পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (নবম কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. * * h f } I !," Με. 5%v' f | | | | || { o चांदी m \ } * * , * , , ; .." I o'r ', • F- m ክ i احمد " ! 沈 ‘I , * * * { |

    • ) 。 | o l r ',
  1. y
  • I I

l, 彎 i t | l f ! . i I i i '. f o 4 * ! * * $ ੋTੋਂ ਫ਼ਾ ... l * মধ্যের পরমায় , - - °ു. 1 s , d u & &S শরীর পরীক্ষা করেন। তাহার বলেন যে শতায়র্বৈঃ পুরুষঃ এই শ্রুতি সত্য বলিয়া টমাস পারের শরীরস্থ ফুসফুস, হৃৎপিণ্ড, এবং খাদ্য জীর্ণ করিবার যন্ত্রাদি সম্পূর্ণ স্বস্থ-অবস্থায় ছিল, এবং যদ্যপি পার রাজবাটীতে অপরিমিতরূপে গুরুপাক দ্রব্যাদি ভক্ষণ না করিতেন তাহা হইলে তিনি আরও অনেক বৎসর জীবিত থাকিতে পারিতেন । কাউন্টেস ডেসমও নাম্নী ইংলণ্ডীয় এক জন সন্ত্রান্তবংশীয় স্ত্রী এক শত পঞ্চাশ বৎসর জীবিত ছিলেন । কথিত আছে যে তিনি এক শত চল্লিশ বৎসর বয়ঃক্রমকালে প্রত্যহ দুই তিন ক্রোশ ভ্রমণ করিতে পারিতেন, এবং মৃত্যুকাল পৰ্য্যন্ত সুপারি বৃক্ষে অনায়াসে আরোহণ করিতে পারিতেন । স্বইতে পতিত হইয়াই তিনি মৃত্যুগ্রস্ত হয়েন গ্রীস দেশীয় স্থবিখ্যাত চিকিৎসক ও বৈজ্ঞানিক পণ্ডিত গেলেন এক শত চল্লিশ বৎসর জীবিত ছিলেন । কোন কোন ইংরাজ পরিব্রাজক তাহাদিগের ভ্রমণবৃত্তান্তে । এরূপ লিথিয় গিয়াছেন যে, আরব দেশে দুই শত বৎসর বয়স্ক মনুষ্য র্তাহাদের দৃষ্টিগোচর হইয়াছিল। বর্তমান সময়েও ইউরোপে এবং আমেরিকায় অনেক ব্যক্তিকে এক শত বৎসরের অধিক কাল জীবিত থাকিতে দেখা মায় । যখন দেখা যাইতেছে যে অনেক লোক এক শত বৎসরের অধিক কাল জীবিত ছিলেন, এবং তাহার স্বাস্থ্য রক্ষার নিয়মানুযায়ী কার্যকর ব্যতীত আর কোন অলৌকিক কিম্ব অস্বাভাবিক উপায়ে এরূপ দীর্ঘ কাল জীৰিত ছিলেন না তখন আমরা প্রাণিতত্ত্ববিদ বফোর মত কিম্বা আমাদিগের দেশে প্রচলিত - р. н. Ј acques, The philosophy of Human Beauty. P. 215. f

  • Quarterly Review. No.247. P 188.

এক সুপারি বৃক্ষ । } í $ | | s বিশ্বাস করিতে পারি না । , ইহা কোন ক্রমেই অপ্রাকৃতিক, কিম্বা অসম্ভব নহে যে যদি কোন মনুষ্য ভূমিষ্ঠ হইয় অবধি স্বাস্থ্য রক্ষার সমস্ত নিয়মামুসারে লালিত পালিত হয়, তাছা হইলে সে অনু্যন দুই শত বৎসর অথবা ঈশ্বরের প্রতিষ্ঠিত মনুষ্য-আয়ুর নির্দিষ্ট কাল জীবিত থাকিতে পারে । মনুষ্য যদি শরীররক্ষার সমস্ত নিয়ম জানিতে ও সেই সমুদায় নিয়মানুসারে কার্য্য করিতে পারে তাহা হইলে সে রোগশূন্য হইয় তাহার আয়ুর নির্দিষ্ট কাল এই পৃথিবীতে অনায়াসে জীবিত থাকিতে পারে । জগদীশ্বর আমাদিগের পার্থিব জীবনের ঘে সময় নির্দিষ্ট করিয়া দিয়াছেন প্রত্যেক মনুস্যের সেই সময় পর্য্যন্ত জীবিত থাকিবার উপায় অবলম্বন কর। কর্তব্য। ঈশ্বরের মঙ্গলই উদ্দেশ্য । তিনি মে নিয়ম করিয়াছেন তাহা অমাদিগের অনন্ত মঙ্গলের জন্য তাহার আর সন্দেহ নাই । আমরা তাহার আজ্ঞীর বিরুদ্ধাচরণ করিয়, তাহার প্রতিষ্ঠিত নিয়ম ভঙ্গ করিয়া, আমাদিগের অমঙ্গলের পথ আমরাই উদঘাটন করিতেছি । অনন্ত জীবনের জন্য প্রস্তুত হইতেই আমাদিগের পার্থিব জীবন । আমাদিগের আত্ম৷ এই মানবদেহে অবস্থিতি করিয়া, জ্ঞান ধৰ্ম্মে উন্নত ও পরিপুষ্ট হইয়া অনন্ত জীবনের জন্য প্রস্তুত হইতেছে । আমরা এই পৃথিবীতে ঈশ্বরনির্দিষ্ট সমস্ত সময় এই মানব জীবন ধারণ করিয়া তাহার সুন্দর মঙ্গলময় নিয়ম সকল পালন না করিলে আমাদিগের আত্মা পরকালের জন্য কি প্রকারে প্রকৃত ও সম্পূর্ণ রূপে উপযুক্ত হইবে । আমরা যদি এখানে বিংশতি কিম্ব পঞ্চাশৎ বৎসর জীবিত থাকিয় অকালে আমাদিগকে মৃত্যুমুখে