ন-সংহিতা-জান نساجتحت حماستسمهساحل عاج حبستجسسع صه به - - هدفحه بعدها به= سی ، سی-یه SSసి 1_ _ _. -جه-میسیسم=sچ .. _வ ச .- _ _ _ পারে। অতএব জ্ঞানের সাৰ্ব্ব-ভৌমিক অবয়ব বলিতে শুদ্ধ কেবল অহম্পদার্থই বুঝায়, তদ্ভিন্ন তার কিছুই বুঝাইতে পারে না; কিন্তু জ্ঞানের বিশেষ অবয়ব বলিতে শুদ্ধ যে কেবল জড়বস্তুই বুঝায় তাহা নছে, তদ্ভিন্ন আরো অনেক প্রকার বিষয় বুঝাইতে পারে । বর্তমান সিদ্ধাস্তের অবতারণার দ্বিতীয় উদেশ্য ॥৩ বর্তমান সিদ্ধাস্তের অবতারণা এজন্যও আবশ্যক—যেহেতু ইহা পরবর্তী সিদ্ধান্তের প্রবেশ দ্বার । এ সিদ্ধান্তটি যে বহুপূৰ্ব্বে সংস্থাপিত হয় নাই কেন –ইহাই অtশ্চর্য্য ॥৪ জ্ঞানের সাৰ্ব্ব-ভৌমিক, স্থায়ী,এবং অবশ্যম্ভালী উপদানটিকে কেন যে বহু পূৰ্ব্বে আলোকে উদ্ধত করিয়া তাহার কার্য্য তাহুঃক্ষে দিয়া করাইয়া লওয়া হয় নাই ও তাছার সমস্ত রস তাছা হইতে নিওঁ ড্রাইয়। লওয়া হয় নাই, ইহা তয় আশ্চর্য্যের পিসয় নছে । তাহ দূরে থাকুক—কোথাও উহার প্রসঙ্গ উত্থাপিত হইয়াছে কি না সন্দেহ ; এটা স্থির যে, কোথাও উহ্য রীতিমত অনুশীলিত হয় নাই । যখন দেখা যায় যে, প্রাচীন কাল হইতে দার্শনিক চিস্ত জ্ঞানের অপরিবর্তনীয় এবং সাৰ্ব্বভৌমিক অবয়বের অনুসন্ধানেই ব্যাপৃত রহিয়াছে, তখন সহজেই এইরূপ মনে হয় যে, জ্ঞানের ঐ অবয়বটি আর আর সামগ্ৰী অপেক্ষ তত্ত্বজ্ঞদিগের নিকট অনেক কালের পরিচিত ও তাহাকে হাত বাড়াইলেই পাওয়া যাইতে পারে। কারণ, যাহাকে আমরা সৰ্ব্বদাই জানিতেছি, যাহাকে আমরা এক মুহূৰ্ত্তও ন জানিয়া থাকিতে পারি না, তাছা অবশ্য আমাদের নিকট সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক পরিচিত-তাহা সৰ্ব্বাপেক্ষ আমাদের নিকট i تحسیه-معه = عیت محتی تح بعدت به ت বর্তী—তাহা আমাদের মুষ্ঠির অভ্যন্তরে । এই প্রকার ভাবন হইতে স্বভাবতই এই প্রশ্নটি গা খাড় দিল্লী উঠে যে, সেই ষে সামগ্রী, যাহার সহিত আমরা সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক পরিচিত, যাহাকে আমরা আমাদের সজ্ঞান অবস্থায় এক মূহুৰ্ত্তও ন জানিয়া থাকিতে পারি না, তাহা কি ? ও তাহার প্রত্যুত্তর এ ভিন্ন তার কিছুই হইতে পারে ন যে, সে সমগ্রী আমরা আপনারাই । . কিন্তু আজ পর্যস্ত দার্শনিকদিগের হস্তে— না ঐ প্রশ্ন—ন। ঐ উত্তর-দুয়ের কোনটিই ধরা দিল না । জ্ঞানের ঐ সাৰ্ব্বভৌমিক অবয়বটি দৈবাৎ কখন কোথাও যদি ইঙ্গিতচ্ছলে অস্পষ্টরূপে সুচিত হইয় থাকে—তবে সে কথা স্বতন্ত্র ; তদ্ভিন্ন ইতিপূৰ্ব্বে কুত্রাপি উছার গুরুত্ব রীতিমত ঘোষিত হয় নাই, উছার ফল-রাশি রীতিমত সংগৃহীত হয় নাই। ডেলফি নগরের দেব মন্দিরের গাত্রে এই ক্ষে একটি অমোঘ বচন খোদিত রচিয়াছে যে, “আপনাকে জান” যাহার উচিত-মত টীকা করিতে গেলে এইরূপ দাড়ায় যে, “হে মনুষ্য। ভাল করিয়া প্রণিধান কর, ভূমি আপনিই সেই বস্তু যাহাকে তুমি তোমার সম্মুখাগত সকল বিষয়ের মধ্যেই— সকল বিষয়ের সঙ্গে সঙ্গেই—জানিতেছ” এ দৈববাণীটি এ যাবৎকাল বৃথা হইয়াছে। অনব ধীমতার কারণ মি দশ ॥ ৫ ॥ " আপনার প্রতি আপনার এই যে, অনবধানত, ইহার অনেকগুলি কারণ নির্দিষ্ট্র হইতে পারে, কিন্তু সে কারণ-গুলি সৰ্ব্বাংশে না হউক, অনেকাংশে, একটি-মাত্র প্রধান এবং গুরুতর কারণে পর্য ; সে কারণটি ইতিপূৰ্ব্বে প্রদর্শিত হইল্প ৯১ সিদ্ধান্ত, ও পরিচ্ছেদ দেখ), কি ? নম্পয়র ঘনি ত৷। মনের বৃত্তি এবং আসক্তি সমূহের বল বিনাশ করিত্বে এ যেমন পারদর্শী এমন
