भक्षक्षइ* *** ',
- իկա Y": - Iי
- আৱাৰৈ প্ৰজা প্রজায়ন্তে। যাঃ কাশ পৃথিবীং ত্রিতা: অখোজদ্বেনৈৰ জীবস্তি। অথৈনয়পি যন্তাস্বতঃiঙ্কং হি ভূতানাং ८णॆार्ड१ ।।” o
তৈক্তিরীয় শ্রুতির ব্রহ্মবল্লীতে অন্নকেই সকলের কারণ, সকলের প্রতিপালক ও গম্য স্থান বলিয়াছেন, অর্থাৎ পৃথিবীরূপ অন্ন হইতেই ভূত সকল জন্মগ্রহণ করে, তাহার দ্বারা জীবিত রহে এবং অন্তকালে সেই পৃথিবীতেই লয় প্রাপ্ত হয়। কিন্তু শ্রীতির এইরূপ উপদেশের একদেশ গ্রহণ করিলে চলে না । সমস্ত প্রকরণের আদ্যন্ত দেখিতে হয় । দেখিয়া শ্রীতির তাৎপৰ্য্য গ্রহণ করিলে জনা যায় যে, অন্ন সৰ্ব্বভূতের মূল কারণ প্রতিপালক বা শেষ গতি নহে । অন্ন র্যাহা হইতে অব্যবহিত বীপে প্রকটিত হইয়াছে এবং সেই পদার্থ যুঁহি হইতে আসিয়াছে ইত্যাদি পরম্পর ক্রমভেদ পূর্বক সূক্ষ প্রপঞ্চের ও প্রকৃতির উদ্ধে উঠলে জানা যায় সে, সকলের মূল সঙ্গী ও শেষগতি এক জন আছেন । তিনিই জিজ্ঞাসার বিষয় ব্রহ্ম । কিন্তু যে সকল মূঢ় জন এই সংসারে যথেীন্দ্র-লক্ষণ অন্নের জন্যই ব্যস্ত, বেদের সার মৰ্ম্ম এবং সমাহারকথ। তাঁহাদের বুদ্ধিতে স্ফৰ্ত্তি পায় না। সুতরাং তোহার যে অমের মহিমায় আকৃষ্ট তাহাকেই জন্ম-স্থিতি-ভঙ্গের কারণ এবং গ; ত মুক্তি বলিয় জানে এবং শ্রীতিবাক্যের আরম্ভ ও সমাহার বর্জন পূর্বক তাহার যে ংশে আপনাদের প্রিয় অমের গুণবাদ অ! হু তাহাকেই প্রমাণরূপে গণ্য করে । এই নিয়মানুসারে ভূগু ৰিভমোহে বিমূঢ় হইয়। জানিলেন, जgब्रन छांऊtॉन औबछि, अझ१ ७ञ्चरुjछिअक्षिभख्रि ” অনই ব্রহ্ম, অন্ন হইতে ভূত সকল উৎ { TFسکتصعطی-سحمسمبة تبستnتبے ہمسری : | } り k _ _ _ _ _ _ - هیجاعت جمچچحقجو _ ایی- په এবং অস্তুে অম্লেতেই (অর্থাৎ স্থল প্রপঞ্চে) প্রবেশ করে । অল্পকে এইরূপে ব্ৰহ্ম বলিয়া জানিয়া ভৃগুর তৃপ্তি হইল না । অতএব পুনরায় পিতার নিকট আসিয়া ব্রহ্মজিজ্ঞাস্থ হইলেন। বরুণ র্তাহাকে কহিলেন, '
- তপস ব্রহ্মবিজিজ্ঞাসস্ব ।
তপস্যা দ্বারা ব্রহ্মকে জান পিতার বাক্যাকুসারে ভৃগু তপস্যারম্ভ করলেন । তদ্বারা তিনি প্রাণকে ব্রহ্ম বলিয়া জানিলেন । প্রাণেতে যে পরমেশ্বরের বিভূতি আছে এস্থলে প্রাণ শব্দ তাহাকে প্রতি পাদন করে না | এস্থলে প্রাণ শরদ নানাদেহস্থিত জীবনী শক্তি স্বরূপ প্রাণবায়ু সমূহকে প্রতিপন্ন করে। সেই ভৌতিক প্রাণই শরীরকে জীবিত রাখে । যেমন কতকগুলি লোক অন্ন শব্দের বাচ্য পৃথিবী ধন ধান্য দেহ প্রভৃতি লইয়া বিমূঢ়, সেইরূপ কতিপয় লোক প্রাণ শব্দের বাচ্য স্বাস্থ্যরক্ষা প্রভৃতি লইয়া উন্মত্ত । তাছারা মনে করেন প্রাণই সৰ্ব্বস্ব । বিশেষতঃ প্রশ্নোপনিষদে এই প্রাণের বিস্তর স্তুতিৰাদ অাছে । "অরাইব রথনাতে প্রাণে সৰ্ব্বং প্রতিষ্ঠিতং। ঋচোষকৃষি সামানি যজ্ঞ ক্ষমং ব্ৰহ্ম চ ” রথচক্রের নাভিদেশে আর সকলের ন্যায় সমৃদয় ব্রহ্মাণ্ডই প্রাণে প্রতিষ্ঠিত আছে । ঋক্, যজু, সাম, যজ্ঞ, ক্ষত্র, ও ব্রাহ্মণএ সকলই প্রাণে প্রতিষ্ঠিত রহিয়াছে । “প্রজাপতিxচরসি গৰ্বে ত্বমেধ প্রতিজায়সে।” ছে প্রাণ! তুমি প্রজাপতি হইয়া গৰ্ত্তমধ্যে বিচরণ কর । পিতা মাতার প্রতিরূপ হইয়া তুমিই জন্মগ্রহণ কর । “ইন্দ্রস্তুং প্রাণ তেজসা রুত্রোসি পুরিরক্ষিতা।” 峪 l তুমি তেজেতে ইন্দ্র-স্বরূপ, সংহারে রুদ্র, ",জয়ং বঙ্গেত -অম্লান্ধেব খলিমানি ভূতানি জায়স্তে, [ 闵 এবং পালয়িত । “গ্রাৎস্ট্রে বশে সৰ্ব্ব ত্রিদিবে যং প্রতিষ্ঠিতং। " ত্ৰিজগতে যাহা কিছু পদার্থ আছে, সমু
- iन्न হয়,উৎপন্ন श्रॆ। অন্ন দ্বারা জীবিত রহে দায়ই প্রাণের বশে বর্তমান রছিয়াছে। এই
