করিব না? তৰকি প্রকারে সংসার-বন্ধন— स्रङ्खाल। ७ शङ्का-ौस्त्रा इहेष्ठ भूङि लाउ করিব ? হে জীবননাথ ! আমরা আজ আমাদের জীবনকে তোমার হস্তে সমর্পণ করি: তেছি। শুনিয়াছি-বুঝিয়াছি এ জীবন তোমার হস্তে রাখিয় দিলে, তাহ অক্ষয় জীবন হইয় থাকে, তাই আজ অতি সন্তপণে ইহাকে তোমার হস্তে প্রত্যপণ করিতেছি । নাথ ! আমরা যে তোমার— তোমার চিব আশ্রিত । তুমি আমাদের আত্মাকে সম। করুপে রক্ষা কর । আমাদের জীবনের এক বৎসর চলিয়া গেল । এই এক বৎসরের মধ্যে, সৎকাৰ্য্য পরোপকার এবং ! অমাদিগকে দিয়াছিলে । তৎমর তাহার সদ্ধাধহয় না করিয়া তোমার নিকট অপ রাধী হুইয়াছি ! তুমি কৃপা করিয়া সে | অপরাধ সার্জন করি ও । তোমার আদেtশর বিরুদ্ধে যাহা করিয়াছি অ, খেন তাহ। না করি । জীবনের যে যে অংশে তোমার ; সহবাস-সুখে বঞ্চিত হইয়াছিলাম, আগামী डा":१३ी বর্মে যেন সে প্রকার ন} * ২সর ধন দিন রাত্রি তোমা সহবাস সুখে তৃপ্ত থাকিয়া এখানকার শোক সন্তাপ l বিস্মৃত হইতে পারি। তোমার বিশুদ্ধ স্বরূপে নিম% হইয়! মেন পাপ মলিনতা
5 あ তে মৃত্যু হইতে পারি। মাথ ! তুমি তোমার প্রেম মুখ আমাদের সম্মুখে এমন করিয়া ধর যেন তাছার আকর্ষণে পার্থিব অন্যান্য ক্ষুদ্র বস্তুর আকর্ষণ হইতে আমরা মুক্ত হইতে পারি । তোমার নিকট করষোড়ে অtযাদের এই বিনীত প্রার্থনা । ছে অকিঞ্চন শুরু । দুঃখী অকিঞ্চনদিগের হৃদয়ের প্রার্থন পূর্ণ কর । ওঁ একমেবাদ্বিতীয়ং । অভয় পদ-ৰ্মেই অমৃত স্বরূপকে আশ্রয় অমৃত নিকেতন । । (বালকের রচনা)
- প্রেমের হিল্লোমাময় সমীর হেথায় বহে
বসন্তু নিশীথ গীতি জোছনার মধুপ্রীতি খেলে হেথা অস্ট্রক্ষণ অমৃতের কথা কহে । কালানল হে%; ওগো কাহারেও নাহি দহে । .4 ג: অযুত তারকল হ’তে পরিমল হেথা ৰূরে কুসুমের হাসিরাশি চিরদিন হেথা বাসি মধুর আলোকে ধীরে জগতে ভাসিত করে – আনন্দ বিতরে সুধা তুলিয়া স্নিগ্ধ করে। Vo শত শত আৰ্ত্তনাদ বিমল সঙ্গীতে ছেথা— হ’য়ে যায় পরিণত ; -নিজের মনের মত থেলিয়ে বেড়ায় সবে—রতেন কে কারো ব্যথ: - কুমুমিত হয় প্রাণ-রচ তানদের গাথা। § মুক্ত হৃদে হেসে হেসে মধুময়ী অাশাগুলি হাতে ল’য়ে বীণা শী বসে সবে পাশাপাশি বাজাইছে ছেথা শুধু অপার হরফে চুলি হেরিছে জগতে ধীরে-সুচিছে বিশ্বের ধূলি । & ফুল ফলে ভরা ছেথ প্রণয়ের উপবন — নাইকে তাহার শেষ— নাই কণ্টকের লেশ, পীযুষ তটিনী ধীরে - মৃদুল মধুর স্বন-- ধ*হে যায় মাঝ দিয়ে—সিঞ্চে লেtক অগণন । عا স্বপ্নমায়া ছদ্মবেশে আসিতে পারে না কভু – আছেন সতত জাগি--- --সৰাঁর শান্তির লাগি— . সত্যের পিনাক তুলি মহাদেব-মহাপ্রভু ! হুেথায় সবার হায় সাধ নাছি কেন তবু ? মোহের স্বাধন কাটি অস্থিক সকলে হেথা ধূসরিত প্রাখ সবে অমৃতের মধুরৱে করুক বিমল শুভ্ৰ-যাবে শোক দুখ ব্যথা ঘুচে যাবে জীবনের রাশি রাশি মলিনতা। so
