পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (নবম কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/১৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

為brペ) --م= افس=ع پسیسې:هسچه gCMMMMMAMMMACAMSLLgAAAA স্বতন্ত্র শক্তি-বিশিষ্ট নহে, এবং কিছুরই মুতনত্ব, মোহজনকত্ব, মায়িকত্ব বা আকর্ষণ নাই । যে শক্তি হইতে জগৎ হইয়াছে— যাহা দ্বারা পালিত হইতেছে — যাহাতে গিয়া অস্তে লয় হইবে এবং যাহা হইতে পুনঃ প্রকটিত হইবে তাঁহা তাহার নিজেরই শক্তি। সেই শক্তির কার্য্যে মোহিত হুইয়। স্বরাষ্ট্রর নর ভোগে উন্মত্ত আছে, কিন্তু তাহার পক্ষে সেই পুরাতন শক্তির কিছুমাত্র মোহকারিত নাই এবং ভোগ করিবার “করণ’ স্বরূপ তাহার মন অথবা ইন্দ্রিয়াদিও নাই । সুতরাং স্বীয় ইষ্টসাধন সম্বন্ধে তিনি সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ হইয়া স্মৃষ্টি করিয়া থাকেন,কিন্তু সৰ্ব্বভুত স্বীয় স্বীয় স্বতন্ত্র শক্তির অভাবে কেবল ব্ৰহ্মশক্তিরই সাপেক্ষ হইয় অাছে । সেই সাপেক্ষত্বই তই দিগের ভোগাদির হেতু । গীতস্থতি ( ৪ ১৩–১৪ কহিয়াছেন, “চতুৰ্ব্বৰ্ণং মঘী স্টং গুণকৰ্ম্মবিভাগশ: | তস্য কৰ্ত্তবমপি মাং বিদ্ধ্যক গুরম দ্যয়ং { ন মাং কৰ্ম্মাণি লিপপস্তি ন মে কৰ্ম্মফলে স্পৃহা । ইতি মাং যোহভিজানতি কৰ্ম্মভিৰ্ণ স বাধ্যতে ॥” গুণ কৰ্ম্ম সকলের বিভাগ দ্বারা চারি প্রকার বর্ণবিশিষ্ট মনুষ্যলোক আমারই স্বজন কর। যথার্থ বটে – তাহাতে আমাকে স্বষ্টিকর্তা বলিতে পার সত্য, কিন্তু প্রকৃত প্রস্তাবে আমাকে অকৰ্ত্তাই জানিবে,কেন না আমি অব্যয় অসক্তি-রহিত । বিশ্বস্ব জনাদি কৰ্ম্ম সকল আমাকে আসক্ত করিতে পারে না, যেহেতু আমি পূর্ণকাম ও ভোগেচ্ছারহিত,এই প্রযুক্ত আমার কৰ্ম্মফলে স্পৃহা নাই। আমাকে এই তাৎপর্যে অকর্তা বলিয়া ব্যক্তি কৰ্ম্মে বদ্ধ হয় না । কেননা ঐরূপ জ্ঞান দ্বার। তাহার অহঙ্কারাদির শৈথিল্য হয়। পরমেশ্বর ব্রহ্মাণ্ড স্থষ্টি করিয়াও যেমন সেই স্বষ্টি-ক্রিয়ার ফলভোগী কৰ্ত্ত নহেন সেইরূপ এই জগৎকে এবং ইহার ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয় প্র যে জানে সে । ভূতি সমস্ত জীবকে তিনি স্বীয় শক্তিতে পুনঃসংহরণ করিয়াও তৎসমুদয় সম্ভোগ করিবেন না । কারণ কোনরূপ ইষ্ট-সাধনতার বশবৰ্ত্তী হইয়া তাদৃশ সংহার করা তাহার স্বভাব নহে । বেদে আছে, “ষম্য ব্রহ্মচ ক্ষত্ৰঞ্চ উভে ভবত ওদন মৃত্যুর্য্যস্যোপসেচনঙ্কইখাবেদ যত্র স: | ( का?क १{२५ ) ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয় প্রভৃতি সকলেই সেই পরমেশ্বরের ভক্ষ্য দ্রব্য এবং সর্ববঙ্কর মৃত্যু তাহার উপসেচন । পূর্বকালে আশঙ্ক৷ ইয়াছিল যে’তয়োরন্যঃ পিপপলং সাদ্ধত্তি কণ্ঠবল্লীর এই বচনে যখন পরমেশ্বরের ভোগরাহিত্য এবং কেবল সাক্ষিত্ব ও প্রকাশকত্ব প্রতিপাদিত হইয়াছে তখন তিনি কিপ্রকারে এই ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয় প্রভৃতি পরিপূর্ণ সংসারকে এবং সেই সংসারের বিনাশক কালকে ভক্ষণ করিলেন ? সুতরাং উক্ত প্রকার ভোজমক্রিয়া ব্ৰহ্মকে নির্দেশ করে না । হয় উহ। সংসারক্ষেত্রের ফলশয্যভোগী জীবকে, নয় সৰ্ব্বদহনকারী জাতবেদ অগ্নিকে প্রতিপন্ন করে । এই পূৰ্ব্বপক্ষের নিরাস করণার্থ মহর্ষি ব্যাসদেব ব্রহ্মমীমাংসায় ( ১২৯ – ১০ ) নিমস্থ দুইটী সূত্র গ্রথিত করিয়াছেন, যথ "আত্তীচরাচরগ্রহণীং । প্রকরণঢচ্চ ” উপরিউক্ত শ্রুতিতে ভক্ষণের অর্থ “সংহার” অর্থাৎ জগতের সংহারকর্তা পরমেশ্বর । চরাচর এবং মৃত্যুপৰ্য্যন্তকে গ্রাস কর। | জীব অথবা অগ্নির ক্ষমতা নছে । বিশেষতঃ ঐ শ্রীতি ব্রহ্মপ্রকরণে সন্নিবেশিত অাছে সুতরাং জীবাদির ভোক্ত ত্ব-প্রতিপাদক নহে। “মহি তাদৃশস্য ভোজ্যস্য ঈশ্বরাদন্য: অন্ত সম্ভবতি” সেই ভোজ্যের ভোক্ত ঈশ্বর-ভিন্ন অন্য কেহ নহে । “তস্মাদীশ্বরোহক্র প্রতিপাদ্যঃ” অতএব এস্থলে ঈশ্বরই প্রতিপাদ্য । AAAAAA AAAA AAAAMMAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAMAAA AAAA AAAA AAA AAASS , ঘৃত, ডাউল, ঝোল, ইত্যাদি উপকরণ ।