পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (নবম কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/২৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

i { సొ - స్నో -_4* ; ২৩২ তত্ত্ববোধিনী পত্রি הישיר "מלשימ"ריש سب سجایےپیسس سیسہ مطميمهr س-سسسسسه سیبیاس سیسی سیسیپیسیسیایی পৌরাণিক সত্য অপেক্ষা দার্শনিক সত্য আমাদের পূজাহ। দৰ্শন-শাস্ত্রে অম্প সভ্য থাকিলেও প্রণালী গুণে তাহ জিজ্ঞাসু ব্যক্তির নিকট বহুমানাস্পদ হইয়া থাকে ; পুরাণ শাস্ত্রে বহুবিধ সত্য থাকিলেও প্রণালী-দোষে তাছা প্রকৃত জিজ্ঞামু ব্যক্তির হাস্য উদ্দীপন করে। অতএব অন্মদেশীয় তত্ত্ব বিদূগণ সৃষ্টি-সম্বন্ধে যেরূপ ষেরূপ মত ব্যক্ত করি । য়াছেন, তাহ! সংগ্ৰছ করিয়৷ মাত্র ক্ষাস্ত থাকিলে இ এক্ষণে আর চলিবে না, কোমৃ শাস্ত্র কিরূপ প্রণালী । অবলম্বন করিয়া কিরূপ ফল লাভ করিয়াছেন, ইহা না অবগত হইতে পারিলে শাস্ত্রালোচনার প্ররত ফল আমাদের হস্তগত হুইবে না । শুদ্ধ যদি জানা । থাকে ধে দশ ডুগুণে কুড়ি হয়, তবে একশ ছুগুণে । কি ु তাছা zলিতে পারা যায় না । কিন্তু কি } প্রণালীর অনুসারে দশ গুণে কুড়ি হয় ইহ জন থাকিলে এবশ দুগুণে কি হয়, দশ-শ দুগুণে কি স্কয়, ইত্যাদি সমস্তই অবলীলা-ক্রমে বলিতে পারা যায় । প্রকত জ্ঞান-প্রণালী অনুসারে সামান্য একটি অণ্ডের প্রকরণ জানিতে পারিলে, সেই সোপান অবলম্বন করিয়া ব্ৰহ্মাণ্ডের প্রকরণ জান যাইতে পারে। چه i. সৃষ্টি সম্বন্ধে অস্মদেশীয় শাস্ত্ৰ সকলের প্রধান প্রধান মতগুলি একত্র সংগ্রহ করাই যদি স্মৃষ্টি গ্রন্থ কর্তৃ চন্দ্রসেখর বস্থ মহাশয়ের উদেশ্ব হয়, তবে উপস্থার পরিশ্রম সফল হইয়াছে ইহা আমরা মুক্তকণ্ঠে স্বীকার করিতেছি। শহর মাধু ইচ্ছ এবং অধ্যবসায় উভয়ই ধন্যবাদের মে খ্য, তাছাতে তার কিছুমাত্র সংশয় নাই। ইতিপূর্বে আমরা যখন র্তাহার বেদান্তপ্রবেশ সমালে}চল করি তখন ভাবিয়ছিলাম যে, গ্রন্থকার থদি সাংখ্য এবং বেদান্তের মধ্যে সন্ধিস্থাপন করিবার চেষ্টা করিতেন তবে ভাল হুইণ্ড । বর্তমান গ্ৰন্থ দেখিতেছি যে, প্রানভ তিনি সাংখ্যের মত অবলীল করিয়াছেন। ইহাতে আশ্চর্ঘ্যের বিষয় কিছুই নাই। বেদস্তু-দশম এবং সাংখ্য-দর্শন উভয়ের মধ্যে যে মতভেদ দেখা যায়, পৌরাণিক এবং জমাস্ক শাস্ত্রকারের তাহ অঞ্জ হ্য করিয়া