পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (নবম কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/১৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* শুভাশুভের কৰ্ত্ত বা { t, ভোক্তা নহেন % ·ჯ,“-ა তাহ। যতদিন জানিতে না পারেন ততদিন কৰ্ম্মসাধন ও কৰ্ম্মফল ভোগ করেন অর্থাৎ তিনি স্বয়ং কৰ্ম্ম ভোগ করেন না, কিন্তু তাহার মন বুদ্ধি, ইন্দ্রিয় প্রভৃতি প্রকৃতির সংসগাধীন কৰ্ম্ম করে, তিনি অবিদ্যাবচ্ছিন্ন হইয়া সেই মনদিকে আত্মা জ্ঞান করিয়া | আমি সুখী আমি দুঃখী, আমি কর্তা আমি । ভোক্ত ইত্যাকার মিথ্যা জ্ঞানে বিমোহিত । হইয়৷ জন্মজন্মান্তরব্যাপী কৰ্ম্ম-ফল-ভোগে রত থাকেন । ফলতঃ জীবাত্ম স্বরূপতঃ সে সকল কর্তৃত্ব ভোক্তৃত্বে লিপ্ত নহেন, কেনন সাংখ্যমতে প্রকৃতি পুরুষের পরস্পর ভেদ জ্ঞান জন্মিলে পুরুষ অর্থাৎ আত্মা স্বকীয় মূলভূত শুদ্ধ ও যুক্তভাব লাভ করেন, অথবা বেদান্ত-মতে আত্ম দৃষ্টি দ্বারা কাম কৰ্ম্মবীজ স্বরূপিণী মায়ার অর্থাৎ উক্ত প্রকৃতির সংশ্র AAAAAA AAAA AAAA MBDDTTAH eM C CAeeTMA gT TA AeAMAAA AAAA AAAAS AAAAA AAAATTA AAAA S S الجمهنتهم ما پهہےه سلطالحيوي নতুবা স্বকৃত কৰ্ম্মের ফলভোগী যে জীপ ইহাই শাস্ত্র ও যুক্তিসন্মত । সে জীব ব্রহ্ম নহেন এবং ব্রহ্ম সদা কাল তাহার সীমানাধিন করণ্যে অবস্থিতি করিয়াও তাহার কৃত কৰ্ম্মের কৰ্ত্তা ব| কৰ্ম্ম-জম্বা ফলের ভোক্ত নহেন । তবে জীবের হৃদয়াকাশে ব্রহ্মের অবস্থিতি জন্য তাদৃশ সামানাধিকরণ্য সঙ্গন্ধে যদি ব্রহ্মকেই জীব সংজ্ঞ দেও, অথবা যদি জীবকেইব্রহ্ম সংজ্ঞ দেও তাঁহাতে প্রকৃত প্রস্তাবে উভয়ের মধ্যে কাহারই স্বরূপের বা তাদৃশ জ্ঞাগত লক্ষণার অন্যথা হইবে না । মৃত্তিকার পাত্ররূপ তৈলাধারে যে বৰ্ত্তিক প্রজুলিত হয় প্রকৃত প্রস্তাবে সেই প্রজ্বলিত ג: বৰ্ত্তিকার মামই “প্রদীপ” কিন্তু একত্রে স্থিত বলিয়া ঐ পাত্রকে ও লোকে “প্রদীপ” বলিয়৷ ত্যাগ হইলে ঐ তাত্মিা স্বীয় মুক্ত স্বভাবে অব- , সমগ্ৰ মই গারের সহিত জীবত্ব মহfপ্রলাকে পরিপ্রাপ্ত হয়। র্যাহার। হিন্দুশাস্ত্রের তৎপর্য্য এইরূপে বুঝিয়াছেন তাহীদের সহিত বিচার করা এক্ষেত্রের উদ্দেশ্য নহে । কেবল এইমাত্র বলিলেই এখন পৰ্য্যাপ্ত হইবে মে,যৎপরিমাণে জীবের ব্রহ্মদশম হইবে তৎপরিমাণে মায়া বা প্রকৃতি-জনিত বাসনাদি রূপ বন্ধন এবং সৰ্ব্বপ্রকার কৰ্ম্মফল বিনাশকে পাইবে এবং তৎপরিমাণে জীব আপনি স্বরূপতঃ বিনষ্ট না হইয়া লক্ষ্যে শর-প্রবেশের ন্যায় ব্রহ্মানন্দে প্রবেশ করিবেক । তবে একথা অবশ্য স্বীকার করিতে প্রস্তুত আছি যে, যদি দেহ, অন্তঃকরণ ও প্রকৃতি সম্মুখে না থাকত, তবে জীবের কর্তৃত্ব ভোতৃত্বের উদয় হইত না। সেরূপ দৃষ্টিতে জীবকে অকৰ্ত্ত বা ভোগ-রহিত বলায় আমা. l 4. g * ! f l দর কা পত্তি नाँई, यांश्लाक७ बांह } | 尊 | * on { } : 3), په t ; t f ي أمر r A " ; , " ' ! in f I | " | k i * ' , • ' . . . ','...' i o o | g \ ተኔ R- * * o, , 'y ‘I f , , , l ls sł ال ها y I o W g #! i একের স্বরূপ এরূপ উক্তিতে থাকে { এবং বক্তার কথার লক্ষ্য উভয়ই রক্ষিত হয়। তাৰ্য্যে লাভ কবে না । সেই সীমানাধিকরণ সম্বন্ধ বশত জীবকে যদিও শাস্ত্রে কোন স্থানে ব্রহ্ম বলিয়। থাকেন তাহাতে শাস্ত্রের দোষ নাই । কেবল তাৎ পৰ্য্য না বুঝাতেই দোষ হয় । ঈশ্বর সমস্ত ব্ৰহ্মাণ্ডের পিতা, জীব তাহার সন্তান, তিনি পদার্থের স্বরূপ .م" -- ஆரி به ۹ প্রভু, জীব দাস, তিনি উপাস্য, জীব উপাসক। জীবের শুষ্ক হৃদয়ে তিনি রসস্বরূপে বিরাজিত—অন্ধ নয়নে জ্যোতি-স্বরূপে অধিষ্ঠিত, মনোবুদ্ধিতে জ্ঞান-স্বরূপে আবিস্তৃত । শারীরকের ১ । ২ ! ( ১১-১২) সূত্রে কাঠক শ্ৰুতির মীমাংসায় কহিয়াছেন, cग, “গুহাম্প্রবিটীবাত্মানে হি তদর্শনাৎ বিশেষণাচ্চ।” জীব এবং ব্রহ্ম উভয়েই এক হৃদয়ে বাস করেন তন্মধ্যে পরমেশ্বর গম্য ও গতিস্বরূপ, জীব গন্ধা ও উপাসক মাত্র। এ উভয়ের মধ্যে শাস্ত্রে বিশেষত উক্ত হইয়াছে। § Ì