পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (নবম কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(ζ 2. ভৰবোধিনী পত্রিকা । l ? J W f k l, ł tr ; ' ' ' (T / l d so *...” هایی ! • ৯ কক্স, ও ভাগ پنیسیلیمجی مجتبی পাতিত করি তাহা হইলে আমাদিগের ইহ চনা পরিভাগ কaিn কেবল ঈশ্বরকে সাক্ষী জীবনের উদ্দেশ্য সাধন করা হইল না, এবং পরকালের জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত হওয়া "হইল না । যাহাতে আমরা এই পৃথিবীতে ঈশ্বরনির্দিষ্ট আয়ুর সমস্ত সময় এই মানব দেহ ধারণ করিয়া ভঁাহীর সমুদায় আজ্ঞা ও নিয়ম পালন করিয়া পরলোকের জন্য প্রকৃতরূপে প্রস্তুত হইতে পারি তজ্জন্ত আযাদিগের বিশেষরূপে চেষ্টিত হওয়া কর্তব্য । ww-.... নিরীশ্বর বিবাহু । অমর গত পৌষ মাসের পত্রিকায় নিরীশ্বর বিবাহ বিষয়ে যাহ। লিখিয়াছিলাম, বৈশাখ মাসের “সযদশী” পত্রিকায় তাহার একটি খণ্ডন প্রকাশিত হইয়াছে। র্যাহার। ব্রাহ্ম হইয়া আইনমতে বিবা দিয়া থাকেন, তাহারা দুই প্রকারে বিবুহু | কাৰ্য্য সম্পন্ন করেন, এক আইনমতে বিবাহ আর এক উপাসনা করিয়া বিবাহ। উপা সনা করিয়া বিবাহ আইনমতে বিবাহের করিয়া তাহ সম্পাদন করা এই দুই প্রকার বিবাহের মধ্যে শেষোক্ত প্রকার বিবাহ যে মহত্তর তাহ আইনের অত্যন্ত পক্ষপাতী । ব্যক্তি মুক্তকণ্ঠে স্বীকার করিবেন ৷ ” এতৎ সম্বন্ধে লেখক মহাশয় এই কথা বলেন যে “বিবাহ সকল সামাজিক ক্রিয়ার মধ্যে শ্রেষ্ঠতম, সেই জন্য বিবাহ বিষয়ে পার্থিব বিবেচন! অধিকতর প্রয়োজনীয়। বিবাহাৰ্থী পাত্র ও পাস্ত্রী কিসে সুখী হইবে, কিসে তাহাদের সম্বন্ধ ও সম্মিলন পরস্পরের কল্যাণজনক হইবে, সেই জন্য পিতা মাতাকে সকল দিক বিবেচনা করিতে হয় এবং পাত্র পাত্রীকেও সেইরূপ; রূপ গুণ কিরূপ, উভযের (.** fन्म বাধি আছে কি না,পাত্রের সাংসারিক অবস্থা কি প্রকার, তাহাদিগের উপযুক্ত বয়ঃক্রম হইয়াছে কি না প্রভৃতি পার্থিব বিষয়ের অনুসন্ধান করিতে হয়, তাহ কি সম্পাদক মহাশয় স্বীকার করেন না ? তিনি কি একটি রূপ-গুণ-সম্পন্ন কামিনীকে এক জন মুখ নিরম বাধিযুক্ত পাত্রে সমর্পণ করিতে পারেন ? ঈশ্বরকে সাক্ষী করা যদি এই সমস্ত | পূৰ্ব্বে অথবা পরে হইয়া থাকে। কিন্তু | পাখিব বিবেচনার সহিত অসমঞ্জস হয়, ভs লেখক মহাশয় বলেন যে উপাসনা করিয়া যে বিবাহ সেই বিবাহই বিবাহ আর আইনমতে যে বিবাহ সেটি কেবল রেজেষ্টারি মাত্র । কিন্তু উক্ত আইন প্রণিধান করিয়া দেখিলে প্রতীতি হইবে যে, ঐ আইনে একটি বিবাহ-পদ্ধতির বিধান আছে । সেই পদ্ধতি অনুসারে রেজিষ্টারের সম্মুখে বিবাহ করিতে হয়, আর আইনমতে সেই বিৰাহই বৈধ আর ঈশ্বরের উপাসনা করিয়া যে বিবাহ তাহা অবৈধ । আমরা লিথিয়ছিলাম “ধৰ্ম্মের সহিত পার্থিব বিবেচনা মিশ্রিত করিয়া উদ্বাহ কাৰ্য্য l সম্পূর্ণাং স্বৱতামুদ্বছেম্বরঃ * হইলে ঈশ্বরকে সাক্ষী করার অর্থ কি আমি বুঝিতে পারিলাম না ?” লেখক মহাশয় এই স্থলে যে সকল পার্থিব বিবেচনার উল্লেখ করিয়াছেন তাহা সকল ধৰ্ম্মের সম্মত্ত, অতএব তাহ করা কর্তব্য * । দেশের লোকের মনে ঈশ্বরের নামশুন্য বিবাহ পদ্ধতি বৈধ এবং ঈশ্বরের নাম করিয়া বিবাহ অবৈধ এই বিশ্বাসের সঞ্চার-কার্য্যে পোষকতা করা ধৰ্ম্ম-বিরুদ্ধ কাৰ্য্য। প্রকৃত ব্রাহ্ম তাহা কখন করিবেন না। আইনমতে

  • যথা ব্রাহ্মধর্মের দ্বিতীয় খণ্ডে আছে-“সৰ্ব্বাৰয়ৰ“পুরুষ সৰ্ব্বাৰয়বসম্পূর্ণ

সম্পন্ন করা এবং সকল প্রকার পার্থিব বিবে- নুশীল জীয় नहिष्ठ बिंथांइ कब्रिटबंक ”