পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (নবম কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/২৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৈত্র ১৭৯৯ এবং পুরাণ বহুদী হইলেও তাছা দর্শন অপেক্ষ হেয় । স্মৃষ্টি তত্ত্বের গ্রন্থকার পুরাণ এবং দর্শন উভয়কেই নিৰ্ব্বিশেষে সাক্ষী মানিয়ছেন । গ্রন্থকারের যে রূপ উদ্দেশ্য ভাষাতে ওরূপ নির্বিশেষ দৃষ্টি দোষের হয় নাই। গ্রন্থকার সংগ্ৰছ-কার্যেরই ভার গ্রহণ করিয়াছেন, এবং তাছাতে তিনি মুসিদ্ধি লাভ করিয়াছেন। কিন্তু পুরাণাদি যেমন নির্বিচারে সাংখা-বেদান্ত উভয়েরই মত অনুমোদন করিয়াছেন, তিনি যদি তাছা না করিয়া বিচার পূর্বক উভয়ের মধ্যে সন্ধি স্থাপন করিতেন, তবে একটি প্রকত কাজ করিতেন । যাহা করিয়াছেন তাহাতে শেষোক্ত গুৰুতর কাৰ্য্যের একটি উত্তম সোপান নিৰ্ম্মিত হইয়া রছিল-- ইছা অলপ সুবিধার বিষয় নছে । বলিতে কি, আমাদের দেশের একটি বড় দোষ-জ্ঞানের প্রণালী এবং সেই প্রণালীর উপযুক্ত প্রয়োগ, এ দুই বিশ্বসে আমরা আদবেই মনোযোগ করি না। BBB SBBSBB BBSB BB BB BB BBBBB * . সংস্ট , কি প্রণালীতে সে পেশনটি নিৰ্ম্মিত কয়, তস্থাৎ প্রতি আমরা কিছুমাত্র মনোযোগ করি • এক দিকে এই , আর এক দিকে,-পূৰ্ব্ব তন জ্ঞানী ব্যক্তির ষে সকল সত্য আবিষ্কার করিয়াছেন, তাহলেই আমরা সর্কুট ; কি প্রণালীতে আবিষ্কার করিয়াছেন, আমরা তাঙ্গা আদিবেই দেখি না। কপিল মুনি বণিয়ছেন প্রকৃতি সত্ত্ব রজ তমোগুণের সাম্যাবস্থা, তৎপরে বলিয়াছেন প্রক্লাভ হইতে বুদ্ধি, বুদ্ধি হইতে অহংকার, অহংকার হইতে পঞ্চভম্মাত্র এবং একাদশ ইন্দ্রিয়, পঞ্চতন্মাত্র হইতে পঞ্চভূত, এই যে তিনি বলিয়াছেন—কি প্রণালীতে ? স্বটির গ্রন্থকর এ প্রশ্নের প্রতি সমুচিত আদর প্রকাশ করেন নাই । তিনি এ শাস্ত্র এই বলিয়াছেন, ও শাস্ত্র ঐ বলিয়াছেন, এই করিয়া পুস্তকের অনেক স্থান ভারএস্ত করিয়াছেন , যদি ঐ সকল নানা শাস্ত্রোক্ত বচনের মধ্যে একটা যুক্তির বাধুনি অ’টিয়া দিতে পারিতেন, তাহা হইলে এখন যাহা দোষ বলিয়া । জ্ঞান হইতেছে, তাছা উল্টা" আরো গুণ বলিয়াই প্রকাশ পাইত । আদ্যোপত্তি প্রণালী-শুদ্ধ হওরাতেই বিজ্ঞানের এত মূল্য , তত্ত্বজ্ঞান যদি সেরূপ প্রণালী-যুবত' না হয়, তবে সে দোষ কি ডস্তু তত্ত্বজ্ঞান কতদর প্রামাণিক i シッ বদ্ধ ছিল না, সে কি বিজ্ঞানের দোষ ? তত্ত্বজ্ঞামেরও নয়, বিজ্ঞানেরও নয়, দোষ গ্রন্থকারের, ইহা কেন্থই অস্বীকার করিতে পরিবেন না । তত্ত্বজ্ঞান সম্বন্ধীয় সত্য আমাদের দেশে প্রচুর পরিমাণেই আছে,—এক্ষণে অবশ্যক ভাস্থার অাদ্যোপ:স্ত একটা প্রণালী বধিয়া দেওয়া। তত্ত্বজ্ঞানের বচন আমাদের দেশের অ|পামর সকলেরই কর্ণগোচর হইয়া থাকে-তত্ত্বজ্ঞানের প্রণালী টোলের আপ্যাপক-গণেরও প্ল্যানের অগোচর ; আমাদের মতে প্রণালী এবং প্রয়োগ এই দুইটি মুল কথা --অঁার সকলই তাম্বার মা চ | বিজ্ঞানেরই বা কি প্রণালী এবং তত্ত্বজ্ঞানেরই BB KKBBS BBBB DDBSBBS BB BBBBD BBS তাঙ্ক ষ্ট _ নেন, তাহার দেশী নাম কি দেওয়া ধাইলে দষ্ট স্ত অবলম্বন منذ এক্ষণে ভলমার বিষয় । পূর্বক বাপক সিদ্ধান্ত আম্বেষণ করা বিজ্ঞানের ४°१४नौ 3. 《; সম ; অবলম্বন পূর্বক সভ্য স, ক্ষীণ দৃষ সমর্থন করা, তত্ত্বজ্ঞানের প্রণালী । সঙ্কলন (ভেfবজ) এবং ব্যবকলম ( জম খরচ ) DBB BBSBBSS BBB BBB BBB kkB BBSBB গুণম এবং ছরণ, হইয়া থাকে, ও প্রণালী যুগল তেমনি সাধারণত: সমুদায় বিজ্ঞানশাস্ত্ৰেই সন্মানিত হইয়া থাকে । এখানে এইটি বিশেষ করিয়া মনে রাখা উচিত যে, শরীরের যেমন দক্ষিণ এবং বাম এইরূপ যুগলঙ্গ, গণিত শাস্ত্রের যেমন সঙ্কলন ব্যবকলনদি যুগঙ্গাঙ্গ, জ্ঞানের তেমনি, বিজ্ঞান এবং চত্বজ্ঞান, যুগলাঙ্গ । বিজ্ঞানের প্রণালী নীচে মন্টতে উপরে উঠ (স্থল বিষয় হইতে স্বাক্ষমতত্ত্বে ওঠা ) তৰ্ভুজ্ঞানের প্রণালী উপর হইতে নীচে নাব । এই দুষ্ট প্রণালীর মিলন ব্যতিরেকে উচ্চ অঙ্গের বিদ্যা কখনই সুসিদ্ধ হইতে পারে না । উচ্চ অঙ্গের গণিত বিদ্যার প্রাণনামের যোগ্য যদি কিছু থাকে তবে তাঙ্ক সমীকরণ, এবং সেই সমীকরণের প্রাণ মামের যোগ্য যদি কিছু থাকে তবে তাছ গণিত-প্রকরণের যুগঙ্গাঙ্গতা ; এক পক্ষে ংকলন, গুণন বর্গ ইত্যাদি ; অপর পক্ষে ব্যবকলম ছরণ বর্গমূল, ইত্যাদি ; এই দুই পক্ষে ভর করিয়া গণিভ বিদ্যা যে কত উচ্চে উঠিয়াছে, ভাহা কৃতবিদ্য ব্যক্তি মাত্রেই জানিতেছেন। কেবল গণিত বিদ্যা জানের পূৰ্ব্বে বিজ্ঞান ছিল, কিন্তু তাই প্রণালী- বলিয়নছে সাধারণতঃ সকল বিদ্যাই এরূপ যুগ