উভয়কেই সম্পদ ভাবে দৃষ্টি করিয়াছেন । র্তাহারা বেদান্তের মায় এবং সাংখের প্রকৃতি উভয়কেই সমদৃষ্টিতে দেখিয়ছেন । অথবা কি বেদান্ত কি সাংখ্য , η πρtώ" مهای همسایهاتسمههای اجتم جعهچای سه مفه به কাছারে দিকে বোক না দিয়া উপনিষদ ছইতেই রসাকর্ষণ করত স্ব স্ব পুরাণের পুষ্টি সাধককরিয়া ছেন। তাছারামায়া’ শব্দ ভূয়োভুয় ব্যৱহাৰ করি য়াছেন, অথচ মায়াবাদে লিপ্ত হন নাই, প্রধান শব্দ ভুয়োভুয় ব্যবহার করিয়াছেন অথচ নিরীশ্বর মত অনুমোদন করেন নাই। t তবে কি দর্শন অপেক্ষ পুরাণ শ্রেষ্ঠ? বেদান্তও এক দিকৃদশী, সাংখ্যও এক দিকৃদশী, ইছা যেন আমি মানিলাম। কিন্তু যে দিকে যিনি চলুন না কেন, তিনি যদি সভ্য-প্রণালী অবলম্বন করিয়া চলেন, তবে ক্রমশঃ সত্যের দিকে অগ্রসর হইবেম ইহাতে আর সন্দেহ নাই । বেদান্ত এবং সাংখ্য উভয়ই সত্য-প্ৰণালীর পক্ষপার্তা এজন্য উভয়ই সহ্যের দিকে তথ্রসর হইয়াছেন । পুরাণ, সত্য বিষয-সক লকে,মিথ্যা-প্রণালী অনুসারে প্রচার করিতে গিয়াছেন, এই অপরাধে তিনি উওরে ওর মিথ্যাব দিকেষ্ট পদনিক্ষেপ করিতে বাধ্য হইয়াছেন এবং ক্রমে Üß তন্ত্রশস্ত্রের অন্ধ-তfম শ্রাতে পরিণত হইয়! চরম | বৈয়র্থ প্রাপ্ত হইয়াছেন । পুরাণ এবং তন্ত্রশস্ত্রের তুলনায় নিরীশ্বর সাংখ্য-দশম ও জ্যোঙ্গিয় ইহা নিঃসংশয়ে বলা মাইতে পারে । পুরাণাদিতে অনেক উচ্চ মূল্যের সত্য আছে, ইছা আমরা অস্বীকার কমি, না, কিন্তু কি আক্ষেপের বিষয় যে, সে-সকল সত্য মিথ্যা রাশির মধ্যে জন্মাবচ্ছিন্ন বাস করিতেছে o আলোক যে কি তাছা ভাছার জানিল পঞ্জি জানিবেও না, তবে তাছাদের জন্মিবার প্রয়ে *...* কি ? তথাপি পুরাণ ষে একদৰ্শিতা-দোষ इहेrड রক্ষা পাইয়াছেন, সে কিরূপে ? তিনি সকল ক্ষের কথা বলিয়াছেন ; কথা-গুলি পরস্পর সঙ্গত ""

  • o

কি না, ইহাতে কিছুমাত্র দৃকপাত করেন নাই এই রূপ বহু-পক্ষীয় কথা নিৰ্ব্বিচারে গ্রহণ * iன் তিনি বহুদশা হইয়াছেন। কিন্তু এরূপ দৰ্শিত শ্লাঘার বিষয় নহে, ইছা বলা বাহুল্য "ম-শাস্ত্র সকল যেমন বিচার পূৰ্ব্বক স্ব স্ব পক্ষ ਸੀ। : 'க ছেন, অন্য কোন শাস্ত্র যদি সেইরূপ স্ট্রি পূর্বক সৰ্ব্বপক্ষের মধ্য হইতে উচ্চতর এবং বর্ষ্য ভর সত্য উদ্ধার করিতে পারিতেন, তবেইউ প্ৰঞ্জৰূপে বহুদশা বলা যাইতে পাতি পিশা একদিক্‌দশী ইলেঞ্জ পুরাণ, জল ॥শ্রেম, o È. $ * *