবারের নেতৃগণই পুরোহিতের কার্য্য করিতেন, অর্থাৎ যেমন সামাজিক বিষয়ে সেই পরিবারের অন্তভূর্ত ব্যক্তিগণকে শাসন করিতেন,তদ্রুপ ধৰ্ম্ম বিষয়েও তিনি সকলকে উপদেশ দিতেন ও ধৰ্ম্মানুষ্ঠানের পথ প্রদর্শন করিতেন । ভিন্ন ভিন্ন পরিবারের ভিন্ন ভিন্ন নাম アエ তে চাহে এবং তা স্থা ছিল । তখন আর্য্যদিগের কেহ রাজা ছিলেন না । ক্রমশঃ MMAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAAS AAAAA AAAA S AAAASS SSAAAS ১০ মার্থ ৫৩ ব্রাহ্ম সম্বৎ । শ্ৰীযুক্ত ভৈরবচন্দ্রবন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্ততা তথাপি তে দেব পদাম্ব জম্বয়প্রসাদলেশানুগৃহীতএধ হি! জানাতি তত্ত্বং তগবমূহিপ্নোনৈকোপি শাস্ত্রাণি চিবঃ বিচিম্বন ৷ “তথাপি হে দেব, কেবল তোমার পদকমলের লেশ মাত্র প্রসাদের দ্বারা অনুগৃহীত হইলে তোমার মহিম লোকে জানিতে পারে, বহুকাল সমস্ত শাস্ত্র অনুসন্ধানেও পারে ন৷ ৷ ” অদ্য রজনী প্রভাতে ব্রাহ্মসমাজের বয়ঃক্রম পঞ্চাশ বর্ম পরিপূর্ণ হইলে ; কল্য নবসুৰ্য্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে ব্রাহ্মসমা ক্তের সাম্বৎসরিক উপলক্ষে প্রাতঃসমীয়ণ প্রীতি-স্বরে মঙ্গল বাদ্যে প্রতিধ্বনিত হইয়। শুভ বার্তা ভক্তজন-হৃদয়ে, গৃহে গুহে, দেশে দেশে বহন করিতে থাকিলে ; বঙ্গদেশ আনন্দে;ৎসবে মগ্ন হইয়। ব্রহ্মনাম-গানে ও জয়ধ্বনিতে সমৃদয় আকাশ পরিপূরিত করিবে । সে ধৰ্ম্ম আমীদিগের এক মাত্র জীবন, বঙ্গদেশ সৰ্ব্বপ্রকারে হীনবল রুগ্ন ও শো কাৰ্ত্ত হইলেও কেবল একমাত্র যে ব্রহ্মবল তাহাকে সজীব সুস্থ ও সবল রাখিয়াছে, অৰ্দ্দ শতাব্দী গত হইল যে পবিত্র ব্ৰহ্মনাম বঙ্গদেশে পুনরুদ্দীপ্ত হইয়া মুমূর্ব বঙ্গবাসীদিগের অন্তরে জীবন সঞ্চার করত তাহাদিগের প্রকৃত বল এবং আধ্যাত্মিক স্বাস্থ্য সাধনের প্রথম সূত্রপাত করিয়াছে, আর্য্য ঋষিদিগের অনুষ্ঠিত প্রাচীন একমাত্র অদ্বিতীয় ব্রহ্মের উপাসনার ভস্মাবশেষ হইতে যে সাধনপ্রণালী পুনরুদ্ধত হইয়া পথভ্রান্ত বঙ্গবাসীদিগকে সৎপথে আনিবার জন্য সোপান স্বরূপ বর্তমান রহিয়াছে,বঙ্গভূমি সম্পূর্ণরূপে পরাধীন হইলেও যে ধৰ্ম্ম তাহাকে আধ্যাত্মিক स्रांशेौमऊी ट{लांन कब्रिघ्नांद्रश्, दन्नप्लभं खांशू
