ভক্ষণ করেন। তিনি সমীরণের হিল্লোলের জনা ঈশ্বরের নিকট এত কৃতজ্ঞ হয়েন তাহ বলা ষায় না । তিনি সমীরণকে তাহার প্রিয়তমের দূতস্বরূপ জ্ঞান করেন। তাছার প্রেমবার্তা সে সৰ্ব্বদা বছন করিতেছে এমৎ মনে করেন যেহেতু বায়ু না থাকিলে আমরা কখনই জীবন ধারণ করিতে পারিতাম না । এই প্রকারে তিনি লিরতিশয় কৃতজ্ঞতার নয়নে সৰ্ব্বদা সমস্ত জগৎ নিরীক্ষণ করেন । এই নিরতিশয় স্কৃতজ্ঞতা প্রভূত আনন্দের স্ট্র রণ হয় । ঈশ্বরপ্রীতি সাধককে ঈশ্বরের সক্তি সৰ্ব্বদা সহবাস করতে প্রয়োজিত করে। এই সহবাস প্রভূত আনন্দের কারণ হয়। এই সহর: যখন প্রগ{ড় ভাব ধারণ করে তখন তাহার হাজার দুঃখ হউক না কেন তাহার প্রতি তিনি ক্রক্ষেপ করেন না । ঘেমন প্রবল ঝটিকার সময় কোন দীপালোকসমুজ্জ্বলিত সুদৃঢ় গৃহে উপবিঞ্জ থাকিলে মনের স্বচ্ছন্দত উপস্থিত হয় তেমনি দুঃখ ক্লেশের মধ্যে ঈশ্বরে অবস্থিতি করিয়া সাধক সেইরূপ স্বচ্ছন্দত লাভ করেন । এই জন্য উক্ত হইয়াছে যে “এম্বোস পরমোলোকঃ” ইনি জীবের পরম লোক অর্থাং পরম নিবাস । বিশেষতঃ ঈশ্বরে আত্মার লয় সাধন
- k,
F.
- கண்ேை * * S AAAAAA ASASASA AAA AAAATMMA STAT AAAA S S AAAAALLLAAAAA AAAA AT MeSeSAMM AMAAAA SASAASAAAS
t y '. কাৰ্য্য সেই ঈশ্বররুপ। সমুদ্ধে লয় প্রাপ্ত হয় । কিন্তু মনে আর একটি ভাবের উপস্থিতি ন হইলে এই লয় সাধন সম্পূর্ণ হয় না! সে ভাব জগতকে ব্রহ্মময় দেখা । প্রত্যেক বস্তু তাহার নিজের অস্তিত্ব, তাহার নিজের শক্তি জন্য ঈশ্বরের প্রতি নির্ভর করিতেছে । fতনি যদি আপনাকে কোন বস্তু চুইতে পৃথক করিয়া লয়েন তাহা হইলে সে বস্তুর আর কিছুই থাবে না । অতএব তিনি সকলই । তিনি ব্যতীত এর কিছুই নাই যখন সাধক এইরূপ সৰ্ব্বদ মনে করেন তখন প্তাহার সম্বন্ধে জগৎ লিলুপ্ত হয় । তিনি কেবঃা ঈশ্বরকে চতুৰ্দ্দিকে দেখেন । তিনি একেবারে ব্রহ্মসাগরে নিমগ্ন হয়েন । Վն অবস্থাতে কোথায় বা দারিদ্র, কোথায় বা দুঃখ, কিছুই অনুভূত হয় না। “তত্রক মোহ তথাপি । কঃশোক একত্বমনুপশ্যতঃ ” “স্ট্র হার শোক । কোথায়, মোহ কোথায়, খন তিনি সৰ V - i l t যেমন প্রভূত আনন্দের কারণ হয় এমন আর : কিছুই নছে । এই লয় বৈদাম্ভিক লয় নহে! । যখন ঈশ্বর প্রতোক চিন্তা, প্রত্যেক স্বাক্য, এই লয় সাধন হয়। যখন আত্মা সকল চিন্তা সকল বাক্য, সকল কার্য সেই ঈশ্বর উদ্দেশে कुन उषम ८न चलि सक वरुद्म ८ाख হয় t যেমন নদী সমুঙ্গে অস্ত যায় সেইরূপ স্বাধক্ষের সকল চিত্ত, সকল বাক্য, সকল l | | একই অর্থাৎ সকলই ব্রহ্মময় ৮ে,থম " صمیمی ایچی গুহ প্রবেশোপলক্ষে ব্রহ্মোৎসব। মনুষ এমনই সামাজিক জীব, আনন্দের সহিত তাহার এমনই নিখুট সঙ্গন্ধ, যে অস্তরে কেন নূতন স্পশান্তির প্রোক্ত বহমান হইলে সে তাহা অপরকে শুভির ভক্ত না করিয়া থাকিতে পারে ন} । ওস্তরাকাশে নবতর কলাণতর স্বৰ্গমে’ভাগের অভু্যদয় হইলে সে আনন্দ হৃদয়ের ক্ষুদ্র বেলা ভূমি অতিক্রম করিয়া জগতে বিক্ষিপ্ত হইয়। প্রত্যেক কার্য্যের কেন্দ্রস্বরূপ হয়েন তখন । পড়ে। মনুষ্যের স্বখ যতই কেন বদ্ধত হউক না, ভাহার পবিত্রত যতই কেন উৎকর্ষ লাভ করুক না, সে আপনাকে লইয়া স্থপী হইতে পারে না, আপনার আনন্দ দ্বিগুণিত চতুগুণিত করিবার জন্য জগতের দিকে সোৎকণ্ঠ দৃষ্টি নিক্ষেপ করে, আনন্দ
