পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

, ". . . n I - , i g is |757 ; - - - d я } - ؛ ي د : .*.* i :: *, ' , , , ". “. Ива _. _ * !! i f " . " o * .* Är o 甲 ="rدر ا *T uta, sves “ . . **** , , .ക്ഷ ** » * - ". . n , * * * * - н s - s * , ، ه م , ا Y s r . ." | I * fi ն ' & - n '-. § f a o لا تد i i ," I * R f '%', o পরিমাণে झूठे इग्न, कांह१ छूहे बिनबैौउ थ ৰক্ষী (অগ্র পশ্চাৎ ক্রমে নহে কিন্তু) এক । সঙ্গে প্রয়োগ করা ঘোরতর বিশৃঙ্খলার सूत्र । किस्त्र ७ ऋानदिङ खत्यव्र च९পূৰ্ব্বাপেক্ষ অল্প, কেননা অস্তি-তত্ত্বকে দূরে রাখিয়া জ্ঞানতত্ত্বের অনুশীলন যাহা পরে জাদিতেছে— এই খানে তাহার পথ উন্মুক্ত হইবার উপক্রম হয়। অনুশীলন পদ্ধতি ক্রমে শোধিত হইয়া আসিতেছেতত্ত্বজ্ঞান আপনার অধিকার সমর্থন করিবার উদ্যোগ করিতেছে । কিন্তু তৃতীয় কালেই কেবল আকাঙিক্ষত আলোকের দর্শন পাওয়া যাইতে পারে ; এইখানেই যে প। র্য্যন্ত না “কি আমরা জানি” তাছা পরিষ্কার রূপে অবধারিত হয়, সে পর্য্যস্ত অস্তিত্ব বিষয়ক কোন কথাতেই কর্ণ-পাত করা হয় ন । এইখানেই তত্ত্বজ্ঞান স্বীয় মহিমায় বিরাজমান । - প্লেটে দ্বিতীয় কালে আবির্ভূত হইয়াছিলেন ॥৮ প্লেটোর লিখিত গ্রন্থে দ্বিতীয় কালের । চিহ্ন স্পষ্টরূপে দেখিতে পাওয়া যায় । এই গ্ৰীক তত্ত্বজ্ঞানীর হস্তে সামান্যবিশেষের বিচার একটা মিশ্র অনুসন্ধানের ব্যাপার হইয় দাড়াইয়াছিল – কি আছে এবং কি আমরা জানি এই দুই প্রশ্ন তিনি এক চোটে মীমাংসা করিবার চেষ্টা পাইয়াছিলেন । শুদ্ধ কেবল সত্ত্বাগত সামান্য বিশেষে তাহার অনুসন্ধান আবদ্ধ ছিল না ; তিনি জ্ঞানগত সামান্য বিশেষের সহিত উহাকে এক সঙ্গে জড়াইয়। উভয়কেই এক দৃষ্টিতে দেখিয়াছিলেন । পূর্যেরাক্তকে (অথাৎ সত্তাগত সামান্য বিশেষকে) তিনি ঐন্দ্রিয়ক এবং শেষোক্তকে বৌদ্ধিক বলিয়া নির্দেশ করিয়াছিলেন । এইরূপে অমুসন্ধানের দুইটি বিভিন্ন ধারা জটা পাকাইয়া | পাশাপাশি চলিতে থাকিল। ফলে প্লেটাের | তত্ত্বজ্ঞানের ভিতর সুরুলড়ীর 齒 * o দেখিলে তাহার সার È D....! இ. মান ভুয় যে, মস্তি (* * এবং ভাতি (অর্থাৎ মন্ত্ৰ গর্ত দুয়ের মধ্যে প্রভেদ নাই। গত্বাগত সামান্য বিশেষ এবং জ্ঞানগত সাধান্য বিশেষ উভয় 鷺"。 இ.iங்w. s to P কেই প্লেটো তত্ত্বতঃ অভিন্ন বলিয়। প্রতিপাদন করিয়াছিলেন । * * , সত্তা এবং জ্ঞানের অভেদ শুদ্ধ কেবল স্মকুমান করিলে চপিৰে না—প্রমাণ করা চাই ॥৯ সত্তা এবং জ্ঞানের অভেদ-ভাব তত্ত্বজ্ঞানের সৰ্ব্বোচ্চ সত্য তাহাতে আর সন্দেছ নাই,—তত্ত্বজ্ঞানের উহা অত্যাশ্চর্ষ্য পরম মহোপদেশ। এটি সমর্থন করিবার জন্যই তাহার সমস্ত যত্ন, এবং ঐটিই তাহার সমস্ত উপদেশের চরম তাৎপর্ষ্য ; উহার প্রমাণপ্রাপ্তির নামই সত্যে উপনীত হওয়া । কিন্তু সত্তা এবং জ্ঞানের অভেদ—অস্তি এবং ভাতির তাদাত্ম্য – আগে ভাগে মানির লইলে চলিবে না,—শুদ্ধ কেবল অনুমানমাত্রে জ্ঞান তৃপ্ত হইতে পারে না। ঐ সত্যটিকে প্রমাণ করা চাই। আর, তত্ত্বজ্ঞানের আলোচনা-ক্ষেত্রে উহার প্রমাণ । পদ্ধতি অতীব একটি সূক্ষ এবং স্ববিস্তীর্ণ প্রক্রিয়া। ব্যাপারটি সামান্য নহে ; উচ সেই সমগ্র যুক্তি-শৃঙ্খলা—যাহার বিভিয় অঙ্গ প্রত্যঙ্গ নিরবচ্ছিন্ন সিদ্ধাস্ত-পরম্পরা ক্রমে বিন্যস্ত করা বর্তমান সংহিতার সার সংকল্প । জ্ঞানের ভিত্তি-মুলের অবধারণ ব্যতিরেকে ইহাতে কৃতকাৰ্য্য হওয়া নিতাস্তই অসাধ্য ব্যাপার। আর, যতক্ষণ ন৷ সেই ভিত্তিমূলটি অবধারিত হয়, ততক্ষণ অস্তিত্ব-বিষয়ক কোন কিছুতে আদলে হস্ত ক্ষেপ না করাই শ্রেয়। n o, এইখানেই প্লেটো আছিাড় খাইলেন । ,