পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२२९ তত্ত্ববােধিনী १२ कन्न, • उर्ण н н n ' ' ', " ' * r , - n I n * - , , I I in s , - i * I r r - - * g * f - o n g அi ਾਂ য়াতে ইহার সংসর্গে আমাদের এক প্রকার অরুচি জন্মিয়াছে; তাই ইহাকে আমরা দেখিয়া ও দেখি না । এরূপ অবহেলা— হইবারই কথা। অছম্পদার্থের নিরস্তুর বিদ্যমানত অবিদ্যমানতারই নামান্তর হইয়া দাড়াইয়াছে। অহং পদার্থ এক মুহূৰ্ত্তও আমাদের জ্ঞানকে ছাড়িয়া থাকে না বলিয়া ক্রমে এইরূপ দাড়াইয়াছে যেন তাহা মূলেই আমাদের জ্ঞানে উপস্থিত নাই । আমাদের আপনার সঙ্কিত আপনার ঘনিষ্ট্ৰত যেহেতু যৎপরোনাস্তি অধিক, এই জন্য আমাদের আপনার প্রতি আপনার মনোযোগ যৎপবো নাস্তি অল্প । জ্ঞানে সৰ্ব্বভৌমিক অপরিবর্তনীয় এবং স্থায়ী অবয়বের অন্ত্ৰেণ যখন তত্ত্বজ্ঞদিগের একমাত্র লক্ষ্য, আর, যখন সৰ্ব্বক্ষণই তা হাদের জ্ঞানে fপদ : খন তাহ তাহাদিগকে ধরা না কারণ কি ? অতিমাত্র ঘনিষ্টতাই এ একমাত্র কারণ । 'মার একটি ক?" ॥ ৮ { শার একটি কথা এই মে, কেন একটি মল্ল তত্ত্ব সম্মুখে উপস্থিত হুইব; যাত্রই কিছু দর্শকের শ্রদ্ধ। তাকর্ষণ করে ন;– তাঙ্গ । চইতে দুখন প্রচুর পরিমাণে ফল ফলিতে আরম্ভ হয়, তখনই তাছার গুরুত্ব এবং পলবস্তু অনুভূত হয় । এখানে আমাদের সমুখে এমনি একটি অঙ্কুর দেখ দিয়াছে, যাহার ফলোদয় কাল উপস্থিত হইলে ত{হ জ্ঞানের দাত্র সমীপে অমূল্য সত্যের প্রচুর শস্য-রাশি শিশুক্রটি করিবে না। কিন্তু আপ:ি হওয়; বিচিত্র নহে ে ত্রেই সত্য— উছা:ে পারে না। উহার Rদী এক অমুলা রত্ন জাগিতে র ভয়ঙ্কর মমি ভয়ঙ্কর কি য়ে এক আধ্যাত্মিক F_. গৌরব প্রচ্ছন্ন রছিয়াছে--অদ্যাপি লোকে তাহা জানিতে পারে নাই, এজন্য, উছা পড়িয়া পড়িয়া নিদ্রা র্যাইতেছে—অদ্যাপি কেহ উহাকে পুছিল না। e অহংপদার্থ জ্ঞানের সর্বোচ্চ একত্ব-মঞ্চ ৯ি ॥ ন্যায়-শাস্ত্রের মতে, অথবা যাহা অারে। ঠিক-অপকূ অস্তিতত্ত্বের মতে, সত্ত। যেমন বস্তু-সকলের সৰ্ব্বোচ্চ একত্ব-মঞ্চ, এখানকার সিদ্ধান্ত অনুসারে অহং পদার্থ তেমনি জ্ঞানসমুছের সৰ্ব্বোচ্চ একত্ব মঞ্চ। পূৰ্ব্বোক্ত একত্ব-মঞ্চ (সভা) “আছে মাত্ৰ” বলিয় নি (অহংপদার্থ) শুধু যে কেবল আছে মাত্র (অর্থাৎ ফাকায় বিদ্যমান-অজ্ঞান অন্ধকারে বিদামান) তাহ নহে - তাহ আমাদের জ্ঞানে বিদ্যমান। অহং পদার্থকে যদি পরীক্ষিত বিষয়-সকলে : আস্বল্প ব্যতিরেকসম্ভূত বলিয়া ধরা যায়, তা হলেও তাহার ঐ সৰ্ব্বোচ্চ একত্ব-পদবী স্থির থাকে . আমাদের বি৯িম জ্ঞান সমুহের মধ্যে যত কিছু বৈসাদৃশ্য আছে সমস্তই দৃষ্টি-ক্ষেত্র হইতে অপসারিত কর-দেখিবে যে, তাছা দের সর্বসাধারণ সাদৃশ্য-রূপে অহং পদার্থ অবশিষ্ট্র রহিয়াচ্ছে । ইহাকেই বলে অম্বয়বাতিরেক—কি ? না লক্ষ্য বিষয় সকলের সহিত শুদ্ধ কেবল তাঁহাদের সাদৃশ্যেরই অস্বয়-সাপন অর্থাৎ সংযোগ-সাধন এবং তাছাদের মধ্য হইতে তাহাদের বৈসাদৃশ্যের বাতিরেক-সাধন অর্থাৎ বহিষ্কার, এইরূপ পদ্ধতি অনুসারে অনেকের মধ্যে একের উপলব্ধি , ইহাই অম্বয় ব্যতিরেক। কিন্তু জ্ঞানতত্ত্বের অস্বয় ব্যতিরেকের সঙ্গে অস্তিতত্ত্বের অস্বয় ব্যতিরেক মিশাইয়া খিচুড়ি পাকাইলে চলিবে না−এইরূপ খিচুড়ি তত্ত্বজ্ঞানের বিস্তর অনিষ্ট সাধন করিয়াছে। আমরা কতকগুলি পশু পক্ষী কীট পতঙ্গ