পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

د هنwد }هRett چ নিতান্ত সহজ হয় না। এবং এই সুবিধা পাইয়া, প্রমাণিক পণ্ডিতগণ অদিম জ্ঞান । সকলকে স্বাভাবিক কুসংস্কার বলিয়া অদূরদশী মোহান্ধ যুবকদিগের মতিভ্রম জন্মাইয়। দিতে সক্ষম হইয়াছেন । কিন্তু আমাদের দেশের কোন শ্রদ্ধেয় তত্ত্বজ্ঞানী, সেই সকল মূল জ্ঞানের যে কয়েকটা সমীচীন সাধারণ লক্ষণ নির্দেশ করিয়াছেন তদ্বার। সেই নির বলম্ব মূল জ্ঞান সকলকে রাণীকৃত কুসংস্কার সকলের মধ্য হইতে ও নিৰ্ব্বাচিত করিয়৷ লওয়! যাইতে পারে । তিনি যে যে লক্ষণ নির্দেশ করিয়ছেন তাই এই – ১ । ২ “যাহার কোন প্রমাণসিদ্ধ মুক্তি দেওয়া যাইতে পারে ন; অথচ তাহতে আমরা না বিশ্বাস করিয়। কখনই থাকিতে পারি না, তাহাকে আত্মপ্রত্যয় বলে । ” অর্থাৎ আত্মপ্রত্যয় স্বতঃসিদ্ধ এবং অবশ্য বিশ্বসনীয় । ৩ । “তাত্ম প্রত্যয় সকল দেশের সকল কালের লোকের মনে বিদ্যমান আছে । ” ৪ । “আত্ম প্রত্যয় মূল প্রত্যয় । সহজ জ্ঞান দ্বারা আমরা যে জ্ঞান লাভ করি তাহ অন্য কোন প্রকারে লভনীয় নহে, তাহাই আমাদের সকল জ্ঞানের পত্তনভূমি । ” ( ধৰ্ম্মতত্ত্ব দীপিকা ) আমাদের জ্ঞানসমষ্টিকে অবহিত হইয়। বিশ্লেষিত করিলে আমরা এমন অনেকগুলি জ্ঞান দেখিতে পাই যাহাদিগকে এই লক্ষণচতুষ্টয়ের অন্তনিবিষ্ট করা যায়। দার্শনিকেরা তত্তাবৎকে আদিম-জ্ঞান, মূলজান, মূল-প্রত্যয়, আত্মপ্রত্যয়, স্বতঃসিদ্ধ-বিশ্বাস, স্বাভাবিক-জ্ঞান, প্রতিবোধ বা সংজ্ঞ প্রভৃতি ভিন্ন ভিন্ন নামে অভিহিত করিয়া থাকেন । তৎসমূহ আমাদের স্বাভাবিক মূল-জ্ঞান ব। বিশ্বাসের সাধারণ নাম । জগতে দুই প্রকার পদার্থের বিদ্যমানতা দেখা যায়, পরকাল (t ভৌতিক ও আধাত্মিক ! এই জাতীয় জ্ঞানের বিষয় মাত্র त्यो ट .ར་༤་ཡོད་སེ o b-- ס: מר"ץ הילי: তারতম্য নাই । প্রামাণিক পণ্ডি তের অকারণে, কিন্ম অতি অনুক্তিসহ রণে মানব মনেপ লে কান্তি গ শক্তি অস্বীক" করিয়৷ তাধ্যমিক জ্ঞালের প্রতি তা শ্রদ্ধ। প্রদর্শন করিয়া থাকেন । তথব; ত’ ছাদে প দেমি কি ? তাহদের বৃদ্ধি এক দেশ-দশী হুইয়া গিয়াছে । যেমন শারীরিক কোন து. TÀ .ہے حاپ سمجسم ــــمه م: حصی = د ہو =yیـ ده مصدي- تپې د ص অঙ্গ দীঘ কাল এক ভালে ল্য ল ৷ •) কি এ বোরে অব্যবহৃত হইলে সেই ৷ - — ; 9. s. "حمید به ه , "ఢా سب دیا--س۔ ۔ به چ !ےs 經 ை. se- =as." .স্ব ভাবক শক্তি FI ३ ट्झ হা । o • T5 (, फ्र র 지 . त्र 9 兀 TS) W 7 5. | יקר 7. r স झु f 仆 মূল ধরিতে গেলে কিন্তু ন কুল দেস লর্ড বেকনের ঘাড়ে পড়ে । তিনিই বৰমান ইউরোপীয় সভ্য তার সত্য বটে তিনি দার্শনিক জগতের মহান ক্ষেমঙ্কর বিপ্লব সাধন করিয়া গিয়াছেন । তিনি মনুষোর চিন্তার গতি অলীক বিষয় হইতে সত্যের দিকে আনয়ন করিমাছেন ; গবেষণার অনিশ্চিত অনিয়মিত প্রণালীর পরিবৰ্ত্তে বিহিত স্বপ্রণালী প্রবর্তন করিয়া গিয়াছেন ; সংক্ষেপত তিনি বর্তমান ইউলেপীয় উন্নতি ও সভ্যতার সূত্রপাত করিয়াছেন । সুতরাং বেকনের অনুবন্ত্রীর দস্তুভাবে বলিতে পারেন, “র্তাহার দর্শন দ্বার। মনুয্যের দীর্ঘজীবি হইয়াছে, কষ্টের হ্রাস হইয়াছে ; রোগ সকল নিরীকৃত হইয়াছে ; ভূমির উর্বর শক্তি বৃদ্ধি হইয়াছে। উহ