পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/২১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- استفاع onصصبعيه

  • w

এবং আশয় যদিচ পরম্পর সাপেক্ষ তথাপি উভয়ের মধ্যগত প্রভেদ কিছুতেই বিলুপ্ত হুইবার নহে। ’ . . . छिडीीग्न छैलांछद्रमं ॥ २१ ॥ চক্রের পরিধি এবং কেন্দ্র পরম্পর হটতে বিলক্ষণই-বিবিভক্ত হইতে পারে, কিন্তু কোন ক্রমেই বিচ্ছিন্ন হইতে পারে না। জ্যামিতিক চক্র—অথচ তাহার পরিধি আছে কেন্দ্র নাই, অথবা কেন্দ্র আছে পরিধি নাই, ইহ। কোন ক্রমেই জ্ঞানে উপলব্ধি-গম্য লঃস্থ ; কিন্তু তাহা বলিয়া কে এরূপ মনে করে যে কেন্দ্রই পরিধি অথবা পরিধিই কেন্দ্র ? তবে কেন লোকে শুধু শুধু এরূপ মনে করিতে | যাইবে যে, জ্ঞানের সমগ্র একটি ক্রিয়া যাহার পরাক এবং প্রত্যক অংশ পরস্পর অস্বীকার করিতে হইবে, এমন কোন বাধ্যবাধকত। নাই । কিরূপ প্রমে ত্রাস্ত হইয়া লোকে আমাদের এই ষষ্ঠ নিদ্ধান্ত । অগ্রাহ্য করে এবং ষষ্ঠ প্রতিপক্ষ সিদ্ধান্তে ঘাড় পাতিয়া দেয়, তাছ। এখন স্পষ্টই বুঝিতে পার। যাইতেছে ; তাহা অার কিছু দের প্রতি অনবধানত । ফল কথ। এই যে, কোন ব্যক্তি তাহার কোন জ্ঞানের বিষয়কে কোন কালেই অজ্ঞা*নের বিষয় বলিয়। মনে করিতে পারে নাম যে-কোন জ্ঞানে যাহা কিছু উপলব্ধ হয়, | তাহ গোড়া হইতেই অহংরসে নিষিক্ত, এবং সেই আদিম নিষেকের সৌরভ চির কালই তাহাতে লাগিয়া থাকে-তাহা এক । হইবার নহে। তেমনি, জ্ঞানাভ্যন্তরে বিষয় তিলও তাছার সঙ্গ ছাড়ে না। জ্ঞানের বিষয় যাহাঁই উকু না কেন-ভৌতিকই হউক আর মানসিকই হউক-সহস্ৰ চেঃ। করিলেও আমরা তাছাক অহংপদার্থ হইতে বিচ্ছিন্ন করিয়া জ্ঞানে উপলব্ধি করিতে পারি না । ইহা অামাদের একটা ঘর-গড় সামগ্রী নহে যে, চাই ইহাকে আমরা গ্রহণ করি— W. চাই ফেলিয়া দিই,—ইছা জ্ঞানের একটি অবশ্যম্ভাবী সত্য—অনতিক্রমনী নিয়ম , ইহাতে মস্তক অবমত না করিয়া আমর! কিছুতেই পার পাইতে পারি না । সত্ত্ব-সস্বন্ধে কোন কথাই বল। ছুইতেছে না , ১৯ } এটি সেন মনে থাকে যে, জ্ঞানের আশয় এবং বিষয় বাস্তবিক দুইটি বিভিন্ন বীজ-মাত্র কি না—সে বিষয়ে আমরা একে হইতে অবিচ্ছেদ্য-তাহার প্রত্যক অংশই ; সেই নগৰ ।

  • 、 r" ९ | あ|で + রাক . -oতাহার পরাক অংশ অথবা তাহার পরাস্তু সকছে

ig DDD eeBB iS BB BB BBSS S tDDSDD STtD DD DBBBS স্পর অবিচ্ছেদা বলিয়! যে, উভয়ের প্রভেদও জ্যোতিষ *び空溜和 ব্যাখ। ক i&ণ বৈদ্য-শাস্ত্রের আলোচনা যেমন অপ্রাসঙ্গিক-জ্ঞানতত্ত্বের ব্যাখা। কালে অস্তি-নীত্তি বিষয়ক আলো আমরা কেবল এই মাত্র এবং বলিতেছি যে, উভয়ে চনাও সেইরূপ । আগে তো “জ্ঞানে কি অমর জানি–কি আমরা জানি না” তাহা খ জয় বাহির করা হউক।--তাহার পরে o তখন “কি আছে—কি নাই” তাহার অম্বেনয়-বিচ্ছিন্ন এবং বিবিক্ত এ দুয়ের প্রভে- । ষণের একটা ব্যবস্থা কর। যাইবে । একাত্ত পক্ষেই জ্ঞানের অগম্য কি--তাহ পরবর্তী তিন-টি সিদ্ধান্থে বিরত করিয়া দেখানো হইতেছে । புறம்கா भश्त्वांका । ভাল কাজ করি ধার জন্য যদি তোমাকে কুবাক্য শুনিতে হয় ও অপমানিত হইতে হয় তাহ হইলে ক্ষেদ করিও না, কেন না