পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

i প্রত্যক্ষ করিলাম; তাছাদের বৈসাদৃশ্যের প্রতি উপেক্ষা এবং সাদৃশ্যের প্রতি লক্ষ্য করিয়া সেই সাদৃশ্যটির নাম দিলাম জীব । আমরা কতকগুলা তরু তৃণ গুল্ম প্রত্যক্ষ করিলাম, তাহাদের বৈসাদৃশ্যের প্রতি উপেক্ষা এবং সাদৃশ্যের প্রতি লক্ষ্য করিয়া সেই সাদৃশ্যটির নাম দিলাম-উদ্ভিদ । পুনশ্চ, আমরা জীব এবং উদ্ভিদের বৈসাদৃশ্যের প্রতি উপেক্ষ এবং সাদৃশ্যের প্রতি লক্ষ্য করিয়া, সেই માતૃનઃ নাম দিলাম-প্রাণভূৎ ! যাবতীয় বস্তু সম্বন্ধেই এইরূপ । ব্যক্তি-সকলের বৈসাদৃশোর প্রতি উপেক্ষ এবং সাদৃ. শ্যের প্রতি লক্ষ্য করিয়া তাtয়র শ্রেণী গঠন ஆ. சக କଂ ଧ করি ; শ্রেণী-সকলের বৈসাদৃশ্যের প্রতি । সকলের নহে কিন্তু পশ্বাদি উপেক্ষ এবং সাদৃশ্যের প্রতি লক্ষ্য করিয়া আমির। জাতি গঠন করি ; জাতি-সকলের বৈসাদৃশ্যের প্রতি উপেক্ষা এবং সাদৃশ্যের লক্ষ্য কুরি? আমির রাiপকতর জাতি করি ; এইরূপ করিয়া পরিশেষে অtচারা শুদ্ধ কেপল সত্ত-মাত্রে উপনীত হই, কেননা সত্তা নিৰ্ব্বিশেষে সকল বস্তুতেই অস্বিত -- কোন বস্তু হইতেই ব্যতিরিক্ত নহে ; এইটিই প্রচলিত অস্তিতত্ত্বের এবং পাঠশালার নাtয় শাস্ত্রের সৰ্ব্বোচ্চ একত্ব-মঞ্চ । এরূপ অস্বয় ব্যতিরেকের সহিত আমাদের । 喙 * কোন সম্পর্ক নাই। শুদ্ধ কেবল--এখানকার অভিপ্রেত নিম্ন-লিখিত অস্বয়-ব্যতি রেক পদ্ধতির সহিত উহার প্রভেদ প্রদর্শন ! পদার্থটি যেমন জ্ঞাে | কেহই নহে A कद्भिवांद्र छनाझे खेशंद्र से८ल्लथ कब्र श्ल । জ্ঞানতত্বের অন্বয় ব্যতিরেক আর এক প্রকার ॥১৪ জ্ঞানতত্ত্বের অস্বয় ব্যতিরেক স্বতন্ত্র । বস্তু সকলের সহিত জ্ঞানতত্ত্বের কোন সস্পর্ক নাই, জ্ঞান-সকলের সঙ্গেই তাহার o রাহ কিছু সম্পর্ক। আমাদের কতকগুলি । দৰ্শন-সংহিতা-স্থানতত্ত্ব । জ্ঞান আছে—যেমন পশুস্থান, পক্ষীজ্ঞান, কীটজ্ঞান, পতঙ্গজনি : ੇ জ্ঞান’গুলির (পশ্বাদি বস্তু-গুলির নছে কিন্তু পশ্বাদি জ্ঞানগুলির) বৈসাদৃশ্যের প্রতি উপেক্ষা এবং সাদৃশ্যের প্রতি লক্ষা করিয়া আমরা সেই नालूभाऐिंद्र नाग लिलाग-औन ।। ७झेझ८* আমার পূর্বের মত অস্বয় ব্যতিরেক পদ্ধতি অবলম্বন করিয়া ব্যাপক হইতে ব্যাপকল্পের জাতিন্তে চলিতে থাকিলাম ; প্রভেদ কেবল এই (এবং প্রভেদটি অতি গুরুতর প্রভেদ)

  • on

যে, পূৰ্ব্বে বস্তু-সকলেরই সাদৃশ্য লক্ষিত ই য়াছিল, এখন জ্ঞান-সকলের সাদৃশ্য লক্ষিত হইতেছে। পূৰ্ব্বে “জীব” বলিতে পশ্বাদি বস্তু সকলের সাধারণ ঐক্য স্থল বুঝাইয়া ছিল ; এখন “জীব* বলিত পশাদি বস্তু জ্ঞান-সকলের সাধারণ ঐক্যস্থল বুঝাইতেছে । এখানে বলিতে এক দিকে ुङ्. মনুষ্য, পশু, বৃক্ষ, এই সকল শব্দে (বস্তু "ত নহে কিন্তু) জ্ঞান-গত সামান্য (অর্থাৎ সমানত) সাদৃশ্য, বা ঐক্যস্থল বুঝিতে হইবে । “প্রাণভুৎ" শব্দে (জীব-পদার্থ এবং উদ্ভিদ পদার্থের নহে কিন্তু) জীব জ্ঞান এবং উদ্ভিদ জ্ঞানের ঐকাস্থল বুঝিতে হইবে । পূর্বের ন্যায় এখানেও ঐ সকল শব্দে ব্যাপ্য এবং ব্যাপক নানা প্রকার সামান্য (অর্থাৎ ঐক্যস্থল) বুঝিতে হইবে, তবে কি না এখানে এইটি মনে রাখা চাই যে, উহ। জ্ঞান-গন্ত সামান্য-বস্তুগত সীমান্য নহে। কিন্তু অহং)SFI ?TFTa فام لاآئے اتات তা’র (অর্থাৎ সৰ্ব্বসাধার। আর আর श्रं जाएछ, उाशा হইলে বৈসাদৃশ্য ठू জ্ঞান קע"ירי সকলের সাদৃশ্য বুঝায়, আর একদিকে তে