পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (নবম কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/১৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

靜 Sv 8 তত্ত্ববোধিনী পন্ধিক . . . ; ; : { । ‘ * ॐ झ. ० डिग्निं ' o fi t ––. মনপুরনোছভিচাকীঠস্বর্য ८ङ्घाख्.६१ নিবি স্কমিতিচেৎ তহকর্তৃত্বং নাম সংখস্তৃত্বং ভাববান্তি" ( অধিকরণমাল ) অনশন ইত্যাদি শ্রুতিবাক্যে পরমেশ্বরের ভোক্তত্ব নিষেধ থাকিলেও এস্থলে তাহার ভোজনের নাম সংস্থার বুঝতে হইবে। এতাদৃশ সংহারে তাহার ভোগাভিলাষ নাই। যেমন জাগ্রদবস্থার ভোগক্ষয়ে নিদ্রা উপস্থিত হয় এবং নিদ্রাভোগাবসানে জাগ্রদবস্থার পুনরুদয় হয় সেইরূপ ঐশী নিয়ম অনুসারে এই ব্ৰহ্মাণ্ডের জ{গ্রদশর ভোগ ক্ষয় হইলে ইহা তাহার শক্তিতে পুনঃ প্রবেশ করিবে,এবং ঐশী নিয়ম অনুসারে সেই বিরাম কালের অবসানে আপার প্রকটিত হইবেক। এই রূপ সৃষ্টি সংহারের নিয়ম পরমেশ্বরের স্বীর্থ ও সম্ভোগ থ নহে । সুতরাং তিনি কৰ্ত্ত হৰ্ত্ত হইয়াও স্বকৃত স্বষ্টি সংহার রূপ কৰ্ম্মের ফল-ভেক্ত নহেন । - = sص= agazraقع === বেদান্তদশন । ৪১৩ সংখ্যক পত্রিকার ১৬২ পৃষ্ঠার পর । ভৃগু পুনরায় পিতার সকাশে উপস্থিত হইয়া কহিলেন, ভগবন, আমাকে ব্রহ্ম উপদেশ করুন । বরণ কহিলেন, “তপসা ব্ৰহ্ম বিজিজ্ঞাসস্ব । তপোত্রহ্মেতি ।” তপস্যা দ্বারা ত্ৰহ্মকে জান | তপস্যাই ব্রহ্মের সাধন । ভূগু পুনরায় তপস্যা আরম্ভ করিলেন এবং তাহাতে আনন্দকে ব্ৰহ্ম বলিয়া জানিলেন । যদিও ੱਡੇ শ্রীতির ব্রহ্মবল্লীতে উক্ত আছে, * "তন্মাম্বা এতন্মাৎ বিজ্ঞানময়tং অন্যোস্তয়আত্মা षनिम्नभग्नः ।” i w si ? مک- 蟲 ఆ=ఆa=sR** t శాs سیاسی جمہیجنسمبخسفس مضمحنتیجہ یہ جلع

ion i. | ব্ৰহ্মই সেই আনন্দময় জীবের প্রতিষ্ঠা সুতরাং । ব্রহ্মই মুখ্য অনিন্দ উদ্বারা জীব প্রচুর রূপে আবৃত থাকায় জীবই আনন্দময় শব্দের বাচ্য। এস্থলে সামানাধিকরণ্য সম্বন্ধে সৰি শেয় ও নির্বিশেষ এই যে দুই প্রকার আনন্দ উক্ত হইয়াছে সেই সম্বন্ধ জ্ঞানী ভাবে অনেকে সবিশেষ যে জীবানন্দ তাহাকেই ব্রহ্ম বলিয়া গ্রহণ করেন। যদিও खश 2उिँछैाझर्श्न उठ्ठान्नहे অন্তর্ভুত আছেন, কিন্তু উক্ত সবিশেষ আনন্দ ভেদ পূৰ্ব্বক অনেকে দেখিতে পান না । যতক্ষণ মানব আপনার দেহ, প্রাণ মন,বুদ্ধি এবং আনন্দকে বিশ্বত ন হইবেন,ইহ জীবনের ক্রমোন্নতিতে যতদিন মানব ক্রমেই আপনাকে অধিকা ধিক অপূর্ণ বলিয়া বোধ না করিবেন, ততদিন ধপ্রিয় তিনি ব্রহ্মকে আপনার আত্মারূপে দেখিতে পাইবেন মা । কিন্তু ভৃগু আপনার সুদৃঢ় তপস্যার প্রভাবে তাদৃশ জীবানন্দকে হেয় করত একেবারে পূর্ণানন্দকে আপনার জীবত্বের প্রতিষ্ঠারূপে অনুভব করিলেন । তাহাতে সেই প্রসিদ্ধ ব্ৰহ্মই র্তাহার অাতুরুিপে প্রত্যক্ষ হইলেন । তাঁহাকেই আনন্দরূপে আস্বাদ করত তিনি তৃপ্ত হইলেন এবং আনন্দ পূর্বক কছিলেন, “আনন্দাদ্ধোব খলুিমানি ভূতানি জায়ন্তে । আনন্দেন জাতানি জীবস্তি আনন্দং এয়ন্ত্যক্তিসম্বি भंद्धि ।” আনন্দ হইতে এই ভূত সকল উৎপন্ন হয়। উৎপন্ন হইয়া আনন্দ দ্বারা জীবিত রহে এবং প্রলয়কালে আনন্দেতে গমন করে ও আনন্দেতেই প্রবেশ করে। ইতিপূৰ্ব্বে । তৈত্তিরীয় শ্রুতির ব্রহ্মবল্লীতে তন্নতম করিয়া । অন্নময় অবধি জানন্দময় পৰ্যন্ত পঞ্চকোষের । উপরিউক্ত বিজ্ঞানময় হইতে অতিরিক্ত অভ্যন্তর আনন্দময় আত্মা (জীব), কিন্তু ঐ শ্রুতিরই শেষাংশে আছে, ব্ৰহ্মপুচ্ছং প্রতিষ্ঠা ব্ৰহ্মত্ব নিষেধ করিয়াছেন কিন্তু s সমৗঁছার } করিয়াছেন যে - "ব্রহ্মপুচ্ছংপ্রতিষ্ঠা সেই আনন্দময়ের অর্থাৎ জীবের প্রতিষ্ঠ ব্রন্থ। ।